o-o-o-o-o-o মুস্কিলের কিন্তু তবু শেষ হয়নি। যে টেবিলের কথ। এতক্ষণ বলেছি, সে হল সাধারণ অভিজ্ঞতার টেবিল, তার চেহারা আছে, রঙ আছে, “পদার্থ” witइ । किन्नु दिक्षांrनद्र ब्रttछा 4क वांद्र সরাইখানার দৃপ্ত পৌছলে সে সবের ও আর ঠিকানা থাকে না। বিজ্ঞানের মতে যাকে আমরা টেবিল বলি, তার প্রায় সমস্তথানিই ফাক। আকাশে যেমন ফ'কার মধ্যে তারাগুলি ছুটোছুটি করে বেড়ায়, তেমনি টেবিলের সে ফাকার মধ্যে কতগুলি বিদ্যাংকণা ছুটোছুটি করে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সে কণাগুলিকেও কি সত্যি সত্যি পাথর কুঁচির মত গুড়ে মনে করা চলে ? শেষ পর্য্যস্ত তাহলে টেকে কি ? একদিকে আমাদের পরিচিত শক্ত, গোলাকার রঙওয়াল টেবিল, অন্যদিকে শূন্ত আকাশের भtषा कठखणि s५*ण cछडे, डttनद्र ना श्रांtछ् ब्रड, न1श्रांtछ् cफ़शप्रl, न श्रांtझ ८कtन १ब्रवांद्र ছোবার শুকবার দেখবার মতন গুণ। দেখা যায় न1, ८१ीन। षग्नि नt, १ब्र' नि नl, ८छ्'f७ग्न1 नि না, শোকা যায় না- এমনি কতকগুলি প্রেতের =िथs-पछtब्रडौ झाब्रांद्र भरश्वा श्राय दिखांन श्रांभाष्प्रब्र शृथिवैौरक মিলিয়ে দিয়েছে, বলছে যে আমাদের পরিচিত পৃথিবীর সব কিছু এই ভূতেরই খেলা ! বোঝবার জানবার চেষ্টায় আজ বিজ্ঞানের এই দশা । কিন্তু আদিমকাল থেকেই মানুষ এসব জিনিষ জানবার বোঝবার চেষ্টা করেছে-এক একটা কথা মাথায় এসেছে, আর ভেৰেছে যে এবার কেল্লা ফতে, হুনিয়ার রহস্তের বুঝি এবার ঠিকান भिणण । ब्रश्tञ्चब्र रू५ ॐtशहे श्राभद्रl छादि, বুৰি তেপান্তরের মাত্রে মধ্যে রাজপুত্র একা। চলেছে, মাথায় তার পাগড়ী, হাতে তার তলোয়ার। । দূরে মাঠের শেষে কোথায় সোনার প্রাসাদে মতিমহলে রাজব দ্য যুমুচ্ছে, বাক্ষসে তাকে পাখীরা দেয়, পায়েব কাছে তার মরণ-কাঠি, মাথার কাছে জীয়ন-কাঠি। এসব গল্প শুনি আর বিস্ময়ে চোখ বড় হয়ে ওঠে, বুকে খুলীর সঙ্গে ভয়েল দোলা লাগে । আসলে কিন্তু বিশ্বয়েব খোজে দেশ-বিদেশে যাওয়ার কোণ দরকাব নেই—ঘরের মধ্যে বসেই এত রকস্ত জমানো যায় যে তাবই ঠিকানা পাওয়া মুস্কিল, রোজকার চেন টেবিল বদলে গিয়ে দাড়ায় প্রেতেব নাচ । হয়তো বলবে যে এসব হ’ল পণ্ডিতের কথা, যে বিজ্ঞান জানে না, তার পক্ষে আর এর মধ্যে রহস্ত কই ? তোমাদের কথা মেনে নিলেও রোজকার জীবনে রহস্ত খুঁজে — — খানিকটা দূরের গোলটেবিল দেখাচ্ছে চেপ্টা পাওয়া কঠিন নয়। ধর ঘরে বাতি জালগাম। ৰাতিটা যে ধীরে ধীরে পুড়ছে, এটা সহজ কথা, কিন্তু পুত্বে বাতিটার হচ্ছে কি ? দেখতে মঙ্গে श्छ cय श७ङ्गांध्र दाडि भिजिtग्र यांzप्रह, क्रुि え○・ -
