পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ہم asemچsr-وf==Re م۔م۔ গেল। এমনি করে ৩৪৫ জন লোক পর্যাস্ত নিয়ে গীর্জা-রক্ষক তাকে ধরবার চেষ্টা করল। কিন্তু কাক যতক্ষণ সব লোক না বেরিয়ে এল ততক্ষণ বাগায় গেল না। অবশেষে ছয়ুজন লোক একসঙ্গে গীর্জায় দুকল, আর এক এক ক’রে বেরিয়ে আসতে লাগল। কাক গাছে বসে কিন্তু গুণ ছে। যখন ৫ জন লোক বেরিয়ে এল, তখন সে নিৰ্ব্বিবাদে উড়ে গিয়ে বাসায় বসল। এবারে কিন্তু ষষ্ঠ লোকটিকে গুণ তে পারেনি। এই কাকটা পশুপক্ষীদের ভিতর চিস্তা করায় অনেক দূর এগিয়েছিল, লগতেই কবে । চুল পাকে কেন ? পাকা চুলের অর্থ সাদা হয়ে যাওয়া বা সাদ। দেখানো । কোনো জিনিষের ওপর স্বর্যোর অালো পড়ে যদি তার সবটাই প্রতিফলিত হ’য়ে ফিরে আগে তবেই সেক্ট জিনিষটা সাদা দেখায় । সমদের জলত নীল, কিন্তু সেই জলই যখন ফেন হ'য়ে দেখ। দেয় তখন পরিষ্কার সাদা দুয়ে যায়। বোতলের মধ্যে যখন সোডা ওয়াটার থাকে তখন তা জলের মত পর্ণহীন থাকে –কিন্তু কাচের গেলাসে ঢাললেক্ট সেটা ফেনায় ফেনায় ৬'রে ওঠে ও কেমন সাদা দেখায় । তোমরা অনেকেই ত জলে সাবtন গুলে, মাপা কাঠির মুখে সেই জল নিয়ে বড় বড় বুদ্ধ,দ তৈরী করতে জান । কেমন চমৎকার চকচকে সাদ। বলের মত দেখতে হয়—না ? সাদা কেন হয় বলতে পার * বুদ্ধদের আরশিব মত পালিশ-করা দেওয়াল থেকে সব আলো প্রতিফলিত হ’য়ে ফিরে আসে ব’লে তাই সাদা দেখায়। অবশু ৰুদ্ধদের দেয়াল খুব পাতলা হ’লে নানান রং দেখতে পাওয়া যায়—সে অবশু অষ্ট কথা। এখন সমুদ্রের ফেনা বা পোডা ওয়াটারের ফেনার দিকে লক্ষা করলেই দেথতে পাবে যে, তখন জল দিয়ে হাজার হাজার ছোট ছোট বুদ্ধ,দ তৈরী হয়েছে । এই বুদ্ধ,দগুলি চক্ককে দেয়ালে ধাক লেগে আলোর সবটাই তোমাদের কাছে ফিরে আসছে। এই জন্যেই ফেনা সাদা দেখায়। তোমরা লিলি বা রজনীগন্ধা ফুল অনেকেই ԴՀ - দেখেছ ? কেমন চমৎকার গাদা সাদা পাপড়ি দিয়ে তৈরী এই ফুলগুলি ! এদের এই রকম সাদা হওয়ার মূলেও, অনেকটা সাদা হওয়ার যে কারণ, সেই কারণই বৰ্ত্তমান । এদের পাপড়িতে হাঙ্গর হাজার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বুদ্ধদের মত পালিশ করা ঘর তৈয়ারী করা আছে। ফেনীর বুদ্ধ,দ যেমন চোখে দেখতে পাওয়৷ যায়, এ অবশ্য তেমন পাওয়া যায় না --অণুবীক্ষণ দিয়ে দেখলে তবেই ধরা পড়ে। তোমরা যদি এষ্ট পাপড়ি গুলি জোর ক’রে টিপে এই ঘরগুলির দেয়াল ভেঙ্গে গেল, তবে এর আলো ফিরিয়ে দেবার শক্তি কমে যায়। সেই জন্যই রজনীগন্ধীর পাপড়ি টিপলেই বিবর্ণ হয়ে পড়ে । মামাদের চুলও যখন সাদা ইবার উপ ক্রম করে, তখনও তার মধ্যে এমনই ছোট ছোট বাতাস ভত্তি কুঠুরী (coll) তৈরী হ’তে দেখন্ত্রে পাওয়া যায়। স্বাভাবিক অবস্থায়ু কুঠুরী છનિત BBBD CBBB BSBB BB BB BB KzBS BBSBBS সাদা ক্ষবার সময় এই রঞ্জক পদার্থের (pigment) কণাগুলি পুৰ্ব্ব কথিত ছোট ছোট গ্যাস-ভরা কোধ (cell) গুলি দিয়ে ক্রমে ক্রমে অপসাবিত হতে থাকে। এই কোষ গুলির দেওয়ালে আলোর সবটাই প্রতিফলিত চ’মে দিলে আসাতে চুল সাদা দেখায় । তাই মানুষের চুল ধখন সাদা হ’তে আরম্ভ হয়, তখন তার অর্থ এই যে, প্রথম অবস্থায় যে চুল তার রঞ্জক পদার্থ (pigmont) নিজের ভিতর নিয়ে উঠত এখন সে আর তা পাচ্ছে না । তার বদলে গাসভরা কোষ নিয়ে তাকে উঠে আসতে হচ্ছে । কখনও কখনও আবার এমনও দেখতে পাওয়া যায় সে, মাগোঁসাইট (phagocyte) বলে এক রকম স্থামিবার মত বিচরণশীল জীব চুলের গোড়া দিগে উঠে চুলের রঞ্জক পদার্থ নষ্ট ক’রে ফেলে। তোমরা কেউ দেখেছ কি না জানি না, কিন্তু কখনও কখনও এমন দেখতে পাওয়া যায় যে, কালীর কারুর এক রাত্রির মধ্যেই মাথার সব চুল সাদা হ’য়ে গেছে । এক্ষেত্রে অবং রঞ্জক পদার্থ (pigment) সবটা নষ্ট হতে সময় পাল না। বাiপার হয এই যে, রঞ্জক পদার্থগুলির ওপর এই গ্যাস-ভৰ্ত্তি পেলগুলির একটা আবরণ এসে যায়। ফলে চুল সাদা দেখায়।