--- अषिकाब्र नैिवांद्र 2 डिार वृकtनरवद्र निक ऐं*श्ठि করেন এবং ভগবানের শিষ্য আনন্দের পঞ্চায়তায় তিনি স্ত্রীলোকদিগের বৌদ্ধধৰ্ম্মানুসারে ভিক্ষুণীজীবন যাপনের অনুমতি প্রাপ্ত হন। ৰৈশালী নগর সমৃদ্ধিশালী ছিল। ইছা ধন-ধানে পূর্ণ ছিল এবং বহু লোক এখানে ৰাস কলিত । foots-wroteo আছে।” চৈনিক পরিব্রাজক ইউয়ান চুয়াং লিখিয়াছেন, “বৈশালী নগরট খুব উৰ্ব্বর, এখানে श्राम, कनजौ ७ श्रछाछ कण 2हुब्र *ांsग्रा यांच्च । এখানকার অধিবাসীরা সৎ এবং সৰ্ব্বদা সাধু কার্য্যে ৰত । সকল রকম ধৰ্ম্মমতকেই ইহারা অন্তবের সহিত শ্রদ্ধা করিয়া থাকে।" রাজা বিশাল-কা-গড় আহার-সামগ্ৰী এখানে প্রচুর পাওয়া ধাইত । স্বরহৎ অট্টালিকা, উচ্চচূড়াবিশিষ্ট গুহ, আরাম * ও পদ্মপুষ্করিণী অনেক ছিল। এই মুন্দর সইরে নানাজাতির লোক বাস কল্পিত। সংরট নানা প্রকারে মনোহর গৃহাদিতে পূৰ্ণ ছিল । এই সহরে দ্বিতল, ত্রিতলযুক্ত বাটী, বহু রাজপ্রাসাদ এবং সুন্দর তোরণ ছিল। এখানে অসংখ কানন ও কুঞ্জবনে কুসুমরাজি বিরাজিত হইত। খ্ৰীষ্টীয় ৫ম শতাব্দীতে চৈনিক পরিব্রাজক ফা-হিয়ান বৈশালী নগর পরিদর্শন করিতে আসেন। তিনি বলেন, “এই বিশাল নগরের উত্তরদিকে অরণ্য আছে। ছুইটী অঙ্গনযুক্ত বিহারে বুদ্ধদেব বাস করিতেন। এখানে আনন্দের দেহাদ্ধের উপব নিৰ্ম্মিত একটা স্ত,প ८गोकविशन्न তিব্বতীয় বিবরণ হইতে জানা যায় যে, ৰৈশালী ভূ-স্বৰ্গ বলিয়া পরিকীৰ্ত্তিত। এই দেশে সুন্দর অট্টালিক। বাগান ও আরামকুঞ্জ আছে। কাহারও কাহারও মতে মজঃফরপুর জেলায় বসারগ্রাম এবং পুরাতন ৰৈশালী অভিন্ন। কেহ কেহ বলেন, বৈশালী ত্রিভূত অঞ্চলেরই কোন স্থানে অবস্থিত ছিল । সারন বা ছাপরা জেলাব চেরাও নামক স্থান বৈশালী নামে পরিচিত, এরূপ মতও পাওয়া যায় । বলারই যে বৈশালী ছিল, তাছা ব্লকসাহেব “বাঙ্গা বিশাল-কগড়” নামক স্ত,প ও আটটি খাত খনন করাইয়া এই সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন । পুরাকালে স্থানট যে বৈশালী ৰলিয়া পরিচিত ছিল, তাহার কোন সন্সেছ নাই, কিন্তু খননলন্ধ প্রমাণনিদর্শন আর একটু অধিক না পাওয়া গেলে, কোন একটি স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়৷ কঠিন। אה"לל
