সপ ৩ সপলক শল Colubridae *i-c=tt-j:i arife, (Cobra)–এই জাতীয় সর্প অত্যও বিষাক্ত । গোখুরা সাপ তোমরা নিশ্চয়ই দেখিয়া থাকিবে। সাপুড়িয়ারা অনেক সময় এই জাতীয় সাপ লইয়া খেলা দেখাইতে আসে। এই পাপ বাঙ্গালাদেশের সৰ্ব্বত্রই দেখিতে পাওয়া যায়। সুন্দরবনে গোখুরা সাপ এত বেশি যে, প্রতি পদৰিক্ষেপেই ইহুদিগকে ইছারা জলার ধারে ও ধানের ক্ষেতেই বেশির ভাগ থাকে । গোখুরা সাপ, কেউটের মত অতটা বাগী নয়। তাছাদের অনিষ্ট না করিলে কিংবা কোনরূপে তাড়া না করিলে সহজে ফণা তুলিয়া কাছাকেও আক্রমণ করিতে আসে না। গোখুরার উচ্চ স্থানে এবং শুষ্ক স্থানে থাকিতে ভালবাসে । ইহাদিগকে প্রায়ই রাসেলস ভাইপার দেখিতে পাওয়া যায় । গোখুর। সাপ নানা রকম । এই সাপ নানা নামে পরিচিত। যথা – লাশ, কেউটেল বা কেউচি=া, লচালন সনাপ, নেউ সনাপ, চাইcে= গো-খুল্লা ! এই জাতীয় সাপ ভারতবর্ষের সৰ্ব্বত্র এবং হিমালয়ের ৮ • • • rিট উচ্চ শিখল পৰ্য্যস্ত ও দেখা যাম । কছ”দের বিধ আতাস্ত তীব্র, অতিশয় মারা মুক । মানুষের রক্তের সহিত মিশিলে এক মিনিটের মধ্যে মৃত্যু হতে পারে। পাচ মিনিটের মধ্যে মৃতু ত সচরাচরই হয়। মহিষ, গক, ছাগল, ভেড়া প্রভৃতি যে সকল জস্থর শীরেব রক্ত উষ্ণ, সাপের বিধে তাছাদের শীঘ্ৰ মৃত্যু হয় । আমাদের দেশে লাল গোপুরা সাপকে ত কেউটেল সনা প্রশ বলে। এই সাপের স্বভাব অতি ভীষণ । মানুষ বা অন্ত কোনও প্রাণী-যেমন গরু, ছাগল, ভেড়া প্রভৃতি কাছে গেলে এমন ফোস *োস করে ও তাড়া করে যে, ভয় পাইয়া পলাইয়। তৰে প্রাণ রক্ষা করে। কেউটে সাপ, ভিজে ও স্যাৎসে তে জায়গায় পাবি। তই বেশি পছন্দ করে। "לל পল্লীগ্রামে গৃহস্থদের বাড়ীতে, এমন কি, ঘবের মেঝের মধ্যে ইন্দুরের গর্বেও বাস করিতে দেখা সাধু । গোখুব সাপেৰ ফণার উপর দুইটি চক্ষুর মত দাগ আছে। এই দাগ যে সব জাতীয় গোখরা সাপেই আছে, তাহ1 নছে । কোন জাতীয় গোখরার ফণাঘ একটি দাগ, কোনটির বা দুইটি দাগ, আবার কোন কোন গোখুৱাব ফণায় কোন দাগই থাকে না । গে।পুল সাপ যখন ফণা ধরিয়া দুলিতে থাকে, তখন এমন লোক খুব কমই দেখিতে পাওয়া যায়, नifetद्र ङ्घ्र श्`न न1 ।। এখন বিষ-পাতের কথা শোণ । গোখুরা সাপের मृ८श्व गवि नैडिश् ८ण विष-हैडि, डtश्! नtश् ।। ऎGश८५॥ মুধের উপরের চোয়ালে দুই দুইটি কবিয়া পৃথক বিষ-দাত পাকে । পরপৃষ্ঠায় গোখুব সাপের মুখের মধ্যে কিরূপে বিষ-দাত থাকে তাeার ছৰি , দিলাম। এই ছবিটির দিকে বেশ ভাল করিয়া লক্ষ্য কর । উহাতে ঐ যে বা কানো দাত দেখা যাইতেছে, তাহার পাশে যে উচ্চ মাংসখও দেখা যাইতেছে, তাহাই হইল বিষ-দাত
