পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=िख-चलान्छाप्डौ •-- fझग नl । यन बन एक झिणहे, उ1 शंफ़l fझण छैौष५, রোগের আক্রমণের ভয় ও দেশীয়দের বিষম শক্ৰতা । কতদিন যে তাছাদের অনাছারে পথ চলিতে रुहेब्राcरू ठtरुtब्र हेग्रखा नांदे । দীর্ঘ আট মাসকাল অসামান্ত ধৈৰ্য্যের সহিত নানাবিধ বিপদ ও কষ্ট গছ করিবার পর তাছারা অবশেষে একটা বিশাল জদের সম্মুখে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। এই &zoo win bitwffawi ow (Lake Tanganyika) বাটনের মনে যে অত্যন্ত আনন্দ ও আশার সঞ্চার হইয়াছিল, তাছা সহজেই অনুমেয় । বার্টনের মনে স্থির বিশ্বাস জন্মিল, নীলনদ এই হ্রদ হইতেই বাতির হইয়াছে। বার্টন একদিন অসুস্থ হইয়। বিছানায় পডিয়া আছেন এমন সময় স্পেক একাকী বাহির হইয়। ভিক্টোবিয়া নায়নজা প্রপাত বাহির করিয়া আলিলেন। র্তাহার ধারণা হইল, ইহাই নীলনদের প্রকৃত উৎসস্থল। বেশীর ভাগ বড়লোকদের মত বাটনের ও শক্র ও বিরুদ্ধ সমালোচকের অভাব ছিল না । তাহীদের মতে বার্টন র্তাহার সঙ্গী স্পেকের সফলতায় ঈর্ষান্বিত হইয়াছিলেন। যদিও স্পেক ও বার্টনের মধ্যে এবিষয় লইয়া মনোমালিন্সের স্বষ্টি হয়, তথাপি এ কথাও সত্য—বার্টনের চরিত্রে পরই কাতরতা ছিল না। আফ্রিকার দারুণ জরে অসুস্থ হইয়া পড়ায় বাটনের স্বদেশে ফিরিতে দেরী হইয়া গেল। ইতিমধ্যে স্পেক ৰাৰ্টনের পুৰ্ব্বে লওনে পৌঁছিয়া সমুদয় সম্মান এমন কি বার্টনের প্রাপ্য সন্মান একাকীই লাভ করিলেন । অস্বাস্থ্যকর আবহাওয়ায় তিন বৎসর কাল ক্রমান্বয়ে বাস করিবার ফলে বার্টনের স্বাস্থ্য একেবারে ভাঙ্গিয়া গিয়াছিল। নিতান্ত ভগ্নদেহে তিনি ইংল্যাণ্ডে প্রত্যাবর্তন করেন। এই সময়েই র্তাহার, ইসাবেল আরানডেলের Ilsabel Arundell) fee footr & 1 with যখন ইসাবেলকে প্রথম দেখেন, তখন সে নিতান্ত বালিকা—বুলোনের স্কুলে পড়িত। প্রথম দর্শনেই ॐाशंद्भ1 *ग्न”१rब्रव्र ऊँ*द्र श्रांङ्कटे रुन । भttग्रग्न *ांगन এড়াইয়াও ইসাবেল বার্টনের আফ্রিকা অভিযানের পূৰ্ব্বে কয়েকবার দেখা করেন। ৰছ বৎসরের অদর্শনেও উভয়ের ভালবাসা একটুও হ্রাস প্রাপ্ত হয় নাই। বহুদিন পরে যখন আফ্রিকা হইতে বার্টন ফিরিয়া আসিলেন, তখন তাছার দেহ নিতান্ত ভগ্ন, একটি চক্ষু অৰ্দ্ধ দৃষ্টিহীন ও দেহের একভাগ পক্ষাঘাতে পঙ্গু অসাড় হইয়া পড়িয়াছে। তবুও ইসাৰেলের ভালবাসা ধিন্দুমাত্র মান হয় নাই, উভয়ের মধ্যে এগার বৎসর বয়সের ৰাৰধান ছিল ; তা ছাড়া ধৰ্ম্মমত সম্বন্ধেও প্রভেদ ছিল। এত বাধাবিঘ্ন সত্ত্বেও বার্টন ও ইসাবেলের ১৮৬২ খৃষ্টাব্দে বিবাহ হইয়া গেল । জীবনের অবশিষ্ট ভাগ বার্টন কনসালের (Consul) কার্য্য করিয়া কাটান। প্রথমত: তিনি পশ্চিম আফ্রিকার ফারনাণ্ডোপো নামক স্থানে যান। অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর আবছাওয়ার জন্ত তিনি সে যাত্রা স্ত্রীকে সঙ্গে লইয়া যাইতে পারেন নাই । পরে যখন রেজিগেব সাণ্টোস (santos) নামক স্থানে বদলী হন তখন ইসাবেলকে সঙ্গে চহয়া যান । হসাবেল আপনাকে সমগ্রভাবে পতিসেবায়, পতির হিতকামনায় নিয়োজিত কবেন। শক্ৰদের বিব দ্ধাচরণেব ফলে বাটনকে যখন দামাস্কাসের কনসালের কার্য্য ২ঠতে ডাকিয়া লওমা হয়, তখন ইসাবেল প্রাণপণ চেষ্টায় স্বামীর সন্মান পুন:-প্রতিষ্ঠা কবিতে চেষ্ট কবেন । ইহাব পর টিষ্টিতে তিনি পুনরায় কনসালের কাৰ্য্যে প্রতিষ্ঠিত হন । ইহার পরে তিনি আরও অনেকবাব অভিধান যাত্রা করেন এবং প্রতিবারেই এক একখানি পুস্তক প্রণয়ন করেন। বার্টনের রচিত পুস্তকেৰ সংখ্যা প্রায় আশি খান । তাছার রচিত এক থানা কবিতার পুস্তকও অাছে—নাম “কাসিদা"। ইহার কবিতাগুলি ওমর খৈয়ামের রোবায়েতের মতই প্রায় মধুৰ । এতদ্ব্যতীত তিনি আরব্যোপম্ভাসের অনুবাদ করেন। ४-४७ भूटेरिक डिनि नाझे डेनाषिcठ छूबिड হন । ইহার চারি বৎসর পরে ১৮৯৭ খৃষ্টাব্দের ৩১শে অক্টোবর টিষ্টিতে (Triste) তাহার মৃত্যু হয়। আজ পর্য্যন্তও বার্টনের কার্য্যের যথোচিত সমাদর হয় নাই। বিরুদ্ধ সমালোচকদের নিন্দা বাটনের যশোগরিমা অনেকাংশে মান কবিয়া রাখিয়াছে। কিন্তু এসব ঈর্ষাপ্রস্থত সমালোচনা উপেক্ষা করিয়া যখন আমরা বার্টনের গুণাবলী, অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও যশ:নিস্পৃহতা দেখি, তখন মনে হয়, বার্টনের স্থান অনেক উচ্চে। প্রাচ্যদেশসম্বন্ধে এমন অতীন্দ্রিয় অন্তর্দৃষ্টি অন্য কোন ইউরোপীয় ভ্রমণকারীর মধ্যে ছিল না। আবিষ্কারক হিসাবেও তিনি লিভিংষ্টোনের ছায়ই সন্মানের যোগ্য। 8סיהכי