পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- o


--

-- M. माञाख दिउ%

  • ° w

জীবাণুব আক্রমণে এবং কেমন করিয়া কীট পতঙ্গ, মশা ও মাছির দংশনে ও সংস্পর্শে আসিয়া আমাদের অকালে মৃত্যুকে বরণ করিতে হয়, সে-কথাও তোমরা জান (শিশুভারতী, ১৪৯৪ পৃষ্ঠা )। ঐ সব শত্রুর হাত হইতে রক্ষা পাইবার দিকে যেমন লক্ষ্য রাখিতে চাইবে, তেমনি আবার এমন দুই একটি শক্ৰ আছে, যাহাঁদের দংশনে মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত। তাছাদের মধ্যে যেটি সৰ্ব্বপ্রধান, তাহার নাম সাপ। ভারতবর্ষে প্রতি বৎসর কুড়ি, বাইশ হাজাৰ লোক শুধু সাপের কামড়ে যাবা'যায়। ৰাঘ, কুমীর ও অন্যান্য স্থলচর ও জলচব হিংস্ৰ জঞ্জর হাতে মানুষ ১• • •, ১২• --র বেশি মারা যায় না, কিন্তু সৰ্পদংশনে বৎসরে হাজার হাজার লোক মারা যায়। ভারতবর্ষে কোন প্রদেশে এক বৎসরে কত লোক মারা গিয়াছিল, তাহার একটি তালিকা দিলাম । ২০৩৭ জন বাঙ্গালা দেশ . . . --- > • t to „ ८वांशहै , *** . যুক্ত প্রদেশ ७°4४ o ,ts ws9שחי ব্ৰহ্মদেশ եհ8 , ष५J4वtन_ --- והה , , *** -- היוואןetי কুর্গ --- - - >> , ८बद्भद्भि --- > - 8 , আজমীর ও মারবার - - বেঙ্গালোর --- --- R সপ ও সর্পদংশন o বাঙ্গালাদেশে বদ্ধমান জেলায় সৰ্পদংশনে সব চেয়ে বেশী লোক - মরে। প্রতি লক্ষে প্রায় ১৭৫ জন। এমন যে প্রাণনাশক বিষধর সর্প, তাছাও আমাদেবদেশে দেবতারূপে পূজা পাইয়া থাকে! নাগদেবতার পূজার বিষয়ে তোমাদিগকে পরে কিছু বলিব। এখন তোমরা মানুষের এই ভীষণ শত্রুর সম্বন্ধে কিছু কিছু প্রয়োজনীয় কথা জানিয়া লও। ভারতবর্ষকে ইউরোপীয় ভ্রমণকারীরা "সাপের cन"५" दtणन । दशfül tए चप्रकांग्र, उtश नtर, কেননা, পৃথিবীতে যত রকমের সাপ আছে, তাছাদের প্রায় সকল জাতীয় সাপই ভারতবর্ষে দেখিতে পাওয়৷ যায়। কাজেই, যদি কেহ আমাদের দেশকে ‘সাপের দেশ” বলেন, তাহা হইলে ত তাহা মিথ্যা নয়। তোমরা সকলেই সাপ দেখিয়াছ। পল্লীগ্রামেৰ ত কথাই নাই, কলিকাতার মত বড় বড় শহরে পথেঘাটে সৰ্ব্বত্র সাপ না দেখিলেও যেখানে একটু সামান্ত বনজঙ্গল বা গাছপালা আছে, সেইখানেই দুই চারিটি সাপ দেখিতে পাইবে । পুরানো পোড়ে। বাড়ীর দেওয়ালেও সাপ দেখা যায়। সাপ দেখিতে কেমন বল দেখি ? এ বিষয়েও তোমাদের কাছে বেণী বলিবার নাই। এই মারাত্মক প্রাণীটির আকার ও গতিবিধিও তোমরা নানারূপে जय1 कब्रिग्रा थाकिरद । काrछहे हैशग्न नशtक মোটামুটি একটা ধারণা তোমাদের আছে। ইছাদের শরীর লম্বা ও গোল। দেখিতে অনেকটা দড়ির মত। এজন্তই ত কথায় বলে-“সর্পে রজ্জ, ভ্ৰম।” সাপের শরীরের পিছনের দিকট ক্রমশঃ সরু হইয়াগিয়াছে। ইহাদের শরীরের প্রথম ভাগটা অর্থাৎ মুণ্ডের পর |