পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছাপাখানার কথা আঞ্জ হইতে পাচ শত বৎসর পূৰ্ব্বে বালকবালিকার আঞ্জ কালকার মত এমন সুন্দর বই দেখিতেও পাইত না। কিন্তু সেই সময়ে পড়িবার জষ্ঠ বই পাওয়া যাইত না, ইষ্ঠা সম্পূর্ণ সত্য নহে। সেই সময়ে অতি সামান্তই পুস্তক পাওয়া যাহত এবং প্রত্যেক বালকের জন্য পুস্তক-প্রাপ্তি, হংসীর স্বণডিম্ব প্রসব করার মত এক রূপ অসম্ভব ঘাপার ছিল । ইহার কারণ এই যে, ঐ সময়ে হাতে বই লেখা হইত এবং কয়েক মাসের পরিশ্রমে এক পানি বই লেখা হইত। এই জন্য সকলের পড়িবার উপযুক্ত বই পাওয়া কঠিন ব্যাপার ছিল । রাজা-মহারাজ অথবা বড় বড় ধনীর বাড়ীতে দুই চারিখানি বই পাওয়া যাইত। বড় বড় অধ্যাপক পণ্ডিতগণের বাড়ীতেও এইরূপ হাতের লেখা বহ থাকিত। কিন্তু জনসাধারণের বাড়ীতে পুস্তক পাওয়া একটা আশ্চৰ্য্যজনক ব্যাপারই ছিল। ফকীরের ঝোলায় মোহর হয় ত পাওয়া যাইত, গরীবের ঘরে হয় ত মতির মালার সন্ধান মিলিত, কিন্তু জনসাধারণের বাড়ীতে কোনো বই পাওয়া একরূপ অসম্ভব ব্যাপারের মতই গণ্য झ३ट । বহুদিন ইষ্টতেই লোকের মনে জাগিতেছিল, হাতের লেখা বই কি রকমে অল্প সময়ের মধ্যে লিখিয়া লওয়া যাইতে পারে অথবা.অল্প কোনো উপায়ে এই কাজটি অল্প পরিশ্রমে ও অল্প সময়ে সম্পন্ন করিতে পারা যায়। এজন্স অনেকে অনেক চেষ্টাও করিয়াছিল কিন্তু কোনো চেষ্টাই ফলবতী হয় নাই। কেছ পোড়া মাটীর উপর অক্ষর খুদিবার চেষ্টা করিয়াছিল, কেহ বা কাঠের উপর অক্ষর খুদিয়া তাহার একটা ছাপ লইয়া কাজ চালাইতে চাহিয়াছিল ; কিন্তু প্রত্যেক ব্যাপারেই এজন্ত অনেক অসুবিধা ভোগ করিতে হইয়াছে। এখন ইহা সপ্রমাণ হইয়াছে যে, কাঠের উপরে অক্ষর খুদিয়া ছাপিবার প্রথা প্রথমে চীনদেশের অধিবাসীরাই আবিষ্কার করিয়াছিল। অষ্টম শতাব্দীর প্রারম্ভেই এই মুদ্রণ প্রথাব $Â! হঠয়ছিল । কেহ কেহ বলেন, ভিক্ষুগণই এইরূপে ছাপিবার প্রথা আবিষ্কার করেন। কিন্তু অনেকে ইহা স্বীকার করেন না। বাস্তবিক বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ কর্তৃক এই মহোপকারী প্রথা আবিষ্কৃত হইয়াছিল কি না, তাঙ্গার বিশেষ প্রমাণ নাই। কিন্তু ইহা সত্য যে, বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ এইরূপে ছাপিবার প্রথা বহুদিন পাস্ত গোপন করিয়া রাখিয়াছিলেন। তাঙ্গারা এক কাঠের ș*xty Nx (Charm), est:{-il s 73 stfolai চীনদেশের বৌদ্ধ

    • 取*常 碑聲望 き*#** 暉* 醫常常 **一 碑寫* * 醬 弊品 + " *, *, of *- ー* , * 。 At 河.*志* 先恐 +卑普*A患*誓

氯^#莎芮尼·x代 $连”r慧 *。 চীনাভাসায় ছাপার প্রথম নমুনা নিৰ্ব্বাণ প্রাপ্তির অত্যন্ত সুলভ উপায় আবিষ্কার করিয়াছিলেন । জাপানীদের গাথায়ু লিখিত আছে যে, ৭৭• খৃষ্টাব্দে ১• লক্ষ মন্ত্র ছাপা হইয়াছিল। কাগজের লম্বা বা চতুষ্কোণ টুকরায় কালে বা লাল অক্ষরে ছাপা এইরূপ বহু মন্ত্র এখনো পাওয়া যায়। ইহার একখানি লগুনের যাদুঘরে রক্ষিত আছে। এই মন্ত্রে চীনা ভাষার প্রায় একশত অক্ষর ছাপ৷ আছে। এখানে এইরূপে ছাপ। এক মন্ত্রের প্রতিলিপি দেওয়া হইল। এই মন্ত্র ভুকিস্তানের কিচিকহিলার নামক স্থানে