পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

حم--ــمــمــمـمـ[E] ঠিক তার কাছে গিয়ে হাজির হলে। একটা লোক তোমার কাছে রাজাবাজারের পথ জিজ্ঞেস করলে, তুমি তাকে পাঠিয়ে দিলে রাধাবাজারে। এৰিষয়ে একটা বেশ মজার গল্প আছে।-- এক উচু পাহাড়ের মাৰায় এক রাজা তাব প্রাসাদ বানিয়েছিলেন, প্রজার খাজনা দিতে গেই পাহাড় বেয়ে যাবে বলে মাঝামাঝি পথে তিনি একটি সরাইখানা তৈরী করে দেন। যারা নীচে থেকে ওপরে উঠছে, সরাইতে এলে অভ্যত উচুতে উঠে তাদেব লেগেছে ভারী শীত, তাই গরম কম্বল চাদর জড়িয়ে তারা সবাই আগুনের কাছে আটলা পাকাচ্ছে । এদিকে যার খাজনা দিয়ে ফিবছে, তাদের অত নীচুতে নেমে গবৰ্ম লেগে গেছে—কাপড় জামা খুলতে পাবলেই তারা বঁচে । বলতে লে সরাইখানাট সত্যি সতি গবম না ঠাণ্ডা ? এক টু তা ৰ তে বললেই তার ধাঁধার আর অস্তু থাকে না। একটার পর একটা আমাদেব . ৰিশ্বাসগুলি সব ভেঙ্গে পড়ে, তখন আবার নতুন বিশ্বাসের জঙ্গ হাতড়ে ৰেড়াতে হয়। এবিষয়ে আরো একটি উদাহরণ দিচ্ছি, তারপরে দেখা शरद cग डिम्न ठिझ गमप्य डम्न छिद्र भाश्रु এসব ব্যাপাবে কি ভেবেছে । আমি এখন টেবিলে কাগজ রেখে লিখছি— এর মধ্যে তো সন্দেহ করবার কিছুই নেই,— না রয়েছে ? একটা নীল কাপড়ের গদিওল চেয়ারে বসে, ছোট একটি বাণিশ করা গোল টেবিলের উপর কাগজখানি রেখেছি, পাশেই রাপ্তায় কে যেন ঘষে ঘষে লোহা কাটছে। তার ব্যানঘানানি শব্দে ঘর ভরে গেছে। কিন্তু ধর স্বপ্নেও তো এসবই হ’তে পারে, এবং স্বপ্নের মধ্যে স্বপ্নকে স্বপ্ন বলে জানা যায় না তাও তোমাদের নিশ্চয় মনে আছে। কিন্তু ধর এখন সত্যি সত্যিই জেগে আছি, এবং সত্যি সত্যিই - - N অসভ্য লোক মোটব দেখে ভয়ে পালাচ্ছে ইউক্কোশীৰু দশলেক্স কথা --- টেবিলে কাগজ রেখে লিখছি। তাহলেও কি সন্দেহ শেষ হয় । টেবিলটা কি ? সেই সম্বন্ধেই একটু ভেৰে দেখা যাক। দেখতে টেবিলখানি গোল, বাদামী রঙের চকচকে জিনিষ ; হাত দিলে ঠাণ্ডা, শক্ত এবং বেশ পালিশ ; টোকা মান্থলে একটু একটু খট্‌খটু আওয়াজ দেয়। কিন্তু সত্য সত্যই কি টেবিল খানি গোল ? একটু সৰ্বে দাড়ালেই তাকে মনে হবে চ্যাপ্টা, আরো একটু সৰ্বলে মনে হবে उIांतक i उांशे पtद्रब्र fदडिग्न छfग्नशांग्र पनि ख्द्रि ভিন্ন লোকে দাড়ায়, প্রত্যেকের চোখেই টেৰিলের চেহাবার খানিকটা বদল হবে। তালপরে ধব སཾ་ནི་ཛཱ་ཤྲཱི། གོམ་ - টেবিলের রঙ । বলেছি যে তার রঙ বাদামী, কিন্তু সমস্ত টেবিলটাই কি সমান বাদামী ? যেখানে আলো পড়েছে, সেখানটা মনে হবে রঙ চকচক কাছে,আর যেখানে একটু ছায়া, সেখানে বাদামী রঙ ঘন হয়ে প্রায় কালোর কাছাকাছি এসে পড়েছে। আমরা যদি টেবিলটার চারিদিকে ঘুরি, তবে রঙগুলিও, আমাদের সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে বেড়াবে, একবার মনে হবে যে উত্তর দিকটার বঙ বড় গাঢ়, আবার মনে হৰে, না, উত্তরে নয়, দক্ষিণের রঙ বেশী ঘোরালো। এখন কে বলৰে যে কোনটী টেবিলের সত্যিকার রঙ ? আর কোনটা তার সত্যিকার চেহারা ? ঠাও, পালিশ, আওয়াজ, সবগুলি নিয়েই এমনি গোল বাধানো যায়, শেষে সন্দেহ হয়, যে বোধ হয় টেবিল বলে কিছুই নেই, এ এক छूtठद्र शङ्गाँवजि । ২২৯৯