পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- তাড়াতাড়ি ক'রে সেই শতক্ষেতের একটা ফাক भूटज नि८ग्न फोब्ररे भ८५ा नृकिरग्न ब्ररेणाम । उ"कि মেরে দেখেছিলাম যে, সেই লোকটা অামার দিকেই আসছিল-লোকটা লম্বা ছৰে প্রায় গির্জা ৰা মন্দিরের চুড়ার মত, আর প্রত্যেকবার পা ফেলে লে অগ্রসর হচ্ছিলো প্রায় বিশ হাত। খানিক দূর এগিয়ে সে কাকে যেন চেচিয়ে ডেকেছিল। তার হাক শুনে চমকে উঠেছিলাম, মনে হ’ল যেন আকাশ থেকে কড়কড় ক’রে বাজ পড়ল। ঝোপের মধ্যে জড়সড় হ'য়ে ব’লে ব'লে ভাৰতে লাগ লাম— এ আবার কোন আজব দেশে এলাম ! তার ডাক শুনে সেইরকম আরও সাতজন বিকটকার দৈত্যের মত মানুষ এল। যে ক্ষেতে আমি লুকিয়ে ছিলাম তার সবাই ধিলে সেই ক্ষেতটাই নিড়োতে আরম্ভ ক’রে দিলে। বুঝলাম যে, তার ঐ দেশের চাবা। ক্ষেত দিড়োতে নিড়োতে সেই বিকটাকার চাষাগুলো কেবলই আমার দিকেই এগিয়ে আসছিল। আমিও ক্রমশ: ক্রমশ: পিছিয়ে গিয়ে তাদের কাছ থেকে নিজেকে দূরে রাখছিলাম। কিন্তু থানিকক্ষণ পরে আমি একেবারে পাহাড়ের ধাৱে এসে পড়েছিলাম। নীচের দিকে চেয়ে দেখলাম মে, ভীষণ খাদ-সেখানে পড়লে মৃত্যু নিশ্চয়। বাচ-বার আশা নেই বুঝতে পেরে ভগবানের नाम "प्रद्रण कङ्गणांम ७दर चांभांब्र cछ्रणcभप्ब्र७ कौब्र কথা মনে হওয়াতে বায় বার দীর্ঘ নিঃশ্বাস পড়তে गांत्रण, हडिभएषा ५कचन sांशा याब आभाद्र খুঁড়ের উপর এসে পড়ল আর কি ! পাছে তার মুনীচে পড়ে একেবারে ছাতু হ’য়ে যাই, সেই *ামি যত জোরে পারলাম চীৎকার ক’রে ৰাম চাৰাটা একবার চারি দিকে চেয়ে দেখলে, তার পর আমার উপরে তার নগর পড়ল। *ার পর, আমরা যেভাবে একটা বেড়ালছানা বা দুর্থস্থান তুলে দেখি, ঠিক তেমনি সহজভাবে ও শেলে স্থা ও লে.ক’রে আমাকে তার চোখের hামে স্কুলে ধরে দেখতে লাগল।. আমি স্থির করলাম যেকোন রকম বিরোধ করব না। আরঙ ক’রেই বা ফল কি ? তার হাত থেকে মুক্ত হ’য়ে পালাবার চেষ্টা করা বৃথা । ইচ্ছা করলে লে আমাকে পিপড়ের মত দ্ব-আঙলে চেপেই মেরে ফেলতে পারত। ৰাস্তবিকই তার আঙুলের - -به হয়েছিল । ব্যাপার দেখে কৃষকটি তার ছেলের হাত থেকে আমাকে কেড়ে দিয়ে নিয়ে বাচালে এৰং তাকে শুধু এইটুকু বোঝাবার চেষ্টা করেছিলাম যে, ভার গেই ছ-আঙুলের স্পর্শে আমার ভীষণ কষ্ট रश्णि । cग cवाथ श्ब्रे स्वाभाद्र हेत्रि७ বুঝতে পারলে, সেইজন্স সে তার পরণের কোটের একটুখানি ক্টোচড় করলে, তারপর সেই কোচড়ের মধ্যে অতি সস্তপণে আমাকে রাখলে। তারপর সে তাড়াতাড়ি আমাকে নিয়ে গেল তাদের সর্দার কষকের কাছে। মাঠের পথে যে প্রকাও লোকটাকে আমি সৰ্ব্বপ্রথম দেখেছিলাম সেই তাদের সর্দার। সর্দারের কাছে নিয়ে গিয়ে সে আমাকে কোচড় । থেকে বার ক’রে মাটিতে ছেড়ে দিয়েছিল। আমি প্রথমে খানিকট পেছিয়ে গিয়েছিলাম, পরে আবার এগিয়ে গিয়ে তাদের বুঝিয়ে দিয়েছিলাম যে, আমার পালাবার ইচ্ছা মোটেই নেই। সব চাষার আমাকে দেখে এমন কৌতুক বোধ করলে যে, তারা সৰাই আমাকে ঘিরে গোল হ’য়ে বসল। কিন্তু তারা আমার কথা কিছুই বুঝতে পারে নি, আমিও তাদের কথা কিছুই বুঝতে পারি নি। সর্দার কৃষকটি তার রুমালের চারটে খুঁটি বেঁধে একটা থলি তৈরি করেছিল এবং আমাকে তার মধ্যে ভ’রে তার স্ত্রীকে দেখাবার জন্তে নিয়ে চলল। স্ত্রীর কাছে নিয়ে গিয়ে সে যখন আমাকে তার সামনে মাটিতে ছেড়ে দিয়েছিল, তখন সে অাৎকে উঠে চীৎকার ক’রে উঠেছিল কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই তার সে-ভাব কেটে গিয়াছিল। সে সেদিন থেকে আযাকে খুব আদর-যত্ন করতে লাগল। + রাত্রিবেলা চাকর এসে টেবিলের উপর খাবার দিয়ে গেল আমি দেখলাম যে টেবিলটা একট মস্তবড় গাছের মত উচু। আমার আশ্রয়দাতা সেই কৃষকটি অামাকে ধ’রে টেবিলের উপর ছেড়ে দিলে। কৃষকের স্ত্রীটি আমার সাম্নে এক রাশি মাংস আর রুটি এগিয়ে দিল। এত খাবার খেয়ে বোধ হয় আমি এক মাসেও শেষ করতে পারতাম না। আমার খাওয়া দেখে ওরা খুব কৌতুক বোধ ক লাগল। - সেই কৃষকটির একটি দশ বছরের ছেলে ছিল। সে ত আমাকে দেখে এমনি কৌতুক বোধকলে যে, আমার পাছটাে ধরে শূন্যে বুলিয়ে দোল BBS BBB BBB BB BBBBB TTDD DB BBBS BB DD D BBBBB BBS

  • 。8や