পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৪৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ि~*७-पछान्झपटौ খুব পালিশ-করা মেঝের চাইতে খরখরে মেঝেত্তে হঁটিতে স্বৰিৰ হয় ক্ষেম ? श्रांभद्रा 5णवांद्र नभङ्ग ८कधम क'tद्र ७भिtग्न गाहे, সেইটে লক্ষ্য করলেই এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া बtcद । श्रांभब्रt ८घटकद्र खे°iब्र नैtफ़ालांभ । नांभcन একটা পা বাড়ালাম। আমাদের সমস্ত শরীরের ভারটা সেই প"-টার ওপর দিলাম । তার পর পাটাকে মেঝের ওপর চেপে রেখে যাতে কি সে নিজের যায়গা থেকে না পরতে পায় এমন ক’রে তাকে নিজের দিকে টানবার চেষ্টা করলাম। ফলে হ’ল কি, প-টা শরীবের কাছে না এসে শরীরটাই পাটার কাছে চ’লে গেল। আমাদের প্রতি পা ईशप्लेदांब्र cवणाम्र श्रांभद्रl atठाकदांब्रहे aहे कांछ ক'রে থাকি, আর এইভাবেই আমরা স্থাটি। এইখানে একটি কথা আছে। মেঝের ওপর পাটাকে চেপে যখন তাকে নিজের দিকে টানতে যাই, তথশ মেঝেটা যদি পালিশ করা হয় তবে পা-টাই আমাদের কাছে চ'লে আসবে--মেঝেতে আটকে থাকবে না। মেঝে খরখরে থাকে ব’লেই আমরা তার ওপর ভর করে, যেখানে ইচ্ছা পা-কে বসিয়ে রাখতে পারি। আর এমনি ক’রে বসাতে পারি ব’লেই আমাদের শরীরটাকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়। এই•ল্পেই পায়ে চাক1লাগিয়ে চলা প্রায় অসম্ভব । লবণ দিলে বরফ ভাড়াতাড়ি গ’লে যায় কেন ? সব জিনিসেরই জমে যাবার একটা নির্দিষ্ট অবস্থা আছে । ঠাও হ’তে হ’তে যখন সে এই নিদিষ্ট অপস্থাতে পৌছায়, তখনই সে জমে যায়। জল জমে” বরফ ছ'তেও সেই জন্তে একটি সঠিক অবস্থা আছে। সাধারণতঃ জলের বেলায় এই অবস্থাটার নাম দিই o*c ; অর্থাৎ সেন্টিগ্রেড তাপমানের শূন্ত তাপাংশ। জল যখন সেন্টিগ্রেড তাপমানের শুষ্ট তাপাংশ ঠাণ্ডা হয়, তখন সে বরফ হ’তে আরম্ভ করে। কিন্তু লবণাক্ত জল জমে কঠিন হ’তে আরও কম তাপাংশের দরকার। তাপাংশ শূঙ্গ ঘরের আরও ২•৩• তাপাংশ নীচে নামলে তবে লবণাক্ত জল জমতে পারে। সাধারণত: বাজারে যে বরফ পাওয়া যায়, তার তাপাংশ শূন্ত তাপাংশের অল্প নীচেই থাকে। লবণাক্ত জলকে জমিয়ে রাখবার জন্তে এ তাপাংশ ঠিক উপযুক্ত নয়। তাই বরফট তাড়াতাড়ি গ'লে গিয়ে নুনগোলা ঠাণ্ডা জল ছ'য়ে যায় । জোনাকী পোকা জলে কেন ? ८कान७ णिनिनरक बमि भूच फेखख कब्र'uङ थाक তাহলে তা থেকে ক্রমে ক্রমে আলো বের হতে থাকে। অমিয়া সাধারণতঃ যত রকমের আলো দেখতে পাই তা সবই এই রকম উত্তগু হ’তে ৰূ’তে श्रारणा झफ़ांtठ श्रांद्रश्च कcद्र । भौ*निषl, ইলেক্‌টিকের বাতি, স্বর্য, নক্ষত্র সবই এই ভাবে আলো ছড়ায় 1 তোমরা যত রকমের অালো দেখেছ, যেখান থেকে তা বের হয় সে জিনিসটা গরম কিনা মনে মনে ভেবে দেখলেই আমার क५iब्र गठTङ1 नश्रtक नि:नtभश् इtव । কিন্তু গরম না হ’য়েও যে জিনিষ থেকে আলে। বের হতে পারে না তা নয়। আমাদের চোখে অবগু এমন ব্যাপার সচরাচর খুব বেশী পড়ে না। , cqकद्रकcभद्र पफ़ि *teग्न1 याघ्र चत्रककttद्र यांब्र লেখাগুলো জলতে থাকে। ঘড়ি যারা তৈরী করে তারা এই সৰ ঘড়ির লেখা ও কাটাগুলোর ওপর এক রকমের মশলা মাখিয়ে দেয় । এই মশলার গুণ এই যে, দিনের বেলায় স্বৰ্য্যের আলো সে নিজের মধ্যে কতক পরিমাণে আবদ্ধ ক’রে রাখে আর রাতের অন্ধকারে সেই জালে জারার বের ক’রে বাইরে ছড়িয়ে দেয়। তাই অন্ধকারের মধ্যেও এই সব ঘড়িতে সময় দেখা চলে। যতই আলে। দিক্‌ না কেন, ঘড়ির লেখাগুলো আর কাটা দুটো একটুও গরম হয় না। এই রকম জিনিস গরম না ছ’য়েও যে লব আলো জামরা পাই তাকে আমরা "ঠাও আলো” নাম দিতে পারি। জোনাকী প্রোকার আলে। এই “ঠাও আলোর” পৰ্য্যায়ে পড়ে ব’লে তা আমাদের কাছে এত অস্তুত মনে হয় । যতই কেন না আলো ছড়াক জোনাকী কখনও গরম হয় না। তবে গোড়াতেই তোমাদের এক বিষয়ে সাবধান ক’রে দিই। খড়ির লেখা থেকে যে আলো বের হয় আর জোনাকী যে আলো ছড়ায়, যদিও উভয়েই ঠাণ্ড আলে।’. তা সত্বেও, ওদের প্রকৃতি এক নয়। অর্থাৎ আলো ছড়াবার মূল কারণটি একটির অপরটি থেকে স্বতন্ত্র। আপাততঃ তোমরা জোনাকীর আলোর কথা শোন। রেডিয়াম ঘড়ির জল জল করবার কথা অল্প সময়ের জন্যে তোলা থাক। অনেকেরই এই ধারণ আছে যে, জোনাকীর আলো মূলত: “জীবনের” ব্যাপার। যতক্ষণ পর্য্যস্ত c*ा कt* जा ऽ था.८क, श्रर्थ९ि षडक्रग *र्षाढ >>\r.