পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

}

k झविन्द्र ध्क८था নামক ধাতু-খোদ এর প্রণালী। ইহার সাহায্যে ধাতুর উপর ছবি অ্যাকিয়া খোদাই করা অপেক্ষাকৃত সহজ হইয়া পড়িল । হল্যাণ্ড দেশেই এই কাজের বিশেষ উন্নতি --- . --

  • - -- ----- .

বিখ্যাত fচত্র শিল্পী চালগ মেরিয়োণের এচিংয়ের আদশ দেখা গেল। ‘এচিং করিতে হইলে প্রথমে তামার পাতের উপর খুব পাতলা করিয়া মোম গালাই যা লাগাইয়া লওয়া হয় । মোম শুকাইয় গেলে তীক্ষু লোহার ছুচের স্যায একটি যন্ত্রের সাহায্যে মোমের উপর ( মোম বিদ্ধ করিয়া ) ছবি অ’াকা হয়। যে যে স্থানে ছুচ চালান হইয়াছে সেখানের মোম উঠিয়া গিয়া তামা বাহির হইয় পড়ে। তাহার পর মোমের উপর দ্রাবক (এসিড ) ঢালিয়া দিলে, যে যে স্থানে তামা বাহির হইয়া পড়িয়াছে সেই সেই স্থানে তামাত্রাবকে १ालिग्ना भिग्ना १ाउँौद्र ८९ाझारे श्३ग्रा पाप्र ! R8wd ইহার পর মোম উঠাইয়া তামা হইতে ছাপা উঠান হয় । সাধারণ ছাপার সহিত 'এচিং'এর ছাপার প্রণালীর প্রভেদ আছে। ইহার রেখাগুলি উচু নহে—গভীর বা নীচু। কাজেই সাধারণ প্রণালীতে ছাপা চলে না। প্রথমে পাতলা কালি তামার পাতের গাঘে মাখাইয়। দেওয়া হয়। রেখার গভীর খাদে সে কালি প্রবেশ করে, তামাব মন্থণ অংশেও কালি লাগে । ইহার পর, মসৃণ অংশ হইতে কালি চাছিয়া উঠাষ্টয়া লইলেই 'এচিং’ ছাপার জন্য প্রস্তুত হইল। এবার চাপ দিযা কাগজের উপর ছাপা উঠাইলেক্ট হইল। এই প্রণালীর stolito Intaglio printing ( offs, গভীৰ খাদ হইতে ছাপা ) বলে। আজও পৃথিবীৰ সৰ্ব্বত্র 'এচিং-এর চল রহিয়াছে । আমাদেব দেশে, কষ্টি বাতা গভর্ণমেণ্ট স্কুল অব আর্টসের অধ্যক্ষ শ্ৰীযুক্ত মুকুলচন্দ্র দে, 'এচিং বিদ্যায় বিশেষ এচিংয়ের আদশ যীশুখৃষ্ঠের প্রচার পারদর্শী। এ দেশে তিনিই প্রথমে 'এচিং’ এর কাজ ইউরোপ হইতে শিখিয়া আসেন। ‘এচিং’, কাঠ-খোদাই, ধাতুর উপর খোদাই প্রভৃতি ছাপা বহুকাল হইতে SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS