পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f_ளு-காகி হয় তখন আলো প্রায় ৩০ ডিগ্রীতে इज्जाश्म्ना याग्न, nवर यथन शिजप्रैौ श्रé তরঙ্গাস্তুরের আয়তন পায় তখন আলো সবদিকেই প্রায় সমানভাবেই ছড়াইয়া যায়। এই অবস্থায় আলোকে রশ্মি বলিয়া অভিহিত করার কোনই সার্থকতা থাকে না । Diffraction oz o ostoltzef হইতে আমরা একটা কথা স্পষ্ট করিয়া বুঝিতে পারি। আলো যে-বস্তুর দ্বারা बt५l ell९व श्म। छाग्न1 ?डघ्नtंनौ कtब्र ठांशद्र श्रांग्नडन यनेि श्राएलात ८फ़्छे 4द्र ७ीक३ **Iाcग्न श्श उzद ८न श्रदहिाग्न আলোর তরঙ্গত্ব প্রকাশ হইয়া পড়ে। বাধা অথবা ছিদ্র বড় হইলে এই ব্যাপারট তখন স্পষ্ট হয় না। পূর্বকালের বৈজ্ঞানিক গণ এই বিষয়ট পরিষ্কার ভাবে বুঝিতেন না বলিয়া তাহারা অালো যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা দিয়া তৈয়ারী এই কথা বলিতেন। আজ কাল কিন্তু শুধু আলোকেই যে তরঙ্গমূলক বা কম্পনমুলক বলা হয় তাহাই নহে। এই পৃথিবীতে যে-কোনও বস্তু আমাদের অভিজ্ঞতায় পাওয়া যায় তাহারা সবই তরঙ্গময় এবং ইহা প্রমাণিত হইয়াছে $faf*s diffractiona? •ŵw1 দ্বারা। এ ক্ষেত্রেও অতিশয় সূক্ষ্ম বাধা বৈজ্ঞানিকেরা যখন তৈরী করিতে পারিলেন তখনই সাধারণ বস্তুও যে তরঙ্গমূলক তাহা ধরা পড়িয়াছে । অতএব পৃথিবীতে কঠিন বস্তু বলিয়া কিছুই নাই। সবই তরঙ্গময়। এই তরঙ্গের অবস্থা ভেদে তাহাকে আমরা বস্তু বলি এবং অন্য সময়ে তাহাকে আমরা তরঙ্গ বলিয়া থাক। আলোও এইভাবে আমাদের অভিজ্ঞতায় প্রথম দৃষ্টিতে বস্তু কণার মত হইয়া রশ্মি আকারে প্রকাশ পায়, কিন্তু অবশেষে সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম পরীক্ষা ও গবেষণায় মানুষের ততোধিক সূক্ষ্মদৃষ্টির নিকট নিজের তরঙ্গত্ব আর গোপন রাখিতে পারে না। -- Հ * >Հ - --