পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

++ *ि*थes-पछfब्रडटौ। তাহলে দেখ, মহাসিন্ধু বলতে প্রথমে মনে হবে তার স্বন্দর নীল জল, তার পর মনে হৰে তার ऍन्द्रियाणा, ठद्वत्र-उत्र । ७५न भू*िग ९rम्झ ७३ cर दिछन उ करिष्ठ नग्न, ददिठाe बिछान नग्न, আর আপাততঃ তোমরা শিখতে বসেছ বিজ্ঞান। সত্যি কথা হচ্ছে, সমুদ্রেব জল কখনও নীল कभन७ दां नौश नग्न। रात्रि नर्कळ नैौण रुउ. তা হ’লে শ্বেত সমুদ্র, কৃষ্ণসমূদ্র পীত সমদ্র, লোহিত সমূদ্র, এসব নামগুলোও শোনা যেত না । শ্বেত गशूज़ किंद्रक्लषांब्रभग्न ठाँझे गठाई cश्वठ, क्रक्षनाश्रद्र *ाडैौद्र डाँड़े यथार्थ ठांद्र द्रत्र ठाप्त मौण। नौठ ও লোঞ্ছিত নামের মৰ্ম্ম পৰে বলছি। আৰাব দেখ, কবি যাই বলুন, সমুদ্রের উপরে ঢেউ আর নীচে স্তদ্ধ শাস্ত নীর, এ কথাতেও বিজ্ঞান সায় দেয় না। বিজ্ঞানের মতে মহাসাগরের নীর শুধু উপরে নয় তলা অবধি সৰ্ব্বত্র চঞ্চল, ক্রমাগত চলছে, ফিরছে, নড়ছে। আগে রঙ্গের কথা বলি শোন, তার পর জলের অবিশ্রাস্ত চঞ্চলতার কথা তোমাদিগকে ৰোঝাৰ । কাৰোব কল্পনা এই পর্যন্ত সত্য যে সমুদ্র যেখানে অগাধ, অতল, অর্থাৎ যেখানে জল এত গভীর যে তলা মোটে দেখা যায় না, সেখানকার রঙ্গ খুন্দর নীল। তবে এই নীল ও পৃথিবীর সকল ভাগে এক রকমের নয়। যে জায়গায় জলে লবণের ভাগ কম, সেখানের নীল বঙ্গও একটু ফিকে। আবার যেখানে লবণ বেশী, সেখানে রঙ্গও গাঢ় নীল। এত গেল গভীর জলের কথা ! কিন্তু যদি উপর থেকে তলা দেখা যায় তাহলে অন্ত ব্যাপার। তখন লোনা জলের স্বাভাবিক নীল বর্ণের সঙ্গে তলার বালির সোনালী আভা মিশে জল দিব্যি সবুজ দেখায়! এই নীল বা সবুজের আভা আবার নানা স্থানে নানাবিধ। নীল বলতে কখন আসমানী রঙ্গ, কখন নীলকান্ত মণির রাগ, কখনও অপরাজিতার বর্ণ—কচিং কখনও আবার একেবারে বেগুনে। সবুজও তেমনি কচি পাতার ८कांगण ब्रां★ा ८१८क श्राब्रड रुtद्र प्लेञण ময়ূরকষ্ঠ রঙ্গ পর্য্যন্ত সকল রকম আভাই নজরে পড়ে। रुिढ छtगद्र ब्रत्र cय ७५ शऔब्रठ क्रिप्नद्र পরিমাণের উপর নির্ভর করে, তা নয়। সমূত্রের উপর অনেক জায়গায় দেখতে পাবে গাঁদ গাদ बगण ऐनबाण (Mossl cडाग (बीएब्द । छात्र বর্ণ কতকটা সবুজ, কতকটা পাটকিলে, কতকটা বা সুন্দর লাল। এই ভাসস্থ শৈবালরাশির प्रक्रम श्राबाद्र छtणन प्रश्न 4tरुदttफ्ना श्रना प्रकम इम्प्न गाग्न । যেখানে অনেক পরিমাণে নদীর ঘোণ জল এসে সমুদ্রে পড়ছে, সেখানকার সমুদ্র জলের রঙ্গও ८घाशांtः श्रध्न शtन ७ कथा नरुtणहे श्रश्धान কৰতে পার। এই কারণেই চীন উপকূলের সাগরের নাম পীত সাগব হয়েছে। লোচিত नां★रद्रद्र नाभकन्नग किन्नु झtग्नरझ कृहे विछिन्न কারণে। প্রথম, ঐ সমুদ্রে রাশি রাশি শৈৰাল ভেসে বেড়ায় বলে জলটা স্থানে স্থানে পাটকিলে দেখায়, দ্বিতীয় জলের কিনাপায় বিস্তর প্রৱাল ५ांकांद्र मझन किन ब्रांइ नृत्र 51 श्रtनक छांग्रशांग्र লালচে। তোমাদের মধ্যে যারা প্রয়াগে গঙ্গা-যমুনা-গঙ্গম দেখেছ, কি গোয়াপদ ছাড়িয়ে পদ্মা-মেঘনার মোহানা দেখেছ, তারা প্রত্যক্ষ জান যে বিভিন্ন নদীর জলের রঙ্গ কত বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যে জলে কাদ। বেশী থাকে সেটা হয় সাদা, আর যাতে সূক্ষ্ম হুগ খাওলা আগাছা ভালছে সেটা জয় সবুজ-মত। এই অতি স্বগ্ন উদ্ভিদকণার জন্যই ত উত্তর মেরুপ্রদেশের সমুদ্রের রঙ্গ কোথাও কোথাও বেশ সবুজ। আর একটা ব্যাপারের উপর নির্ভর করছে সমুদ্রের রঙ্গ। সমুদ্র বলতে ত একটা বিস্তীর্ণ জল-রাশি-পড়ে রয়েছে যেন একখানা মস্ত আয়ন । এই আয়নাতে সদা সৰ্ব্বদা মাথার উপরের অনন্ত আকাশের ছবি প্রতিফলিত হচ্ছে। যখন সেই আকাশ নীল, তার প্রতিবিম্বও নীল, যখন আকাশ গোধুলিরাগে রঞ্জিত তখন সমুদ্রও অগ্নিবর্ণ। আবার যখন নভোমণ্ডল কালবৈশাখীর মেখে ছেয়ে আসে, उ५न जभूप्झद्र ब्रत्रस श्रम्न पाइ जोप्रुद्र भउन पूनद्र, জল যেন অধীর হয়ে ফুলতে থাজে, আকাশের সঙ্গে প্রচও তাগুবে মাতবে বলে। তোমাদের ভিতর যারা চৈত্র-বৈশাখে পদ্মাবক্ষে যাওয়া অভ্যাস করেছ তারা সহজেই সমুদ্রের এই রুদ্র মূৰ্ত্তির ধারণা করতে পারবে। প্রবীণ মাঝি-মোল্লারা সমুদ্রের রঙ্গ দেখে আগে থেকেই বুঝতে পারে কখন ঝড় আসছে। মহাসাগরের বুকে এই ৰিচিত্র রঙ্গের খেলা বড় क्रम९काद जिमिव । ठारे ७क ७क कtद्र २९***