পাতা:শিশু-ভারতী - ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*---- fوسیج عمح-Esfag1یع তাদের নানা রকমেব যুক্তি আছে । তাৰা তাদের সেই সব যুক্তি লাগিয়ে এর একটা হিসেব তৈরি করেছেন। কি ভালে তারা এই হিসেবটা করেছেন, সেই কথাটাই তোমাদের বলছি। তাদের কপাট৷ কিন্তু খুবই সাধারণ । মনে কর, কোনও একদিন থেকে তুমি দুটো করে KBB JB LSBBSBB BBB BJJC BSBK BBS প্রত্যহ দুটো কবে পয়স তোমার বক্সে সঞ্চয় হতে থাকল। কিছু দিন পবে যদি তুমি জানতে চাও, কতদিন থেকে তুমি এই ভাৰে পয়সা সঞ্চয় করছে, তবে তুমি কি করবে ? কমটা পাপ জমেছে, গুণে দেখলেই তা তুমি জানতে পারবে। যে ক'টা পয়সা জমেছে, তাপ আদ্ধেক দিন থেকে তুমি

  • لف فما

চিত্র ১ সঞ্চয় করতে আরম্ভ করেছ। বৈজ্ঞানিকদের যুক্তিটাও এ থেকে খুব অসাধারণ নয়। যুক্তিটাব भएं श्ण £हे-नभरप्रद्र ८ग दाद१lभ क्लभि জানতে চাও, তখনকার এমন কোনও একটা ব্যাপারের প্রতি লক্ষা কর, যা বর্তমান সময় পৰ্য্যন্ত অব্যাহত ভাবে চলে এসে নিজের সমস্ত ক্রিয়া সঞ্চয় করে নাচ্ছে। এই ব্যাপাপট। তোমার জানা সমযের মধ্যে তার কতট ক্রিয়। সঞ্চয় করে, তা ত তুমি নিজেই দেখে শুনে জেনে নিতে পার । তার পর সামান্ত একটু অঙ্ক কষে বলে দেওয়া শক্ত হবে না যে, যদি এতটা ক্রিয়া সঞ্চিত হতে এত সমদ লাগে, তবে সমস্তটা সঞ্চয়ু হতে কত সময় লাগবে ? তুমি তোমাব পয়সা গুলো গুণে দেখলে ২২টা হয়েছে। বেজি ইটো করে সঞ্চয় হয়। তা হলে কত দিনে ২২টা জমা হয়েছে ? বাইশকে দুই দিয়ে ভাগ কর, রইল এগার। অতএব এগার দিন আগে থেকে তুমি পয়স জমাচ্ছ । এইবার পুথিবীর বয়স বার করবার সময় এই যুক্তিটা কেমন ভাবে লাগান হয় তা দেখ। পৃথিবী উত্তপ্ত অবস্থা থেকে ঠাণ্ড হয়ে উঠল। আকাশের ৰাষ্প জমে জল হয়ে পৃথিবীর পিঠের গর্তগুলো ভরে ফেলে সমুদ্র তৈরি করল । সেই সমুদ্রের জল আলীর মেঘ হয়ে উলে ডাঙ্গায় এসে বুষ্টি হল, আৰ ডাঙ্গার উপর কবি যা কিছু সমস্তই ধুলে নদীর মধ্য দিয়ে সমুদ্রে নিয়ে ফেলল। অনবরত এই ব্যাপাব ক্রমাগত চলছে। কিন্তু এরই সঙ্গে আল একটা কাজ ক্রমাগত জমা হয়ে যাচ্ছে। নদীগুলো ডাঙ্গা হতে একটু একটু লবণ অনবরত ধুয়ে নিয়ে সমুদ্রে জমা করছে। ল৭ণট। কিন্তু মেঘেণ গঙ্গে আকাশে বাষ্প হয়ে উলে যায ন। তা সমুদের মধ্যে জমা হয়ে তাব জলকে লবণাক্ত থেকে আরও লবণাক্ত করে তুলছে । জল আজ যতটা লবণাক্ত, কাল তা তত ছিল না। আবার আগামী কাল তা পকে একটু বেশী ইয়ে উঠলে । লবণ কতটা বেড়েছে, কি কমেছে, একদিনে কি দশ দিনে অবং কিছু লোঝা যায় না। তলে এক বছর কিংবা দশ বছরে সমুদ্রের জলের মধো লবণের পরিমাণের কতকটা পরিবর্তন হয়, তা পাওয়া সম্ভব। প্রায়ু ২২৫ বছর আগে হালী বলে একজন জ্যোতিদি সমুদ্রের জলেব অনবরত লোন্ত হয়ে ওঠা ব্যাপারটাকে লক্ষ্য কবে বললেন যে, এ থেকে পৃথিবীর বয়স আনাজ করা সম্ভব। সেই প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত জল কতটা লোন্ত ছাগ উঠেছে, তা সমুদ্রের জল নিয়ে পরীক্ষ। করলেষ্ট পাওযা যায়। তারপর প্রতি বৎসর কি পরিমাণে এই লোন্ত হওয়া বেড়ে গেছে, তা হালী সাহেব কতকটা আন্দাজ করলেন। তারপর কবে থেকে এইভাবে লোন্ত হতে আবস্ত হয়েছে, তা বার করা খুবই সোজ । বৃষ্টির জল যেমন সামান্ত সামান্ত লবণ নিজের মধ্যে করে নিয়ে চলে যায়, তেমনি সে অনেক পরিমাণ মাটিও ভাসিয়ে নিয়ে আসে। বর্ষায় পর →→成