পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f›słs-«ełæ পলি পড়ে সে সমুদ্র গেল টে, আর গড়ে উঠল আমাদের আর্য্যাবর্ত । দাক্ষিণাত্যের ব্যাপার অন্ত রকম। পূৰ্ব্বঘাট, পশ্চিমঘাট আর উত্তরে বিন্ধীগিরি, এর মাঝে যে তিন-কোণা মালভূমি আছে, তাকেই দাক্ষিণাত্য বলে। পুরাকালে বহু যুগ পরে নানা গৰ্ত্ত-ফাটল দিয়ে ভুগভের গঙ্গা পাথর বেরিয়ে এক্ট মালভূমির সৃষ্টি হয়েছিল। গলা পাগব বেরিয়েছে আর চারিয়ে পড়েছে, বেবিয়েছে আর চারিয়ে পড়েছে, এইরকম বারবার হয়ে এই উঁচ সমতল প্রদেশ গড়ে উঠেছিল। কিন্তু যে রকমট গড়ে উঠেছিল, তা ত রইল না! মালভূমির উপর বুষ্টির জল পড়তে লাগল, আর সেক্ট জল সাগরে পৌছে দেবার জন্য ছোট বড় অনেকগুলো নদীব পত্তন হল। নদীগুলো ক্রমশ: সেই শক্ত মাটিব উপর আপন আপন পথ কেটে নিতে লাগল। যেটা ছিল প্রায় সমতল মালভূমি, সেটা হয়ে গেল এক উচুনীচু ঢেউখেলান পাছাড়ে প্রদেশ। বিশেষ করে তার দুই কিনারা পূৰ্ব্ব ও পশ্চিম ঘাট ত জলের তোড়ে কেটে-কুটে এমনচিত্র-বিচিত্র তধে গেল যে, হঠাৎ তার চেহারা দেখলে আজ অব সহজে বোঝা যায় ন—এ পৰ্ব্বত আগ্নেয় শিলা দিয়ে গঠিত। তবে দাক্ষিণাতো ঘুরে বেড়ালে একটা জিনিষ সহজেই তোমাদের নজরে আসবে। পাহাড়গুলোর মাথা দেখবে প্রায়ই চ্যাপটা, টেৰিলের উপরটার মতন। এ দৃপ্ত হিমালয়ে দেখতে পাৰে नां । আগের এক পরিচ্ছদে তোমাদিগকে ছবি একে বুঝিয়ে দিয়েছি, কি রকম কবে ভূগভের আগুনের ধাক্কায় পুবানো জলজ-শিলার স্তরগুলো এ কে বেঁকে দুমড়ে যায়। এই রকমে দুমড়ে গিয়ে যখন একটা প্রদেশ মাথা চাড়া দিয়ে উঠে পডে, তাকে পণ্ডিতেরা নাম দিয়েছেন "old পৰ্ব্বত । হিমালয় Fold পৰ্ব্বত, কিন্তু দক্ষিণের ঘাটগুলো নয় । তাহলে আর একবাব অল্প কথায় আবৃত্তি করা যাক, তোমরা কি কি শিখলে। যখন পুথিবীর প্রথম জন্ম হল, তখন সে তপ্ত গনগনে বাম্পের গোলা । সে গোল। যেমন জুড়াতে লাগল, তার উপর একটা সর পড়তে থাকল। यो नग्न द स्थामना छप्प छुभ, श्रृङ्ग हाम्न श्रश्न -- আমাদের আবাসভূমি এই ক্ষিতিমণ্ডল গড়ে উঠল। কিন্তু তরল অবস্থায় ভূমণ্ডলের উপরটা যে রকম नबांन छ्गि, ठ1 ट ब्रहेग ना ! गद्र रुङ छयांझे বাধতে লাগল, তত তার উপরটা কুঁচকে কুচকে অসমান এবড়ো-থেবড়ো হতে থাকল। এই রকম cय भtछे, उl cठrभद्रा कfन कि *ीiरु तtरुावांद्र সময় নিশ্চয় দেখেছে। তা’হলে বুঝলে ত যে, কঠিন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুথিবীর খোলটা কোকড়ান কোকণ্ডান অসমতল হয়ে গেল। এর মধ্যে আর এক কাও হয়ে গেছে। পৃথিবীর দেচন্থ দুই গ্যাস – নাম হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন-মিলে জল বলে এক পদার্গের স্বষ্টি হয়েছে। এই জল একবার বাম্প হয়ে আকাশে ওঠে, আবার বৃষ্টিব রূপে মাটিতে •tप्ल, श्रीरांद्र नां* श्tष्ट्र उंtद शाग्र, श्रादाद्र शूटेि হয়ে পড়ে এইরকম বারবার হতে হতে নীচু জায়গাগুলো জলে ভবে যেতে লাগল। এতদিনে পুথি বীর বাইরের খোসাটা জুডিয়ে গেছে। জল এখন আর পড়লামাত্র ফোস করে বাষ্প হয়ে উবে যায় না। তবু জলের একটা গুণ এই যে, যত ঠাগু হোক না কেন. জল ধীরে ধীলে শুকিয়ে যাবেষ্ট। কাজেই পৃথিবীতল জুডিয়ে যাবাব পরেও মেঘ বুষ্টি কিছু বন্ধ স্থল না। বৃষ্টি সমানে পড়ছে যুগ-যুগস্র ধরে, আর সেই বৃষ্টির জল সমুদ্রে গড়িয়ে যাবার চেষ্টায় কাজার চাঞ্জাব নদ-নদী, ছদবিল সৃষ্টি হচ্ছে। ভুগভের আগুনের ধাক্কাধাকি ক্রমশ: অনেক কমে গেলেও কিছু বন্ধ হয়ে যায় নি। জলে আল আগুনে মিলে বসুন্ধরাকে আজও নিত্য কত নূতন সাজে সাজাচ্ছে। আমাৰ ভূতত্ত্বের গল্প শেষ হয়ে গেল। ভূমিতলেব আজকের অবস্থা তোমরা ভূগোল পড়ে শিখৰে। শুধু একটা কথা বাকী আছে। কথাটা সহজ नग्न। अघि ८दी जि९रल ८डाप्रस्रा नष्प्रु ना। পড়লে হয়ত বুঝতেও পারবে না। তবু কথাটা সংক্ষেপে তোমাদিগকে বোঝাতে চেষ্টা করা আমার कéना । श्राष्झ, ७ड़े cय श्रांभांtनद्र छननौ दन्नकद्रl, এর বয়স কত ? প্রথমেই একটা ফুলৰাগানের গল্প বলেছিলাম, মনে আছে ? গোলাপ আর রজনীগন্ধা বাগানের বুড়ো মালীব বয়সের বিচার করতে গিয়ে স্থির করলে যে, মালী চিরদিনই ঐ রকম খুড়গুড়ে বুড়ো রয়েছে। আমরা সেই রকম ggBB SASAASAASAASAASAASAASAAAS