পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৪৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ग्नट्स o معمومی - 를 - == _。。 Boo இ - ---

  • -- " - "- -----

প্রাচীন ভারতের সামাজিক অবস্থা বৌদ্ধশাস্ত্র ৰৌদ্ধ সাহিত্য হইতে জানা যায় যে, প্রাচীনকালে চারি প্রকার জাতি ছিল এবং ইহাদের মধ্যে ক্ষত্রিয় জাতির স্থান সৰ্ব্বপ্রথমে । তাহার পর ব্রাহ্মণ, বৈঙ্গ এবং श्रृज । हेश दाउँौठ श्रात्र७ श्डे िशैनछाडौंद्र डेtप्तथ পাওয়া যায় ; যথা—চণ্ডাল এবং পুকুস। কোন কোন বৌদ্ধ পুস্তকে গৃহপতির উল্লেখ আছে। গৃহপতি এবং বৈশ্ব একই জাতি। ছিন্দু সাহিত্যে ব্রাহ্মণদিগের স্থান সৰ্ব্ব প্রথমে। তাছার পর ক্ষত্রিয়দের স্থান। প্রাচীন लांद्र¢ठ छI८ठद्र 2it५fक पूंद वशिक हि ण ना । উচ্চশ্রেণীর এবং নিম্নশ্রেণীর লোকের মধ্যে বিবাহ হইত। জাতকে দেখিতে পাওয়া যায় যে, কাশীর বাজা একজন নিয়শ্রেণীর সুন্দরী স্ত্রীলোককে বিবাহ করিয়াছিলেন। ব্রাহ্মণদিগের বিশেষ প্রকার পেশা বা কাৰ্য্য ছিল না ; তাহারা সকল কার্যাই কবিত। ছুতার এবং ধনুকধারীর কাজও তাছারা করিত। জীবিকা নিৰ্ব্বাং করিবার জন্ত তখনকার লোকেরা যে সকল কার্যা করিত, তাহার তালিকা নিম্নে প্রদত্ত হইল :– ১। জ্যোতিষ বিদ্যা, ২। লক্ষণ বিদ্যা (অর্থাৎ শরীরের চিহ্ন দেখিয়া ভবিষ্যৎ ৰল। ৩। অগ্নিহোম, ৪ । অঙ্গবিদ্যা, ৫। বাস্তুবিদ্যা (গৃহ নিৰ্ম্মাণের জন্ত তাল স্থান ঠিক কবিয়া দেওয়া) ইত্যাদি। ইল ব্যতীত বৌদ্ধযুগে আমরা আরও অনেক প্রকার কার্য্যের তালিকা পাই :-১। হস্তিচালক, ২ । অশ্বচালক, ৩। সারথি, ৪ । ধযুকধারী, ৫ দাসকপুত্র, ৬। পাচক, ৭ । নাপিত, ৮। নাহাপক (যাহারা - - - a > R: ಸ್ರ್ خوحETr یا SC یعی স্বানে সাহায্য কল্পিত), ৯ । মালা করি, ১• । রাজক, ১১। পেশকার, ১২ । নলকার (যাহারা বেতের বাক্স প্রস্তুত করিত), ১৩। কুন্তকার, ১৪ । উদ্যানপালক, ১৫ । অর্থকরি (যাহারা জিনিষের মূল্য নিদ্ধারণ করিত), ১৬ । বন্ধকী (ছুতার, ১৭। বালিপিক (ধীবর), ১৮। কৃষক, ১৯ । নাবিক, ২০ । কৰ্ম্মকার, ২১ । স্বর্ণকার (দর্জি, ২২ । ভেরীবাদক, ২৩। সপৰৈষ্ঠ (षाशझ। गर्भत्रश्न ८९ङ् विष नहॆ बtत्र), २8 ।। লঙ্ঘনক্রীড়ক ইত্যাদি। সেকালে যে পল্লীতে কেবল কৰ্ম্মকার বাস করিত কিংবা ধীবর বাস করিত, সে-পল্লীকে কৰ্ম্ম কারপল্লী কিংবা ধীবরপল্লী বলা হইত। উদাহরণ স্বরূপ আমবা আবও দেখাইতে পারি যে, সেকালে বদ্ধকী (ছুতার) গ্রাম, নেষাদ (বাধ) গ্রাম, ব্রাহ্মণগ্রাম ছিল। ইগ ব্যতীত কুলের বংশের) উল্লেখ পাই, যথা, বথকারকুল, নিষাদ কুল। বৰ্ত্তমান যুগে এইরূপ নাম আমরা অনেক পাই, যথা:–কুমারটুলী, তেলীপাড়া, কঁসারীপাড়া ইত্যাদি। বৌদ্ধযুগে কতকগুলি পৰ্ব্ব ছিল। প্রাচীনকালে শিশুদিগের নামকরণ প্রথা ছিল। সেকালে একটি স্ত্রীলোক ছুইবার বিবাহ করিতে পারিত। বিবাহে স্বয়ংবর প্রথা প্রচলিত ছিল। স্বয়ংবর প্রথা এইরূপ ছিল যে, কুমারী সমবেত কতকগুলি যুবকের মধ্য হইতে তাহার স্বামী পছন্দ করিত। কোন একজন ধনীকেa বণিতে দেখা যায় যে, তাহার কন্য। তাছার স্বামীE নিজেই পছন্দ করিয়া লইবে। প্রাচীনযুগে পর্দা প্রথা । -