পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-ام مہمممممممعَ*X অনেকখানি সাহায্য করিয়াছে। ও সঙ্ঘ তাহার সম্মিলিত সিদ্ধান্ত জোর করিয়া এই সঙ্ঘে যোগ দিয়াছিল। প্রচার করিতে পারিবে না। তাহা ছাড়া যে কোন একটা মীমাংসায় সকলে একমত না হইলে, তাহার কোনই মূল্য নাই—এই নিয়মেও অনেক অসুবিধা হইতেছে। অনেক সময় এমন হয় যে, একটি দেশের অসম্মতিতে একটা মীমাংসা নষ্ট হইয়া যায় এবং তখন যুদ্ধের সম্ভাবনা প্রবল হইয়া উঠে। গত কয়েক বৎসরের মধ্যে এই গলদগুলি খুবই সুস্পষ্ট হষ্টয়া উঠিয়াছে। প্রথমে জাপান যখন চীন দেশের অন্তর্গত মাঞ্চুরিয়া প্রদেশ আক্রমণ করিল, তখন চীন আন্তর্জাতিক সংঘের কাছে প্রতিবাদ জানাইল, কিন্তু শক্তিশালী জাপানের বিরুদ্ধে সজা কিছুই করিতে পারিল না। তারপর আসিল ইটালীর আবিসিনিয়া জাৰ্ম্মেণী আন্তর্জাতিক সঙ্ঘে প্রবেশ कब्रिप्टtछ्-**२७ কিন্তু এই আন্তর্জাতিক সঙ্ঘের গোড়ায় কতকগুলি গলদ রহিয়া গিয়াছে। যে সমস্ত উচ্চ আদর্শ লইয়া এই সঙ্ঘ প্রথমে স্থাপিত হইয়াছিল, সঙ্ঘের সভ্যদের অনেকের মনেই সেই আদর্শ বিরাজমান নাই। অনেক দেশ, বিশেষ করিয়া বেশি শক্তিশালী দেশগুলি, সজোর উপর নির্ভর না করিয়া নিজেদের স্বার্থচিন্তা করিতেছে বেশি এবং গুটিকয়েক পার্শ্ববৰ্ত্তী দেশকে vsif={II ettfègi *gtä5; qat (regional groups) স্বষ্টি করিতেছে। ইহার ফল ইটালীর নেতা লিনর মুসোলিনী হইতেছে এই যে, অনেকেই ভাবিতেছে, সঙ্ঘের নিজের কোন শক্তি নাই এবং অভিযান। ইটালীর নেতা মুসোলিনী কোন বড় বিপদ বা কলহ উপস্থিত হইলে রণোত্মত্ত হইয়া যখন সঙ্ঘের চোখের


ર: ૦ (t

F. 4