পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

خت تمام منمتمتمتمم تمام امام ee-sergeghح۴ -محمام مهاجم سهم مهم stभछन, कात्र, माहेशांद्र हेठाॉनिद्र भङ बफ़ वज्र मनौ श्रमवब्रष्ठ मिtॐ खल ७८न फ्रांशtझ । তোমরা তাহলে হিসেবটা বুঝলে ত যে, সাগরের জলে লবণের ভাগ হাঞ্জার-করত্রিশ থেকে চল্লিশ পৰ্য্যন্ত। কিন্তু এই জলে শুধু যে লবণ আছে তা নয়। নানা রকমের বাষ্পীয় পদার্থ বা গ্যাসও আছে। এই গ্যাস গুলির মধ্যে ছুটির নাম তোমাদের মনে রাখা দরকার-অক্সিজেন ও কাৰ্ব্বনিক এসিড গ্যাস। তোমরা নিশ্চয়ই জান যে, অক্সিজেন আমাদের প্রাণবায়ু। এই গ্যাস আমরা নাক দিয়ে মুখ দিয়ে শরীরে টেনে নিরে বেঁচে থাকি। অক্সিজেন নইলে কোন প্রাণী বঁাচতে পারে না। সমুদ্রের জলে এই গ্যাস মিশে আছে বলেই সমুদ্রগর্ভে জীবজন্তুর বেঁচে থাকা সস্তল হয়েছে । উপরে তোমাদিগকে যে একোয়েরিয়মের কথা বলেছি, সেখানে এই অক্সিজেন কৃত্রিম উপায়ে জলে ছাড়তে হয়। তিমি,সিন্ধুঘোটকের মত জানোয়ারের অনেক বেশী অক্সিজেনের প্রয়োজন, তাই তাদিকে বাইরে বেরিয়ে নিশ্বাস নিতে হয়। বাইরে বেরিয়ে নিশ্বাস নেওয়া ব্যাপারটা বিশ্বাসের অযোগ্য মনে কোরো না। আমাদের পরিচিত ८°ाल मांझ, कई मांझe छल cश८क भूथ वाद्र করে নিঃশ্বাস নেয়। এই অক্সিজেন আসে কোথা থেকে, তা তোমাদের জানতে ইচ্ছে হতে পারে। কিন্তু এতে গভীর রহস্য কিছু নেই। नभूजद्र छन 4कद्रकम छात्र छदब्रमखि कtब्र३ বায়ুমণ্ডল থেকে ক্রমাগত অক্সিজেন সংগ্ৰহ করে নিচ্ছে। কাৰ্ব্বনিক এসিড গ্যাস কি, তা তোমরা জান ত! অঙ্গার বা কয়লাকে জ্বালালে, অর্থাৎ অক্সিজেন খাওয়ালে, এই গ্যাস উৎপন্ন হয়। এ গ্যাস বায়ুসগুলে প্রচুর আছে, প্রাণী মাত্রেই ক্রমাগত এই গ্যাস নাক থেকে ছাড়ছে । এই नब्रवब्रtझ कब्रl। *ांiह९rणl ५ीब्र कात्रांब्रछf*ां টেনে নিয়ে আপন দেহের পুষ্টি-সাধন করে। cगमन नाङ्गेप्द्र, ८७भनि छ८णद्र छिडा व्र ७हे ব্যাপার ক্রমাগত ঘটছে। সমুদ্রের জল থেকে যদি কাৰ্ব্বনিক এসিড গ্যাস না পেত, ত কোনও গাছ-গাছড়াই সেখানে জন্মাতে বা বাড়তে পারত না। সাগর-কলকে রীতিমত বিশ্লেষণ করে রাসায়নিক পণ্ডিতেরা স্থির করেছেন যে,এতে কি কি পদার্থ আছে। সেই পদার্থ একত্র করে আবার তারা কৃত্রিম সাগর-জল | করেছেন। কিন্তু একটা মজার কথা বলি, এই কৃত্রিম জলে সামুদ্রিক জীব-জন্তু গাছআগাছা বঁাচে না। Aquarium-এ এটা পরীক্ষা করে দেখা গেছে । অথচ তাইতে একটু স্বাভাবিক সাগরজল মেশান থাকলেই কোন গোলযোগ হয় না, জীবজন্তু দিব্যি থাকে। এর থেকে এইটুকু আন্দাজ করা যায় যে, রাসায়নিক পণ্ডিতেরা এই জলে যে যে পদার্থ পেয়েছেন, তা ছাড়া আরও কিছু এতে আছে। সেই আরও কিছুটা Bacteria বা জীবাণুঘটিত কোন ব্যাপার। আমাদের জীব-তত্ত্বের জ্ঞান আরও অনেক না বেড়ে উঠলে এ সব জিনিস পূরোপুরি বোঝা যাবে না। তোমাদিগকে একটা সামান্য ঘরোয় ব্যাপারের উদাহরণ দিই। দুধ বাসি হলেই আপন থেকে কিছু দই হয় না! দুধে লেবুর রস দিলেও দই হবে না, ছানা কেটে যাবে। কিন্তু সামাঙ্ক এতটুক দই-এর দশ্বল দিয়ে রাখ সবট দই হয়ে যাবে। এটা সম্পূর্ণ Bacteria বা জীবাণুর খেলা, জানবে। জীবাণুর খেলা এখনও কেউ সম্পূর্ণরূপে ৰোঝে না। জীব-তত্ত্ব গভীর রহস্তে ভরা। শামুক, ঝিনুক যে জল থেকে কেলসিয়াম টেনে নিয়ে নিজের দেহ গড়ে তোলে, বাম্পের প্রধান কাজ গাছগাছড়াকে অঙ্গার এ কথাও সবাই মানেন না। ՀՖՆԵ - - -