শিশু-ভ rজুন্নত্ৰী কাজেই আমাদের নি ভব করতে হলে কয়লাব উপরক্ট । আচ্ছ, এখন দেখা যাক, এই কয়লা জিনিসট। কি, মাটিব ভেতর এল কোথা থেকে। আগে তো মাদিকে বলেছি, মনে আছে যে, প্ররতিতে যত কিছু পদার্থ আছে, তাকে দুই ভাগ করা যায়ু— মৌলিক ও যৌগিক । মৌলিক পদার্থের মধ্যে আমাদের একটা সব চেয়ে অন্তরঙ্গ জিনিস গুচ্ছে—অঙ্গাপ । এই অঙ্গার প্রত্যেক জীব ও প্রত্যেক উদ্ভিদের শরীরেস প্রধান অংশ। উদ্ভিদ তার দেচের BBB BBB BBS BBB BB BS SBBBS BBS এ কথা eোমর জান । আর, প্রাণীর। তাদের দেহেব অঙ্গর পায় উদ্ভিদ থেকে, অর্থাৎ যে সব পাস-পালা, তরী-তরকারী থায়, তাল থেকে। এই যে প্রাণী ও উদ্ভিদের শরীরেম অঙ্গাল, এব থেকেই উৎপস্থি কে রোসিন পেট্রোলের, এল থেকেই জন্ম পাথুরে কসলার। কেবেগিন, পেট্রোলের বিষয় আজ কিছু বলল না, তবে এই টপ মাল জেনে বেথে৷ যে, ওরা অঙ্গাবেল যৌগিক পদার্থ। কয়লঃ চচ্ছে ভুগভেল এক প্রকারের শিলা । তিন রকম শিলাব কথা বলেছিলাম, মনে আছে ত —জলজ, আগ্নেয় ও পুনগঠিত। কয়লাকে জলজ শিল পল ইসে থাকে, কেননা, বেলে পাগর, চণ পাথর ই তাrদির যেমন জলের মধো জন্ম কম, কয়লার ও তাই । পাথরে কয়লার প্রধান উপাদান মৌলিক অঙ্গার । তবে অদ্যানু শিলাব মধ্যে যেমন আর পাঁচটা দবা মিশে রযেছে, এতেও তাই নান। ল কমেল ভাল-মন্দ পাথরে কয়লা আছে । পবে তাদের নাম গুলো তোমাদিগকে বলল। কিন্তু ঘে লয়লাৰে মৌলিক অঙ্গলে যত বেশী অাছে, সেই BBg S BBBD B BBBBS BBB SBBB BBB কয়লার মধ্যে এসেছে পুরা কালের উদ্ভিদে প্ৰ দেহ DS S S B BBS SBB BBS BBS BB S KJJJBB BBB BBS BJS BBB BB BBB সংগ্ৰং করেছিল, তাই সঞ্চিত হয়ে বসেছে মাটির LSJBB SBBSBB TTSBBBS BBS KDDDD জগতে সভাত, পিস্তল কব:ব বলে । ইতিপূৰ্ব্বে তোমাদিগকে ক্ষিতিম গুলের স্তর গুলোর একটা ছক এ কে দিখেছিলাম মনে আছে ত । সেই ছকের মাঝখানটায় একটা স্তর দেখতে পাবে, যার ইংরেজী নাম ('arbonifereus অর্থাৎ অঙ্গার যুগ । কয়লাল খনিগুলোর গোড়াপত্তন হয়েছিল এই যুগে । পুথিবীর বেশীর ভাগ কয়লার গনি ঐ সময়েই যদি ও অনেক পবে পর্যান্ত (চ গড়ির যুগ প্যান্ত) কয়লাব স্তর গড়ে উঠছিল । ভূবিদ্যা সম্বন্ধে একটা কথা তোমাদিগকে এইখানেই বলি। লাটিনে এক কথা আছে, প্রকৃতিদেবী কথন ও লাফ মারেন না। এর মানে এই যে, অমুক বছরের অমুক তারিখে অঙ্গার যুগ আরম্ভ হল, আর আমনি সব গাছগুলো কমলা চলে যেতে লাগল—কিংলা অমুক বছরেব অমুক দিনে সল শামুক-গুগলি জলে পড়তে অাবস্থ করলে আপ চা-খড়িব স্বষ্টি আরম্ভ হল--এ ব কম সংসাবে কখন হয় নাই । যুগগুলোর সীমা রেগা অস্পষ্ট । প্রকৃতি ধীরে ধীবে এক যুগ হতে অার এক যুগে প্রবেশ করেছেন। তোমাদিগকে আগেই বুলিয়েছি যে, পণ্ডিতেল শিলাস্তর গুলো খুঁড়ে পরীক্ষা করে ধীরে ধীরে কি পকমে বসুন্ধরাব অতীত জীব:নব ইতিহাস জানতে পেরেছেন । জানতে পেরেছেন, ললছি—কিস্ক সঠিা কথা এই যে, তা-দাজ কলেছেন। নিশ্চিত ত কিছু বলা যায় না । একট। স্তর দেখে সেটা আন্দাজ কলেছেন সেট বার বাব নানা ব কমে যাচাই কলে তবে নিজের সিদ্ধান্ত বলে লোকসমাজে পচাপ কলেছেন । আজ আমব মোটামুটি বুঝতে পারি, ভূমণ্ডলের দলন্ত গোলক কেমন কবে আস্তে আস্তে জুড়ে'তে লাগল, কেমন কবে বttহবের খোলটা জমে কঠিন হল কি ৎ ভেতরট, তরল অগ্নিময় রইল, কেমন ক’রে নানা প্রকারের পোল লেরিয়ে চারিদিকে বায়ুমণ্ডল বা আকাশ স্পষ্ট করলে। এই যে গাসগুলো পেরিয়েছিল, এল মধ্যে মুক্ত অক্সিজেন খুল কমই ছিল। গান কটা অক্সিজেন অঙ্গার পেযে কয়লা Lপাড় ধোয়া হয়ে গেল। খানিকট হাইড্রজেনের সঙ্গে মিশে জলের বাস্প সে গেল। একবার যখন জলের স্বষ্টি হল, তখন সেই জল কখন ঝড়-বৃষ্টির রূপ ধবে, কথন নদ নদীব রূপ ধরে' ডাঙ্গাল সঙ্গে অবিশ্বাস্ত যুদ্ধ জুড়ে দিলে। ভূগর্ভের যে আগুন, সেও কিছু চুপ করে, বসে বইল না। ভেতর থেকে ক্রমাগত ধাক্কাধান্ধি মালে, সুবিধ পেলেই ঠেলে ফুড়ে লাহিরে এসে খানিকট জাযগা লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে যায়। এই রকম কপে যুগ-যুগান্ত ধরে জলে স্থলে আগুনে ধস্তাধস্তি চলল। আজ যেখানে জল ছদিন বাদে সেখানে হয় ডাঙ্গা, আজ যেখানে این ۹ ند
