পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/৪৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- জেগলাকী শোঙ্ক জুলে কেল ८भाकाप्लेब्र भौरद्र औनप्नद्र झ्न्द्रिा झन्प्ड थारक, ठठच* *र्षाढहे ८ग ७३ ब्र कभ श्रां८णा झफ़ांग्र । **wtonic"two orna "Spark offife” वर्डभfम ब्रtग्ररक ठांग्रहे cनप्लेt श्रछिदाडि भांब ।। বাস্তবিক পক্ষে উপরের এই কথাগুলোর কোনও স্পষ্ট অর্থ হয় না। বৈজ্ঞানিকেরা জোনাকীর আলো নিয়ে নানা রকম পরীক্ষা ক’রে এই পেয়েছেন যে, এই আলো পেতে হ’লে বাতাস, বিশেষ ক’রে श्रद्रजांनशाrcगब्र थtग्रांछन रुग्र। मद1 cछीनां की পোকা নিয়ে দেখা গিয়েছে যে, ভিজলে পরে কখনও কখনও আবার তা থেকে আলো বের হচ্ছে। এই সময় বাতাসের স্থানে যদি অম্লজান গাল ৰাবহার করতে পারা যায়, তবে আলোর উজ্জ্বলতা আরও বেড়ে ওঠে। এই থেকে এই প্রমাণ হয় যে, জোনাকীর আলো মূলতঃ একটা বাসায়নিক বাপার —জীবনের ব্যাপার নহে। আসল ব্যাপার হয় এই—জোনাকী আলো ছড়াবার জন্তে দুই রকমের রস হুষ্টি করে। এই দুটোর একটা জলের সহযোগে বাতাসের অন্নজানের সঙ্গে মিশতে চায়। দ্বিতীয় রসটি তখন এই কাজে প্রথমটিকে সাহায্য ক’রে এই মিশবার ক্রিয়াকে খুব দ্রুততর করে তোলে। অন্নজানের সঙ্গে এইভাবে মিশবার ব্যাপারটি একটি বাসায়নিক ক্রিয়া। আর সব রাসায়নিক ক্রিয়ার মতই এক্ষেত্রেও শক্তির বা Energy পরিবর্তনের দরকার হয়। এই রকম পরিবর্তনের মধ্যে যেটুকু উদৃত্ত থাকে তা আলে। হ'য়ে বাইরে বেরিয়ে আসে—আর তখন আমরা জোনাকীকে উজ্জল হ’য়ে উঠতে দেখি । আমরা সাধারণত: এই জানি যে, শুধু জোনাকীর অন্ধকারে আলো ছড়াতে পারে। কিন্তু তা নয়। এইভাৰে আলো ছড়াতে পারে এমন জীবের সংখ্যা শুধু যে অসংখ্য তাই নয়, জোনাকীর চাইতেও বহুগুণ বেশী আলোও তাদের অনেকে ছড়িয়ে থাকে। রাতের অন্ধকারে সমুদ্র মে জল জল করতে থাকে তাও একরকম pyrosonies নামধারী জীবের কারণেই । স্থলচর জীবদের মধ্যে আলো ছড়াতে পারে এর সংখ্যা অবহু কম । জোনাকীর আলো দেবার কথার সঙ্গে সঙ্গে সামান্ত অবাস্তর হলেও একটা মজার কথা তোমাদের दनि । श्राभांtप्रद्र *ब्रौcब्र ८य य# द1 श्विजम्नäि ८मथाब्र কাজের জন্ধে তৈরী হয়ে উঠেছে তার নাম "চক্ষু" । এই “চক্ষু" বা সোজা কথায় চোখের ভিতর আলো গেলে লে তাকে সোজাহুঙ্গি রাসায়নিক প্রক্রিয়াতে পরিবর্তন করে নেয়! এইখানে একটা বিষয় লক্ষ্য করবার অাছে। অালো-কে এইসব সোজাহুঞ্জি রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যেতে চোখকে একটুও *प्रय श्'rड रुग्न नl। ४N७1 याtणtग्न गtत्र «३ ব্যাপারের অনেক সাপ্ত আছে । ঠাও আলোর ৰেল রাসায়নিক প্রক্রিয়। সোজাসুজি আলো ’য়ে ওঠে —খার চোখ মালো-কে একেবারে রাসায়নিক প্রক্রিয়াতে নিয়ে যায়। তাই এই ব্যাপারে ছুটে दाहेरब्रद्र हाँडैtउ ५कः अभद्रऽिद्र विनशैौडभप्न इ'rग७, একটু ভাবলেই বুঝতে পারবে যে, ওর মূলত: ७कई। नृजठ: cष यद्रा अक३, ठ cग पको निप्प्र আলো তৈরী হয় তার গঠন দেখলেই তা ধরা পড়ে। জোনাকীতে যে-ভাবে আলো বেরোয়, তা তেমন জটিল ব্যাপার নয়। কিন্তু যে-সব জীবের এইরকম আলো ছড়াবার ক্ষমতা বেশ উন্নত, তবে যে যন্ত্রটি দিয়ে তাদের আলো ছড়ায়, তা আমরা যে যন্ত্রটি দিয়ে আলো ধরি, অবিকল তবেই অনুরূপ । অর্থাৎ তাদের এই যন্ত্রটি আর জীবদেহেব দর্শনেন্দ্রিয় যে চোখ, এই দুইয়ের মধ্যে অনেক সাদৃত আছে। আমাদের চোখের লেন্স-এর মত এতেও একটা আবার কখনও কখনও তিনটা পৰ্য্যন্ত লেন্স আছে। আলো-কে ঘুরিয়ে দেবার জন্তে চোখের রেটিনার মত একটা পর্দা আছে। চোখের মধ্যে চারদিক দিয়ে বন্ধ একটা অন্ধকারময় ঘর আছে । এই ঘরের দেয়ালেই চোখের লেন্স আলো নিয়ে ফেলে। এ ক্ষেত্রেও ঠিক গেই রকম একটা কালো পর্দা দিয়ে ঘেরা একটা প্রকোষ্ঠ থাকে-আর তারই দেয়ালের ওপরই বাসায়নিক প্রক্রিয়া আলোতে রূপান্তরিত ছ’য়ে যন্ত্রটাব লেন্স দিয়ে বাইবে ফোকাল হ’য়ে পড়ে। তাছাড়া टि *T* (Optic nerve) * * জীবটার মস্তিষ্ক থেকে এই যন্ত্রটা পর্যান্ত একটা স্বায়ুও বর্তমান থাকে। এইভাবে নিজের ইচ্ছানুযায়ী জীবট। তার আলোর ওপর কর্তৃত্ব করে। অতএব এতে চোখের श्राद्र दाकौ ब्रईल कि । छौवप्नप्र ८५४ाण त्रभूयाद्रेौ कठ श्रवृङ जिमिनहे ऋष्टि रुप्र ! জীবনেব খেয়াল! এ খেয়াল কোনও বাধা জানে না। প্রকৃতি নিজে তার সমস্ত উপকরণ নিয়ে এর সেৰায় প্রতিনিয়ত নিযুক্ত। অালে চড়াবার চোখ ৬ এই অদ্ভুত্তকীর বিচিত্র খেয়ালের একটা সামান্ত উদাহরণ মাজ । XxovrO