পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

来” i دم مد كمدحم يتم fars জগতের মধ্যে কোনও জিনিষই স্থির নেই। তোমব। যদি জগতের যে কোনও বস্তুর স্বল্পতম কণার (urotocul.) প্রতি লক্ষ্য কব, তাহ’লে এই কণাগুলিকে অসম্ভব অস্থিব অবস্থায় দেখতে পাবে। কণাগুলাব এই স্বাভাবিক অস্থিরতা বা আন্দোলনই প্রকারাস্তরে আগুন নামে অভিহিত হয়। এই আন্দোলন বেশী হ'লে আগুন বেশী श्ग्र श्रेiन कभ श'८* श्रtखनe कभ श्य । कि छ আন্দোলনহীন অবস্থা কখনও হয় না। তোমর। বলতে পার যে, তলে কি সব জিনিষই গৰম ? তার উত্তর এই যে, উষ্ণ হওয়াটা তোমার অঞ্চভূতিল বিষয়-সেটা তোমাব নিজেব বিশেষ অবস্থাব উপব নিউব কবে । এই ব্যক্তিগত অবস্থাটা (Pasonal factor) বাদ দ14, তখন দেখবে যে, সব জিনিষই সব সময়েই অগ্নিভাবাপন্ন। সাধারণ ভাযায একেই বলে থাকে সব জিনিযেই অী গুন আছে। তব শীতলত ও উষ্ণতাব কাবণ কি ? আমাদেব শবরেব বা হকের উপলকৰ কণাগুলি ও স্থিৰ হ'য়ে নেই। যে বস্থর শীতলতা বা উষ্ণতা পরীক্ষা ক'বছ, যদি তাব কণাগুলিব আন্দোলন তোমার হকের কণাগুলিব আন্দোলনের সমভাবের হয়, তবে সে জিনিষটা তোমার কাছে শীতল বা উষ্ণ কিছুই বোধ হবে না। কিন্তু যদি তার আন্দোলন তোমাৰ হকের কণাগুলির আন্দোলনের তুলনায় কম হয়, তাকে আমরা বলি শীতল বস্তু, আর যদি বেশী হয় তবে তা হয় উষ্ণ । বরফ শীতল, তার কারণ, বরফের কণা গুলিব আন্দোলন, আমাদেব হাতের কণাগুলির আন্দোলনের চেয়ে অনেক অল্প পরিমাণেব, অপর পক্ষে ফুটস্থ জল উষ্ণ, অথাৎ জলের এই অবস্থায় তার কণাগুলির আন্দোলনের বেগ আমাদের হাতের কণাগুলির স্বাভাবিক আন্দোলনের বেগের তুলনায়ু অনেক বেশী। অতএব শীতলতা বা উষ্ণত। একটা আপেক্ষিক ব্যাপার মাত্র। আগুনেব সত্যকার কারণ (শীতলত বা উষ্ণতার নয়) যা গ্রোমাদিগকে গোড়াতেই বলেছি, বস্তুমাত্রের কণাগুলির অবিশ্রান্ত আন্দোলন। সাধারণ অবস্থায় কণাগুলিব আন্দোলনের একট। সাম্য অবস্থা থাকে। যদি কখনও কোনও কাবণে এই সামা অবস্থা থেকে বস্তুটা চু্যত হয়, তবে সেই বাহ কারণট। সরে গেলে বস্তুটা নিজে নিজেই আবার সাম্য অবস্থায় ফিরে আসে। একট। \ηνΟΣ লোহাব টুকরাকে গৰম কব, অর্থাৎ আগুন দিয়ে তার কণাগুলাকে উত্তেজিত কর । কিছুক্ষণ পরে দেখবে যে, সমস্ত লোহাব টুকরাট লাল হ’য়ে উঠেছে। এখন এই উত্তেজনাব কারণটাকে দূর কর, অর্থাং আগুন থেকে লোহার টুক্‌বাটাকে সরিয়ে দাও ; দেখবে, আবার যেমন সাধাবণ লোহা, তেমনি আছে। কিন্তু তোমৰা কাঠ বা কয়লার কথা তুলে বলতে পাব-তখন কি হয় ? আগুন নিভে গেলে তখন ত আর পূৰ্ব্বেকার কাঠ বা কয়লা ফিবে পাওয়া যায় না। শুধু কতকগুলে। ছাই পড়ে থাকে। এর উত্তব এই । আগুনে দিলে সব জিনিষের মতই কাঠ বা কযুলার কণাগুলোর আন্দোলন বাড়তে থাকে এবং বাড়তে বাড়তে এমন একট। অবস্থায় পৌছয় যখন বাতাসের অম্লজান (oxygen)-এর সঙ্গে মিশে এই কণাগুলির কার্বন-৬াই-অক্সাইডে (carbon-di-oxide)"fo-se ext3 rico 3 gfx« হয়। কাঠ বা কমলাব আমজানেব (oxygen) কণাব সঙ্গে মিশে যৌগিক তৈরী হবার সময় লয়লার *Isofoo “f*(internal energy) খুব কতকট। বাইরে বেবিয়ে আসে এবং বেরিয়ে এসে নিকটস্থ কণা গুলিকে এতটা উত্তেজিত ক'বে দেয় যে, তা আবার অন্য আমজানের কণার সঙ্গে মিশে যায়। এমনভাবে অনববত নতুন শক্তি (energy) কয়ল। থেকে বের হ'য়ে এসে শেষ পৰ্য্যস্ত সমস্ত কাঠ * **fitta 414a-erē-x*fèts (carbon-dioxido) পরিণত ক'রে বাতাসের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। শেষ পৰ্য্যস্ত কাঠ বা কয়লাব মধ্যে অঙ্গার (carbon) ছাড়া অন্য যে সব অজৈব (inorganic) পদার্থ থাকে, সেই গুলো ছাই আকারে অবশিষ্ট থেকে যায় । এইভাবে একটা কণার সঙ্গে আব একট। কপার (R*st* *pi*fa* fFRI (Chemical action) বলে । কাঠ বা কয়লাব কণাগুলির উত্তেজিত হবার সময় এই রাসায়নিক ক্রিয়া যদি কোনও উপায়ে নিরোধ কবা যায়, তবে পূৰ্ব্বোক্ত লোহাব টুক্‌বাটার মতই কাঠ বা কয়লার সবটাই ফিরে পাওয়া যেতে পাবে। ফলে আঁঠি হয় কেন ? জীবনের সঙ্গে সম্পকিত হয়ে প্রকৃতির মধ্যে যে সব ব্যাপার ঘটতে দেখা যায় তাব মধ্যে গভীর --- 来 →→→→→→→→→来