পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰহ্মদেশ সিড়ি বাহিয়া কতকটা উঠিলে পর সোনা রূপা ও অন্তান্ত ধাতুর ঘণ্টা ঝুলিতে একটা গড় এবং গড়ের উপর কেল্লার মত থাকে। বাতাসে তাহা দুলিতে ছলিতে বেশ পুল ও ফটক আছে। তাহার উপর আরও খানিকটা উঠিলে একটি শান বাধানে। প্রকাও উচ্চস্থান চারিদিকে প্রাচীর বেষ্টিত দেখা যায়। তাহারই মধ্যস্থলে মন্দির লা ফায়া। মন্দিরটি খুব উচু, নীচের তলাটা খুব প্রশস্ত এবং অষ্টকোণ-বিশিষ্ট । ইহা ক্রমে সংকীর্ণ হইয়। একেবারে বিন্দুতে পরিণত হইয়াছে । মন্দিরের বান্তিরের প্রায় সমৃদয় ভাগটাই সুন্দব শব্দ হয়। রাজা মিনশুন সিউ-ডেগন সুবর্ণমণ্ডিত। তাহার উপর সোনার ছাতা। প্যাগোডার ছাতিটি দান করিয়াছিলেন। এই ছাতার মূল্য সত্তরআশীলক্ষ টাকার কম হইবে না। মন্দিরটি নি রেট, ইহার ভিতরে কিছুই দেখিবার নাই । ই হার চারি দি কে অনেক গুলি কাঠের মন্দির । তোমরা কলিকাতায় ইডেন গার্ডেনেও প্রায় ঐ রূপ একটি মন্দির দেখিতে পাইবে। চারি দি কে র মন্দিরে বুদ্ধের ধ্যা নী অবস্থার - - - - - অ সংখ্য মূৰ্ত্তি আছে । ফুঙ্গিরা বাজপথে ভিক্ষা করিতেছে কো থা ও বুদ্ধের অৰ্দ্ধসকল মন্দিরের উপরেই এই রকম একটি শয়ান মূৰ্ত্তি, কোথাও র্তাহার পদচিহ্ন, কোন ছাত থাকে। সেই ছাতির গায়ে অসংখ্য মূৰ্ত্তি শ্বেত প্রস্তরের, কোনটি সোনার পাতে স্বলে প্যাগোড়াব পথ-বেঙ্গুণ ミやケ