- উপত্যকা সৰ্ব্ব শোভার সার। এখানে গাছে গাছে ফুল। কোথাও কোথাও বহুস্থান ব্যাপিয়ু৷ প্রকৃতি এখানে পুস্পশয্যা রচনা করিয়াছেন। যমুনা উপতাকা ও পুস্পসস্তারে এবং সবুজ সৌন্দর্য্যে স্বধমা-মণ্ডিত। যমুনোত্রীর উষ্ণ প্রস্রবণ বিশেষ বিখ্যাত। প্রসঙ্গক্রমে এইখানে যমুনেত্রীর কথা বলিলাম। যেখানে গঙ্গোত্রীর পথের তুধার নদীর পরিসমাপ্তি, সেখানে একটি ছোট কুণ্ড আছে। কুগুটিব নাম গৌরীকুও। *८७अ छण cपपन *{द्रकtद्र ८ठभfन फेषः ७ উদয়গিরি-গঙ্গোত্রী আরামপ্রদ। তুষার নদীর যেখানে শেষ হইয়াছে, সেস্থানে বুগুদাকার একটি গহ্বর, সেই গহবর বা মুখকেই গো-মুখের আকৃতির মত দেখিতে বলিয়৷ উঠার নাম ইয়াছে, গো-মুখ ৰ৷ গো-মুখী। এই গোমুখ হইতে ক্ষুধারকণা তরলীকৃতি ধারণ করিয়া ক্ষুদ্র সরিতে পরিণত হইয়াছে। এই সরিত পৰ্ব্বতের অস্থিচূর্ণ ৰঙ্গন করিয়া গিরিদেশ অতিক্রম করিয়া বহুল সমৃদ্ধ নগর ও জনপদের মধা দিয়৷ সাগরোদেশে প্রবাহিত হইয়াছে। গঙ্গোত্রীর তুষার নদী দৈর্ঘ্যে প্রায় কুড়ি মাইল হইবে। তুষার-কণার প্রতিনিয়ত মিশ্রণের ফলে গোমুখীর গঙ্গার জল মন্ত্যন্ত শীতল। গোমুখীর -ि७-ख्छान्छाप्छौ AASAASAASAASAASAASAAAS cन5:F* नूद्रदडौं ७क खेक्र श्रृंत्र आtब्राइ१ করিলে তুষার নদীর দৃপ্ত অতি সুন্দরভাবে নয়ন সমক্ষে প্রতিভাত হইয়া উঠে। ঐ পৰ্ব্বত শৃঙ্গটির স্বৰ্গাবোeণ-গোমুগী উচ্চতা হইবে প্রায় ১৫,• • • ফিট। এই পৰ্ব্বত শ্রেণীর একটি শিখরের নাম উদয়গিরি। উদয়গিরি শিখরে আরোহণ করিলে পর গঙ্গোত্রীর তুষার নদীর গতি-প্রবাহ তরল রজতধারার মত দেখিতে পাওয়া যায়। কোথাও কুয়াটিকায় আচ্ছন্ন গিরিশিখর, যেমন কুঞ্জটিকা সরিয়া গেল, অমনি শুভ্র গিরিশৃঙ্গ ঝলমল করিতে থাকে। উদয়গিরির পূৰ্ব্বোত্তর দিকে স্বৰ্গারোহণ শৃঙ্গ দেখা যায়, এই পথেই একদিন পাণ্ডবের মহাপ্রস্থানের পথে অগ্রসর श्ड्रेश्। यूश्डैिद्र दाडौठ जरुtण भूङ्का८क श्राणिक्रम - o
- * *
कार्त्स्न्यश्रुङ्खॊ - "...م هم "مي - تنين.ب.م. .EغيNavy wa િ :•- *',':' : --- o: - - - .. - خ - গোমুখী হইতে স্বর্গারোহণের দৃপ্ত করিয়াছিলেন। উদয়গিরি দক্ষিণ পূৰ্ব্ব দিকে কয়েকটি উচ্চ তুষার শৃঙ্গ দেখিতে পাওয়া যায়। ঐ **ङ *िथ८द्रद्र नाम-8दअग्नखैौ । रुिद्ध उमग्नगिद्रि ২৩৫৬
