পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

回→ f-ts-etчнзёl কালেই তাছার চিন্তাশীলতা, সত্যনিষ্ঠ) ও কর্তব্যপরায়ণতার জঙ্ক সৰ্ব্বল তাহার যশ ঘোষিত হইয়াছিল। তাহার কার্য্য, বাক্য ও বিশ্বস্ততার জন্ত সাধারণের কাছে তিনি আমিন নামক গৌরবাম্বিত উপাধি লাভ করিয়াছিলেন। যেমন মুহম্মদের বয়স বৃদ্ধি পাইতে লাগিল তেমনি এই নবীন যুবকের সৌন্দৰ্য্য, জীবিকার্জনের পরিশ্রমে অমুরক্তি এবং জ্যোতিৰ্ম্ময় তেজোদীপ্ত বদনমণ্ডলের প্রভায় মক্কার ८णाएरुद्रा उँोशव्र यठि 4कारु श्रष्ट्रब्राब्दी रुद्देग्ना পড়িয়াছিলেন । সে-সময়ে মক্কায় খাদিজা নামে এক বিপুল ঐশ্বৰ্য্যশালিনী বিধবা বাস করিতেন। তিনি বহুসংখ্যক কৰ্ম্মচারী নিযুক্ত করিয়া নানা দেশ বিদেশের সহিত বাণিজ্য ব্যবসায় করিতেন। খাদিজার একজন বিশ্বস্ত কাৰ্য্যাধ্যক্ষের প্রয়োজন হই য়াছিল, তিনি লোকের মুখে মুহম্মদের সাধুতা ও সত্যুবাদিতার বহু মুখ্যাতি শুনিয়া তাহাকে কাৰ্য্যাধ্যকের পদে নিযুক্ত করিয়া একদল লোকের সহিত সিরিয়ায় প্রেরণ করেন । সেখানে তিনি আপন কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম অতিশয় বিশ্বস্ততার সহিত সম্পাদন করিয়াছিলেন। খাদিজা মুহম্মদের নিৰ্ম্মল চরিত্র ও কৰ্ত্তবানিষ্ঠায় মুগ্ধ হইলেন। তাহার হৃদয়ে হজরতের প্রতি অসীম শ্রদ্ধার সঞ্চার হইল। এই শ্রদ্ধা ক্রমে অনুরাগে পরিণত হইল। খাদিজা অতি গুণবতী রমণী ছিলেন। তৎকালে মুহম্মদ পচিশ বৎসরের যুবক। খাদিজার বয়স চল্লিশ ধর্ষেরও অধিক হইয়াছিল। খাদিজা এই দরিদ্র ও সহায়-সম্পদহীন যুবকের পরিণয়প্রাথিনী হইলেন। হজরতের মত দরিদ্রের পক্ষে সম্পদশালিনী রমণী লাভ একান্ত দুলৰ্ভ ছিল । সুতরাং, আৰু তালেব আননের সহিত খাদিজার প্রস্তাব অনুমোদন করিলেন । ৫৯৫ খৃষ্টাম্বে শুভলগ্নে, শুভক্ষণে সোঁভাগ্যবতী খাদিজার সহিত মুহম্মদের শুভবিবাহ সম্পাদিত হইল। এই বিবাহে দুইজনেই অতান্ত স্বৰী হইয়াছিলেন। যতদিন খাদিজা জীবিত ছিলেন, ততদিন একদিনের জন্তুও তাছাদের প্রেম শিথিল হয় নাই। খাদিজার গর্ভে ইমাম হোসাইনের জননী, হজরত ফাতেমা বিবি জন্মগ্রহণ করেন। খাদিজা হজরতের সছিত পরিণীত হইয়া পচিশ বৎসর কাল জীবিত ছিলেন। তাহার জীবিতকালে হজরত श्राद्र विठौजू मांद्रशद्रिक्षरु कtब्रन नाई। সংসার সম্বন্ধে নিশ্চিস্ত হইয়া মুহম্মদ আধাত্মিক উন্নতি