--- -- { চিড়িয়াখানায় একটি গরিলা আনা হয়, সেট বেশ শান্ত শিষ্ট ছিল । সে প্লেট হইতে খাবার থাইতে শিখিয়াছিল। আর বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকিত। তাহার খাবার জন্ত পাশের ঘরে যে ফলমূল থাকিত, তাছাৰ ইচ্ছা হইলে সে চুপি চুপি cनई पtद्र पाईग्न हु"फ़ि इ३८ऊ श्रुण प्लेनिघ्ना दाश्ब्रि করিয়া খাইত। যদি সে সময়ে কাহাকেও দেখিতে পাইত, তাহা হইলে তৎক্ষণাৎ ফল ইত্যাদি ফেলিয়া দুই লাফে ঘর হঠতে পালাইত। কখনও কখনও এইরূপ ভাবে ফল লইবার সময় সম্মুখের न प्रखfफे। वक कfद्रग्रा मिठ, झे का श्tठ ८५* नृक्ष যাইত, তার কাজটা ধে ভবা সভা রকমের কিছু নয় তাহা সে বুঝিতে পারিয়াছে। শিম্পাঞ্জী শিম্পাঞ্জী ও পশ্চিম এবং মধ্য আফ্রিকাতে বাস করিয়া থাকে । অনেক পণ্ডিতের মতে শিম্পাঞ্জীর শিম্পাজীর মুখ এক শাখা ভারতবর্ষেও বাস করিত। শিম্পাঞ্জী দেপিতে ঠিক ছোট খাট মানুষটির মত। মানুষের মত ইহাদেরও দ্রু আছে। ইহারা পরিবারবদ্ধ হইয়া বাস করিয়া থাকে। কপন ও কখনও বা দুই চারিটি পরিবার একত্র হইয়া একসঙ্গে বাস করে। রাত্রিকালে নিদ্র। যাইবার জন্য ইহারা এক প্রকার ঘর নিশ্বাণ করিয়া থাকে। পূৰ্ব্বে পণ্ডিতেরা মনে করিতেন, গরিলাই মানুষের निक प्लेडभ ऊाठि, किढ़ ५५न ॐांशद्रा टैंiशtन ब्र •ि(खs-पछान्द्रप्टों সেই মত পরিবর্তন করিয়াছেন, তাহারা পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছেন যে শিম্পাঞ্জীর মানসিক বৃত্তির দিক্ দিয়া শিম্পায়ী গরিলা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। পোষা শিম্পাঞ্জীর চাল চলন দেখিলেই তাঙ্গাদিগকে বেশ বুদ্ধিমান জীব বলিয়াই মনে শিম্পাঞ্জীর বাসা হয়। শিম্পাঞ্জীরা দুই শ্রেণীতে বিভক্ত। এক শ্রেণী কালো, আর এক শ্রেণীর মাথা গোল । প্রথম শ্রেণীর যে শিম্পাঞ্জার কথা ৰলিলাম, তাহাদের সারা শরীর কালে বর্ণের লোমে আচ্ছাদিত। ইঙ্গাদের উপরের ঠোট লম্বা, কপোল প্রশস্ত ও নালিকা চেপ্টা, কিন্তু ইহাদের চোগের দৃষ্টির সহিত মানুষের চোখেৰ দৃষ্টির বেশ সাদৃগু আছে। শিম্পাঞ্জার মুখের দিকে তাকাইলেই তাঙ্গাদের রাগ, ভয়, আনন্দ, কৌতুহল এবং মনের ভাৰটি কেমন তাছা বেশ বুঝিতে পারা যায়। यथन हेरुtिप्रद्र श्रानन श्ञ, ठश्वन जक कब्रिtग দেখা যায় যে মুচকি মুচকি হাসিড়েছে। ২৩৫ •
