f*Rs-efore ------ জল-হাওয়া সহ করতে একেবারে অনভ্যস্ত হয়ে পড়েছিল। ঠাও লেগে গেল। ক্রমশঃ অমুখ বেড়ে গিয়ে সে একেবারে শযাশায়ী হয়ে পড়ল । রাজার কাছে যথাসময়ে সব খবর পৌঁছাল। তিনি তাড়াতাড়ি মেষপালকের অবস্থ দেখতে গেলেন। বেচারা রোগের যাতনায় অস্থির ইয়ে পড়েছিল। রাজাকে দেখেই সে বলল, “মহারাজ ছোটবেলা থেকে রোদ বৃষ্টির মধ্যেই জীবনট। কেটে গেছে কিন্তু কখনও আমার এমন অমুখ করে নি। আর এখন আপনাদের দয়াতে কত মুখে ছিলাম, এখন কেন এত কষ্ট পাচ্ছি, বুঝতে পাবি না।” এখন এই সামান্স কারণেই তার খুৰ । উঞ্জীর তখন রাজাকে বলেন, "এখন আপনি বুঝতে পারছেন ত অতিরিক্ত যত্ন সত্যি সত্যিই শরীরের পক্ষে কত অপকাৰী। এই অর দিনের আরামের অভালে এর এতকালের কষ্ট সহ করবার ক্ষমতা নষ্ট কয়ে গেছে। এতটুকু অনিয়ম ও বেচা-1 সহ করতে পারল না।” ঐশ্বৰ্য্য ও আরাম সহজেই মাছুষের স্বাস্থ্য নাশ ক’রে আয়ু ক্ষয় ক’রে দেয়। সেই সঙ্গে একথাও সত্য যে, জীবনের অনেক আনন্দ আবার স্বচ্ছলতা ছাড়া পাওয়া যায় না। যে বিপদ ঐশ্বর্য। বানের জষ্ঠ সৰ্ব্বদা উন্মুখ হয়ে মাছে, দরিদ্রেরা তার হাণ্ড থেকে নিষ্কীত পেয়েছে , প্রকৃতি এমনি ক’রেই তার দাশের সমতা রক্ষা কবে চলে। " সূৰ্য্য, চন্দ্র ও বায়ু স্বয়া, চন্দ্র ও বায়ু তিন ভাইবোনে মিলে একদিন তাদের কাকাব বা উী নিমন্ত্রণ খেতে গেল । আকাশের এক প্রান্তে ঐ যে উজ্জল তারাট উনি তাদেৰ ম। তিনি বসে থাকলেন ছেলেমেয়ের পথে এ দিকে তাকিয়ে । एगा ९ १iषू १ङ्ग ८णार्डी ७ স্বার্থপর ছিল। তার মহা আনন্দে ভোজ খেয়ে চলল—মার কথা একবারও ভাবল না। কিন্তু চাদ একটু একটু ক'রে সব রকম খাবার নখের মধ্যে রেখে দিতে লাগল—মাকে বাড়ী গিয়ে দেবার জন্তে । সারা রাত অনিমেষ দৃষ্টি মেলে পথের দিকে চেয়ে থেকে ভোর বেণী মা দেখলেন, ছেলে মেয়েরা 米 ফিরছে। তিনি স্থৰ্য্যকে জিজ্ঞাসা করলেন, “বাছা, আমার জন্ত তুমি কি এনেছ ?” স্বৰ্য্য রেগে উঠে বলল, “বা:, তোমার জন্স আবার कि श्रांनद ? श्राभद्रा निभstग গিয়েছিলাম ; খেয়েছি, আমোদ করেছি। বাড়ী ৰ'য়ে তোমার জন্য थावtद्र श्रानद वtण ठ गाहेनि ।" মা তখন বায়ুকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কিছু এনেছ ?” cन रणग, 'श्रमन कथ1 श्राभाद्र भtनई श्ध्ननि ।” তখন চাদ তাড়াতাড়ি এলে বলল, “মা, একটা থালা আন, দেখ, আমি কত কি এনেছি তোমার জন্যে ।” এই ব’লে যেই সে খালার উপর ছতি
