পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f_थs-च=tन्झपडी ওমর একবার কোনও প্রদেশে বেড়াইতে গিয়াছিলেন, তাহার পরিধানে অতি সাধারণ কাপড়চোপড় দেখিয়া সেখানকার লোকেরা তাহার জন্য একটি উত্তম অশ্ব আনিয়া দিলেন এবং তঁাহাকে মূলাবান পোষাকে সজ্জিত করিয়া মহা সমারোহে শোভাযাত্রা করিয়া লইয়া চলিল। খানিক দূর অগ্রসর ৯ইয়। তিনি ঘোড়া হইতে নামিয়া পড়িয়া বলিলেন —“দেখ, তোমাদের প্রদত্ত মূল্যবান পোষাক আমাকে পীড়ন কৰিতেছে, আমার মনের মধ্যে গৰ্ব্বের ভাব উদয় হইতেছে ; তোমরা এই পোষাক ফিরাষ্টধা লষ্টয়া আমাপ জীৰ্ণ পোলাক দেওতোমরা ত শুনিয়াছ যে, প্রেরিত মহাপুরুষ বলিতেন, गाelद्र भtन श्रश्झांद्र व्sitछ, ठtदf**1tत्र ***द्रt८८I প্রবেশ করা অসgব ।” এই গল্প কয়টি পড়িয়াহ বুঝিতে পারিতেছ যে, থলিক্ষ ওমর কত বড় মহানুভব বাক্তি ছিলেন। খলিফা ওমরই সৰ্ব্বপ্রথম যুদ্ধের বন্দীদিগকে এ ক্রীতদাসদিগকে মুক্তি দেওয়ার বিধি প্রচার কবেন। সেকালে রোমকদিগেব মধ্যে ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির ঋণ পরিশোধের জন্য পুল-কন্যা বিক্রয়ের বিধান ছিল, এবং ঐ নিন্দনীয় বিধানটি নানাদেশেষ্ট প্রচলিত fছল । ওমর এই দুর্নীতি দমন করেন । খলিফা ওমৰ, মিশর, সিরিয়া, প্যালেষ্টাইন, ইরাকৃ, মেসোপটেমিয়া এবং পারস্ত জয় করেন। ঐ সকল দেশে ইস্লামধৰ্ম্ম বিশেষভাবে প্রসার লাভ করিয়াছিল। তিনি তাহার প্রতিষ্ঠিত বিরাট, সামজোর মধ্যে প্রাম চেদহাজার মসজিদ প্রতিষ্ঠা করিগছিলেন। খলিফা ওমরই সৰ্ব্বপ্রথমে ছিজুরি অব্দের প্রবর্তন কবেন। তাঙ্গার কাছে সৰ্ব্বশ্রেণীর थलाई फूजा प्तिष्ठि रु३ऊ। अङि-दप्ले ब्रिज বাক্তি ও খলিফার সহিত দেখা-শুনা করিতে পারিত। সৈন্যবিভাগের যে শুধু প্রতিষ্ঠা করিয়াই খলিফা *াস্ত ছিলেন, তাছ। নহে ; উক্ত বিভাগের সুপরিচালনার জন্ত তিনি বিশেষ বন্দোবস্ত করেন। কুফ1, বসরা, জৰ্দ্দন ও প্যালেষ্টাইনেল জস্ব স্বতন্ত্র সৈন্যদল গঠিত হইয়াছিল। অন্যানা প্রদেশে প্রয়োজনানুসারে নূতন সৈনিকদল গঠন করা হইত। আবুবকরের नभग्न ८कदणभोज भूणि८भद्रा३ टेनमात्रणङ्कङ ८िणन । দূরদর্শী ওমর সর্বশ্রেণীর লোক হইতেই সৈন্য সংগ্রহের ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। খলিফা ওমরই প্রথমে ইসলাম-ধৰ্ম্মাবলম্বীদিগকে ঐক্য-বন্ধনে আবদ্ধ করিয়া একটা বিরাট জাতিতে উন্নীত করিতে চেষ্ট৷ করিয়াছিলেন। বহুধা-বিভক্ত আরবজাতিকে ধৰ্ম্মের বন্ধনে একত্রীভূত করিয়া আরবদেশকে মুসলমানের দেশরূপে পরিবর্তিত করেন । খলিফা ওমর রাজস্বের কোন অংশ নিজের জন্য ব্যয় করেন নাই। ধনী, দরিদ্রকে দান করে, তাছাই তিনি চাহিতেন। নিজে রাত্রিতে ছদ্মবেশে নগর পরিভ্রমণ করিয়া যে দীন-দুঃখীর দুঃখ-কষ্ট দূর করিতে চেষ্টা কপিতেন, সেকথা তোমাদের বলিয়াছি। তিনি রাজ্য মধ্যে অনেক চিকিৎসালয় স্থাপন্ন করিয়া দীন-দু:খীর চিকিৎসার সুবাবস্থা করেন। একান্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, তা ছার নায় একজন, বিচক্ষণ, ধৰ্ম্ম প্রাণ এবং সদাশয় মহাত্মাবও গুপ্ত ঘাতকের হাতে প্রাণ দিতে হইয়াছিল। এক দুৰ্দ্দাস্ত পারস্তদেশীয় ক্রীতদাস, ওমর যখন মসজিদে উপাসনা করিতেছিলেন, সে সময়ে সম্পূৰ্ণ অতর্কিতভাবে তাহাঁকে অস্ত্রের আঘাত করে। সেই আঘাতের ফলেই ৬৪৪ খ্ৰীষ্টাব্দে তাহার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পূৰ্ব্বে তাছার পরবর্তী খলিফা মনোনয়ন না করিয়া, ওমর ছয়জন প্রধান ব্যক্তির হস্তে খলিফা নিৰ্ব্বাচনের ভার অর্পণ করেন । ইহাতে খলি ? নিৰ্ব্বাচনের ভিতরে একটা দলাদলির স্বত্রপাত হয়। ওমিয়া বংশ মদিনাতে একটা দল স্মৃষ্টি করে । মক্কার ওমিয়া বংশ চিবকাল হজরত মুহম্মদের হালেমী বংশের শত্রু ছিল। মক্কা বিজয়ের পূৰ্ব্বে ওমিয়াগণ প্রেরিত মহাপুরুষকে অনেক যন্ত্রণা দিয়াছিলেন। এবারও ওমিয়াবংশ ক্ষযোগ পাইয়। হাসেনী বংশের উপর শক্ৰতা সাধন করিতে চেষ্টা করিল। সৰ্ব্ববাদিগম্মত মহৰ সত্ত্বেও বংশানুক্রমিক শক্রতাবশত: মহাত্মা আলীকে নিৰ্ব্বাচিত না করিয়া তাহার। তাছাদের বংশের বৃদ্ধ ওলমানকে খলিফা নিৰ্ব্বাচিত করিলেন। এই নিৰ্ব্বাচন উপলক্ষ্য করিয়া খিলাফতে এমন তীব্র বিবাদের স্বত্রপাত হয় যে, সেই কলহ প্রায় একশত বৎসর কাল পর্য্যন্ত চলিয়াছিল। ৬৪৪ খ্ৰীষ্টাব্দে ৭• বৎসর বয়সে ওসমান খলিফার পদে নিযুক্ত হইলেন।