পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শল্পপাতে বড় করতে পারা যায় তবে আর হ্রাস হতে পারবে না। আমাদের চোখকে বড় করবার উপায় হচ্ছে দূরবীণ ব্যবহার করা। একটা ১ ইঞ্চি লেন্সযুক্ত দূরবীশের মুখ আমাদের চোখের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বড়, কাজে কাজেই আয়তন হিসাবে প্রায় ২৫ গুণ বড় হয় । ২৫ গুণ বেশী আয়তনের বড় হবার ফলে দূরবীণটি ২৫ গুণ বেশী আলো সংগ্ৰহ ক'রে থাকে। অতএব শুধু-চোখে ধে তারাটি সবে মাত্র দৃষ্টিগোচর হয় সেটি যদি কোনও উপায়ে আরও ৫ গুণ দূরে সরে যায় তবে ১ ইঞ্চি দূরবীণ দিছে তাকে. ঠিক cচাথে-দেখার মত অতি কষ্টে দেখতে পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ঈrড়াল এই যে, ঐ দূরবীণটির চোখেৰ তুলনায় ৫ গুণ বেশী। যদি দুটাে দূরবীণ নিয়ে পরস্পরেব দৃষ্টিক্ষেত্র তুলনা করা যায়, তবে তোমরা দেখতে পাবে যে, এই দৃষ্টিক্ষেত্র দূরবীণের মুখের ব্যাসের (diameter) উপব নির্ভব করে । যার মুখ যত বড় তার দৃষ্টিক্ষেত্রও তত প্রসর । যদি আকাশের মধ্যে নক্ষত্র সব স্থানে সমান ভাবেই পাওয যেত অর্থাৎ আকাশে নক্ষত্রেব ঘনত্ব যদি সব স্থানে সমান হ’ত, তবে যেমন যেমন বড় দূরবীণ দিয়ে আমরা আকাশ নিরীক্ষণ *রতুম আকাশে নক্ষত্রের সংখ্যাও তেমনি ক্রমিকভাবে বেড়েই যেত। আশ্চয্যের কথা এই যে, তা পাওয়া যায় না। ১ ইঞ্চি দূৰবীণ দিয়ে যত নক্ষত্র দেখতে পাই, ২ ইঞ্চি দিয়ে অবশ্য সে সংখ্যা থেকে বেশী দেখতে পাই, সন্দেহ নাই কিন্তু আকাশে নক্ষত্র সব স্থানে সমান ঘনত্বে থাকলে যতটা পাওয়া উচিত, তাখেকে অনেক কম পাই । শেষ পৰ্য্যস্ত দূরবীশের মুখ ধত চওড়া করি না কেন, বেশী তারা আর পাওয়া যায় না। তবে সে নক্ষএগুলি গেল কোথায় ? বৈজ্ঞানিকরা বলেন, তারা নেই। তারা বলেন যে, স্থয্যের চারিদিকে অনেক নক্ষত্র অাছে—তার পর তাদের সংখ্যা ক্রমে ক্রমে কমে এসেছে । তার দেপিয়েছেন যে, আকাশের সব দিকে সমান ভাবে নক্ষত্র কমে আসে নি – কোনও কোনও দিকে তাড়া তাডি কমে গিয়েছে—আবার অঙ্ক দিকে অনেক দূর পধ্যস্থ নক্ষত্রের ক্ষেত্র বিস্কৃতি লাভ করেছে। কিন্তু এর সব ত আর চোখে দেখতে পাওয়া যায় न। &वबांनिक ब्रा नक्ररजब्र ऍडव्छनष्ठां८क निरग्र डांब्र শ্ৰেণীবিভাগ ক’রে দেখিয়েছেন যে, পৃথিবীতে সৰ - cथरक वफ़ ८६ मृब्रचैौग-घाद्र भूवहे उदू ••• हेषि চওড়া—তাতে ২১ শ্রেণীর নক্ষত্র পৰ্য্যস্ত দৃষ্টিগোচর হয়। শুধু-চোখে কষ্টেশ্বটে আর বেশ পরিষ্কার আকাশ থাকলে ষষ্ঠ শ্রেণীর নক্ষত্ৰ পৰ্য্যম্ভ দেখা যেতে পারে। প্রথম থেকে ষষ্ঠ শ্রেণীর নক্ষত্রগুলির সংখ্যা প্রায় ৬• • • ; অতএব শুধু-চোখে wiभa1 मtणध झध হাজার নক্ষত্র দেখতে পাই । জ্যোৎস্না নীলাভ কেন হয় ? একতপক্ষে চাদের আলোতে সব রংই প্রায় সমান-ভাবেই আছে । আমাদের চোখ সব রং সমান-ভাবে দেখতে পায় না। খুব উজ্জ্বল আলো হ’লে, যেমন মনে কর হুয্যের আলো-হলুদ আর সবুজ এই দুইটি রংএর মাঝামাঝি একটা রং আমাদের চোথে বেশ দেখতে পাeয়া যায় । আর যদি আলো খুব ‘মুস্থ হয়, তবে সব বংএর চেয়ে নীল রংটাতেই আমাদের চোগ বেশী সাড়া দেয় । স্বৰ্য্যের আলো চাদে প্রতিফলিত হ’য়ে যখন পৃথিবীতে আসে তখন তাকে বলা হয় জ্যোংশ্ন। এত ঘুরে যখন আলো-কে আসতে হয় তখন নানান কারণে তা অতিশষ মুছ হ’য়ে পড়ে। পূৰ্ব্বেই বলেছি যে, মুদু অবস্থায় নীল রংটাই আমাদের চোখ বেশী দেখতে পায়—তাই চাদের আলোর মধ্যে নীল বটারই প্রাধামু আমরা পাই । পৃথিবীর প্রথম জীবের কি আহার ছিল । পৃথিবীতে সমস্ত জীবের আহারের বিষয় আলোচনা করিলে আমরা দেখতে পাই যে, তারা সকলেই নিজেদের আহারের জন্য অপর জীবের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর ক’রে থাকে। পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীই উদ্ভিদ, ব। উদ্ভিদভোজী অপর প্রাণীদের জাহার ক’রে জীবনধারণ ক'রে থাকে। এইজন্স পৃথিবীর প্রখম প্রাণী যে, কোনও জীব বা জন্তু ছিল না, তাহা নিঃসন্দেহ । অন্য কোনও গ্রহ থেকে দৈবাৎ যদি কোনও প্রাণী পৃথিবীতে এসেও থাকত, তবে আহারের অভাবে নিশ্চয়ই তার মৃত্যু হয়েছিল। विउँौब बौवरू चिनिय फेडिन् । ऎडि८नब्र विवब्र আলোচনা করলে আমরা দেখতে পাই যে, এদের ব্যবস্থা স্বতন্ত্র। এরা কোনও জীবন্ত ৰন্ধর উপর নির্ভর "לר 8