--------- বলিলেন, যত ইচ্ছা লিচু খাও। - বাগানে একটি কাঠের দোলা ছিল। জন্য তাহাতে দোল থাইতেন । আমি বৈকালে বাগানে গেলে তিনি আমাকে সেই দোলায় বসাইয়। আপনি টানিতেন, ক্ষণেক পবে আপনি তাছাতে বসিঘ বলিতেন, "ব্রাদার, এখন তুমি টান।” রামমোহন রায় অঙ্গচালনার শিশু-eশল্পতী
ििनभाद्र मृङ्गाद्र नभग्न डिनि श्रृंभाप्न डै°श्ठि ছিলেন —সেদিন ছিল পূর্ণিমাল রাত্রি। একখানি চাচেব উপর বসিয়া ভাবিতে ভাবিতে র্তাগর মনে এক উদাস ভাব উপস্থিত হইল। তাছার মনে হইল – “আমি যেন আর পূৰ্ব্বের মানুষ নই। ঐশ্বর্যের উপরে একেবারে বিরাগ জন্মিল। - - - ፲፭ - ఉష్ణో
- - --- - - - -- .*** ۰ بنابر
- -- - - ఏపs * জোড়াসাকোর বাড়ী লালাকালে দেবেন্দ্রনাথেব মনে ধৰ্ম্মভাবের বিশেষ কোন লক্ষণ দেখি ও পাওয়া যায় নাই। সংসারের অন্ত দশজন যেমন চর, তেমনি ছিলেন। তাহার পর ধোবনের প্রারম্ভে তাহার জীবনে এক আশ্চৰ্যা পরিবত্তন আসে। তাহার বয়স যখন আঠার বৎসর সেই সময়ে তাছায় দিদিমাল ( *िटाभशे ) भू छू १ग्र । *िउtभ*ौ দেবেন্দ্রনাথকে অত্যন্ত ভালবাসিতেন এবং তিনি ও তাংরি খুব অযুগত ছিলেন। ধৰ্ম্ম ভাবের বিকাশ সাছি, তাহাঙ্গ আমাব পক্ষে ঠিক বোধ হইল, গালিচা, লিচা সকল হেয় বোধ হইল, মনের মধ্যে এক অভূতপূৰ্ব্ব-অীনন্দ যে চাচেব উপর লসিযা উপস্থিত হইল। আমার বয়স তখন আঠারো বৎসর।' এই সময় হইতেই তাহার জীবনের মধ্যে আশ্চর্যা পরিবর্তন আরম্ভ ইহল। এখন হইতে তিনি ঈশ্বরের জন্য বাকুল হইলেন । সেই সময়ে তিনি সৰ্ব্বদা গাহিতেন—“হবে, কি হবে' দিবা আলোকে, እግow
