পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

5EEKE:KEEEEEEEEEKE:R:22 তুষারকণা ও সাত বামন [তুষারকণা ও সাত alwa-ho "snow-Drop and Seven Dwarfs" so sofa. ঘুটেকুড় নী v'indorella ΥΙτ£* * * *fè-*f*fáíá ****:5 II usei anl (orothel-64: "W417 || এক দেশের এক রাণী ছুপুরবেলা জানালার ধারে বলে’ বসে" সেলাই করছিলেন। রাণীৰ কোনও .م. সস্থান ছিলো না । সেলাই কৰতে কবতে বাইরে আকাশের দিকে তাকিয়ে তিনি দেখলেন যে, অনেক সব শাদা শাদ তুলোর মত ফুলো স্কুলো মেঘ উড়ে যাচ্ছে । মেঘের দিকে দেশতে গিয়ে হঠাৎ তার হাতে ছুচটা বিঁধে গেলে গেলে আর ফোটা রক্ত আঙ্গলের ডগ থেকে গড়িয়ে পড়লো। তিনি চমকে উঠে সেই রক্তেব বঙের দিকে তাকিযে ভাবলেন,—আমার যদি ঐ মেঘের মত ফর্সা, ও ঐ রকম রক্তের আভার মত একটি মেয়ে হয় তো বেশ হয়। অল্পদিন পবেই রাণীর একটি মেশে হলো। তার রং শরৎকালের শাদ মেঘের মত দাসা, তার গালগুটি হলো লাল টুক্‌টুকে আ৭ চুলগুলি ছিলো লালে৷ কুচকুচে । রাণী তার মেয়ের নাম রাখলেন তুম্বারকণা। কিন্তু দুঃখের বিধয় এই যে, মেয়ে জন্মগ্রহণ করার বছরখানেক পরেই রাণী মারা গেলেন। রাজামশাচ এক বছর পবে আবার বিয়ে করে আর একটি রাণী নিয়ে এলেন। এই যে নূতন বাণী, ইনি অপরূপ সুন্দরী ছিলেন। কিন্তু আর কেউ যে তার চেয়ে সুন্দরী হবে, এ তিনি সহ করিতে পাবতেন না। তার ভারী মজার একট যাদু-করা মায়না ছিলো। সেই আয়নাটাকে কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞ সা করলে সেটা উত্তর দিতো। রাণী সেই আয়নাটাকে প্রায়ই জিজ্ঞাসা করতেন – ই৷ ~" ” আয়ন।, আমি কি সব চেয়ে সুনী ? এই কথার উত্তরে সেই আয়নাটি বলতো,— তা রাণীয, আপনি এই পুপৰীতে সকলের চেয়ে সুন্দরী। বহুদিন কেটে গেছে। এখন তুষারবণ সাত বছরে পা দিয়েছে। সে ক্রমেই অপরূপ শুন্দী হ’য়ে উঠছে। সেই সময় রাণী একদিন তাপ আয়নাকে জিজ্ঞাস কর' জানলেন যে, তালচেলেও সুন্দরী হচ্ছে তুঘারকা। এই কথা শুনে রাণীর ভবানক রাগ হলো। যতই দিন যেতে লাগলে ততই তার রাগ বাড়তে লাগলো। শেষে তিনি ঠিক করলেন যে, তুষারকণাকে মেরে ফেলতে হবে। বাজবাড়ীর এক চাকরকে ডেকে তাকে পহু টাকার লোভ ৰেখিয়ে তিনি বললেন যে, সে যেন গভীৰ বনের মধ্যে তুষাৰকণাকে নিয়ে যায়, আব সেখানে নিয়ে গিয়ে তার প্রাণবধ করে। সেই চাকরটা কাপড়েব মধ্যে একখানা ছোরা লুকিয়ে নিয়ে তুষার কণাকে সঙ্গে করে বনের দিকে রওন। ইলে। সেই লোকটা তুষারকণাকে এমনি গভীর বনের মধ্যে নিয়ে গেলে যে, সেখানে মাহুষের কোনো সাড়া শব্দ পাওয়া যায় না। যখন সেই লোকটা তার কাপড়ের মধ্য থেকে লুকানো ছোরা বার করে’ তুম্বারকণাকে মাতে উদ্ভূত হলো, তখন