পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

च्थ्sि-ज्राञ्जर्डको দেশীয় নীলের ব্যবসায়ের উন্নতি দশ-বার বৎসরের মধ্যে নীলের রপ্তানি ষোড়শাংশের একাংশে পরিণত হইয়াছে। ভারতবর্ষ চইতে বোধ হয় নীলের চাষ এক প্রকার উঠিয়া যাইবে। আশ্চর্যোর বিষয় যে, ১৯০৫-৬ সনে ১,১১,২৪৩ টাকাল কত্রিম নীল জাম্মাণি হইতে এদেশে আমদানি হইয়াছে। ১৮৪৭ খৃষ্টাব্দে ঢাকা জেলায ৩৩টি নীলকুঠি ছিল ও একলক্ষ বিঘা জমিতে নিয়মিত নীলের চাষ চকুত এবং প্রতি বংসল অন্ততঃ ২৫০০ মণ নীল উৎপন্ন হইত। কুসুমফুলের ব্যবসায়ের অবনতি নীলেব ন্যায় পূৰ্ব্বে প্রচুর পরিমাণে কুসুমফুলও ভারতবর্ষ হইতে পিদেশ প্রেরিত হইত। ১৮৭৪-৭৫ গুষ্টাব্দে ৬,৫০,৮২৭ টাকা মূল্যের কুলুমফুল বিদেশে রপ্তানি ইমাছিল। কিন্তু পৰ্ত্তমান সময়ে দেশ হইতে ফুলের লালসায় এক প্রকার লুপ্ত হইয়াছে। পতি লংসর হংকং ও জাপানে অতি অল্প পরিমাণ ফুল প্রেরিত ইয়া পাকে মাত্র। পূৰ্ব্বে ঢাকা জেলা কুসুমফুলের চাষের জন্য বিখ্যাত ছিল। বুড়িগঙ্গ। এবং ধলেশ্বরী নদীর উভয় কুলস্থিত ভূখণ্ডে প্রচল পরিমাণ কুসুমফুল উৎপন্ন হইত। বিলাসপুর পাটের গোটা এবং কুসুমকুলের জন্য বিখ্যাত ছিল। ১৮১৪-১৫ খৃষ্টাব্দে ২,৯৭,৬৫৬॥ ১০ মূল্যের ৮৪৪৮ মণ কুসুমকুল বিদেশে রপ্তানি হইয়াছিল,—উক্ত পরিমাণের ঃ অংশ ঢাকা জেলায় উৎপন্ন। ১৯১৩ বৎসর পূৰ্ব্বেও ধলেশ্বরী বুড়িগঙ্গা নদীর উভয় কূলে অসংখ্য কুসুমফুলের ক্ষেত্ৰ দুষ্ট হইত। বৰ্ত্তমান সময়ে সে নয়নানন্দদায়ক দুখ আল দেখা যায় না। পরিবর্তনশীল জগতের প্রাকৃতিক নিয়ম অনুসারে রঞ্জন-শিল্পের জন্মস্থান প্রকৃতিদেবীর লীলাভূমি ভারতবর্ষে উদ্ভিজ্জ রংএর পরিবর্তে বহু টাক মূল্যের করিম রং অধুনা প্রতি বৎসর আমদানি হইতেছে। দেশীয় রঞ্জনশিল্পের রক্ষণকল্পে গভর্ণমেণ্টের চেষ্ট৷ ধ্বংসোন্মুখ দেশীয় রঞ্জনশিল্পের রক্ষাকল্পে গভর্ণমেণ্টও যথেষ্ট চেষ্টা কলিয়াছেন ও করিতেছেন। বিভিন্ন প্রদেশ প্রচলিত দেশীয় রং ও রঞ্জনপ্রণালী AASAASAASAASAASAAAS Daa0 --- - সমূহের বিবরণ সংগৃহীত হইয়া পুস্তকাকারে প্রকাশিত হইয়াছে। বৰ্ত্তমান সময়ে দেশীয় রঞ্জন উপকরণ, রঞ্জনশিল্প, রঞ্জনপ্রণালী সম্বন্ধে পুস্তকাদির অভাব নাই। দেশীয় রঞ্জনশিল্পের পুনরুদ্ধার সম্ভাবনা দেশীয় রঞ্জনশিল্পের পুনরুদ্ধার বা পুন:প্রতিষ্ঠা করিতে হইলে নিম্নোক্ত দুই প্রকার পন্থার একটি অবলম্বন করিতে ইষ্টবে। (১) দেশীয় লং দ্বারা লঞ্জনপ্রণালীসমূহের উন্নতি সাধিত করিম উহাদিগকে প্রচলিত করিতে হইবে। পূপেই বলা হইয়াছে যে, দেশীয় রংগুলি প্রাকৃতিক বংসমূহ হইতে অপেক্ষাকৃত অস্থায়ী। কিন্তু এইরূপ সিদ্ধাস্তকে অলাগু পলিয় গঠণ • পরিপার একটি লিশেম কারণ আছে । প্রাকুতিক ব:সমছেল মপে। এ যাবং নীল এবং এলিজেপিন মা এ কলিম উপযে প্রস্থত গুইসাড়ে, সঙ্গে সঙ্গে উচ্চ দেল পসায়নিক গঠন, প্রকৃতি এবং উহাদের দ্বীপ প্রকত রঞ্জনপ্রণালীও নিদ্ধারিত ও আবিরত আশ্চর্যোর পিসয় এই যে, প্রাকৃতিক ও ক৭িম পংএর সমবেত তালিকায় স্থায়িত্ব হিসালে নীল ও MBSBBS BSBS BYz KS KEBB BSBBS BSBS ইচ হক্টতে মনে চয় যে, যদি অন্যান্য দেশম রংগুলির রাসায়নিক গঠন প্ৰকতি নিদ্ধারিত এবং তাহাদের দ্বালা প্রকত লঞ্জনপ্রণালী আপিসুত চয়, তাছা হইলে তাহারাও স্থাদিত্ব হিসাবে কত্রিম রংসমূছেল উচ্চে স্থান পাইবে । আমাদের মধ্যে অনেকেই হয়ত দেশীয় রংগুলির অধিকাংশের নাম পৰ্য্যস্ত জানেন না। পক্ষাগুলে আমাদেবদেশীয় উদ্বিজ রংসমূহ সংগ্ৰহ করিস জন্মেণিতে কমটেনেযকি (Kostenscki) ও ইংলণ্ডে এ, জি, পারকিন (A. G. Perkin) প্রমুখ রাসায়নিক প্রকৃতি প্রভৃতি নিৰ্দ্ধারণের জন্ত অক্লাস্ত চেষ্টা করিতেছেন। (২) লঞ্জন কার্গোর জন্য রুত্রিম রং ব্যবহার করিতে হইবে। এদেশে কৃত্রিম উপায়ে রং প্রস্বতের কোনও কারখানা নাই। কাজেই য়ুরোপ হইতে কৃত্রিম রং আনাইয়া ব্যবসায়ে চালাইতে হইবে। দেশে একটি রঞ্জনশীল স্থাপন পূৰ্ণক কৃত্রিম রং দ্বারা স্বত্র ও বস্থাদি রঞ্জিত করিয়া ব্যবসায় চালাইলে, কিরূপ লাভজনক ছইবার সম্ভাবনা, সেকথা পরে বলিব । - リ川び5|