সাধনার জন্ত মনোযোগী হটলেন । এই विनांग शटेंद्र अखाद्रांरण ८कांन धखांड *खि कांब করিতেছে, কাছার ইঙ্গিতে মানুষের এই মুখ-দুঃখ বিপদ-সম্পদ, কে এই অনন্ত বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের অধিনায়ক, এই সকলের তত্ত্বাস্থসন্ধানে তিনি আত্মনিয়োগ করিলেন। মক্কার অনতিদূরে হের নামক একটি পৰ্ব্বত আছে, তিনি সেই পৰ্ব্বতের এক নির্জন গুহায় বলিয়া কেবল পরমার্থ চিন্তা করিতেন। এইরূপ ধ্যাননিরত ভাবে তাহার পঞ্চদশ বৎসর অতিবাহিত হইয়াছিল। একদিন র্তাহার নিকট সত্যের জ্যোতি: ৰিভালিত হইল। একদিন তিনি একাগ্রমনে ধ্যানমগ্ন থাকিতে থাকিতে সৰ্ব্বপ্রথম প্রত্যাদেশ (অষ্ট্ৰী লাভ করিলেন। এই সময়ে মুহম্মদ একদা খাদিজাকে বলিলেন, “আমি পরমেশ্বরের অনিৰ্ব্বচনীয় কৃপা লাভ করিয়াছি, আমার সমস্ত সংশয়-অন্ধকার দূর হইয়াছে। আমার মানলনয়নে এক অপরূপ আলোক উদ্ভালিত হইয়াছে। কাবা মন্দিরের দেবমূৰ্ত্তি সকল নিজীব পদার্থ,মাত্র। পরমেশ্বরই মন্থন্মের একমাত্র উপাস্ত। তিনি মহান, জীবন্ত ও সত্যস্বরূপ। পরমেশ্বরই সমস্ত বিশ্বের একমাত্র নিয়ন্তা। তিনি এক ভিন্ন দুই নহেন। (লায় ইলাহা ইল্লাহ ) এক ঈশ্বর ভিন্ন কাহারও আরাধনা করিতে নাই।” এই মহাসত্য লাভের পর তিনি মনুষ্ক মাত্রকেই এই সত্যলাভের অধিকারী করিবার জন্ত ৰাকুল হই। পড়িলেন। মুহম্মদ একেশ্বরবাদ প্রচারের জন্ত মনোযোগী হইলেন। তৎপ্রবত্তিত এই নৰধৰ্ম্মের নাম —ইসলাম ধৰ্ম্ম। হজরত মুহম্মদের প্রচারিত একে শ্বরবাদ ধৰ্ম্মে স্ত্রীলোকদের মধ্যে সৰ্ব্বপ্রথম খাদিজ বিবি, এবং বালকদের মধ্যে আৰু তালেবের দ্বাদশবর্ষবয়স্ক পুত্র আলী এবং পুরুষদের মধ্যে আৰু বাকর সৰ্ব্বপ্রথম দীক্ষিত হইয়াছিলেন। হজরত আবু বাকর কোরাইশ সম্প্রদায়ের মধ্যে স্বনামখ্যাত ও বিশেষ সম্মানিত ব্যক্তি ছিলেন। কিন্তু তিন বৎসর কাল ধৰ্ম্ম-প্রচারের পরও মক্কা নগরীতে র্তাহার শিষ্মসংখ্য চল্লিশ জনের বেশি হয় নাই। তিন বৎসরের পর শিষ্ট-সংখল চরিশে পরিণত হইলে মহাত্মা আৰু বাকর সিদ্ধিক তাহাকে প্রকাগুভাবে আরববাসীদের সমক্ষে ধৰ্ম্মমত প্রচার করিতে উত্তেজিত করিতে লাগিলেন। उँfरुiग्न অমুরোধ উপেক্ষা করিতে না পারিয়া মুহম্মদ সৰ্ব্বজন সমক্ষে স্বীয় ধৰ্ম্মমত ঘোষণা করিবার छछ चांद्रदरनtनद्र cवर्छ ठछमांगग्र कांवा মন্দিরে গমন করিলেন। আৰু বাকর প্রথমে ৭১২