পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ि=<s-चeछrब्रपटौ তখন পড়বার সময় বাতাল তাকে বাধা দেয় বলে ফোটাগুলির নীচের দিকের গতি খুব কমে আসে। এই অৰস্থায় তাদের আমরা পরিষ্কার বিন্দুরূপেই দেখিতে পাই। ইললে গুড়ি পড়বার সময় আমরা এটা খুবই পরিষ্কার ভাবেই বুঝতে পারি। কিন্তু বৃষ্টির ফোটা যখন আয়তনে অপেক্ষাকৃত বড় হয় তখন লে খুব তাড়াতাড়ি নীচের দিকে পড়ে থাকে। এই তাড়াতাড়ি যখন আমরা চোখ দিয়ে দেখতে যাই তখন সেই দেখার মধ্যে আমরা একটা হাঙ্গাম বাধিয়ে বলি। তাতেই বৃষ্টিকে ফোটা ভাবে না পেয়ে আমরা পাই রেখাকারে। এই হাঙ্গামাটা কি তা এইবার তোমাদের বলছি। যা কিছু আমরা দেখি তা প্রথমে আমাদের চোখের অক্ষিপটের (Ratina) উপর ছবি হ’য়ে পড়ে। ছবিট। উছার উপর বসে পড়লে পর সেখানে নানা রকমের রাসায়নিক ব্যাপার চলতে থাকে। এই রাসায়নিক ক্রিয়, দৃষ্ট স্বায়ু দিয়ে আমাদের মস্তিষ্কের দৃষ্টিক্ষেত্রে (optic region ) cotto "so আমাদের কাছে আলোর অমুভূতি জন্মে। অতএব এই রাসায়নিক ক্রিয়। যতক্ষণ রেটিনাব ওপর চলতে থাকে ততক্ষণই আমরা অালো দেখি—এ বন্ধ হ'লেই আমাদের কাছে অন্ধকার বোধ হয়। বাইরের আলো এসে পড়লে পর অক্ষিপটের ওপর যে ক্রিয়া আরম্ভ হয় এই আলো সরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সে বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত । বাস্তাবক পক্ষে তা কিন্তু হয় না। বাইরেব আলে। সরে যাওয়ার পরও সামান্ত আরও একটু সময় ধরে এই ক্রিয়া অক্ষিপটের ওপর চলতে থাকে। এই একটু বেশী সময় অবগু বাইরের দৃষ্টিতে খুবই কম-বোধ হয় এক সেকেণ্ড বিশ ভাগের একভাগ হবে কিনা সন্দেছ কিন্তু তা হলে কি হয়, আমাদের দেখার মধ্যে এর ক্রিয়া অনেক জায়গায় বেশ পাওয়া যায়। তোমাদের চলচ্চিত্র বা Bioscope দেখা হয়ত সম্ভবই হোত না যদি রেটিনাতে ছবিকে এইভাৰে সামান্য একটুক্ষণ বেশী করে ধরে রাখ ৰার এইরকম গুণ না থাকত। বৃষ্টির ফোটাকে রেখার রূপ দিতে অক্ষিপটের উপর এই গুণটিরই झाँठ ब्रtग्नtछ् । » وسم. ব্যাপার হয় এই। বৃষ্টির ফোটাটা তাড়াতাড়ি নেমে আসছে। আমাদের তাকে দেখবার সময় আমাদের রেটিনার ওপর তার প্রত্যেক অবস্থান্সের এক একটা ছবি তৈরী হচ্ছে । ছবিগুলো তৈরী হচ্ছে বটে,কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে মুছে যাচ্ছে না। তাই সব ছবিগুলোকেই আমরা প্রায় একসঙ্গেই দেখে নিষ্ট, আর আমাদের কাছে সব বিন্দুগুলো পব পব ভাবে একত্র হয়ে একটা রেখা, হয়ে দেখা দেয়। অন্যপক্ষে ইলসেগুড়ি আস্তে । আস্তে পড়ে তাই অক্ষিপটের ওপর তাঁর কি ছবি হয তা আগে যেতে যেতে পিছনের - গুলো মুছে মুছে যায়। আর আমরা তখন পাই একটা ফে টাই নীচে নেমে চলেছে। শরীরে দিবি ধরার মানে কি ? অনেকক্ষণ একই ভাবে থাকবার পর যখন কান্তি বোধ হয় তখন আমরা শরীরটাকে একবার নেড়ে চেড়ে নেই। এই সময় আমাদের ছাতে পায়ে বিশেষ করে আমাদের শরীরের যে সব অংশ চাপা অবস্থায় ছিল সে সব জায়গায় যেন ছ’চ ফুটছে এমন মনে হয়। একে বলে "क्षि'क्षि' पत्रा।" "'ि क्षि भद्राब्र” भन्नुङ्गठि আমাদের এতই সাধাবণ যে সে তোমরা নিশ্চয়ই সকলে একাধিকবার অনুভব করেছ। কি কারণে এ হয় তা এইবার শোন। শরীরের কোনও অংশ অনেকক্ষণ একভাবে বা অঙ্ক কোনও অঙ্গ দিয়ে চাপ থাকলে সেই অংশে যে শিরা ও উপশির। থাকে তার মধ্যে রক্ত-চলাচলে বাধা পড়ে। এর ফলে হয় কি রক্ত অপেক্ষাকৃত কম যাওয়াতে সে সব জায়গায় যতটা উচিত ছিল ততটা পরিষ্কার হ’তে পায় না। কিন্তু যখন সে অঙ্গ থেকে চাপটা সরে যায় আর সেখানকার শিরা-উপশিরা গুলোর মধ্যে রক্ত-চলাচলের সব বাধা অপসারিত হয় তখন সেখান দিয়ে রক্ত বেগে বইতে আরম্ভ করে তাড়াতাড়ি জায়গাটাকে পরিষ্কার ক’রে দেবার চেষ্টা করে। রক্তে এই অস্বাভাবিক দ্রুতলঞ্চালনের ফলে “ছুচ ফোটার” মত একট। अश्ङ्कठि श्ख्न । \