米” ++ শিশু-ভাল্পতা - এইবার ইয়াও ও কেরিয়েনদের কথা বলিতেছি । ইয়াওদের উপর চীনা সভ্যতার ছাপ পড়ায়, নাচাপা অনেক বিষয়ে বেশ উন্নতি লাভ করিয়াছে । এজন্ত গঙ্গার অদ্যান্স পৰ্ব্বত্য জাতির উপর বেশ প্রভাব বিস্তার কপিয়াই চলে। চতাদের মধ্যে গণেকেই মোটামুটি ভাবে চীনা পুথি পত্র পণ্ডিতে পারে। যার একেবারেই নিরক্ষর তারাও বইয়ের প্রতি সন্মান প্রদর্শন কবে । এমন ইরাও পরিবার দেখা যাস না যেখানে ৫ই একগান বই নাই। কারেন—এইজাতি ব্ৰহ্মদেশ এবং শুামদেশের । সীমান্ত প্রদেশে বাস করে। ইহাদের এমন কোন কিংবদন্তীমূলক ইতিহাস নাই যাহা হইতে জানা যাইতে পারে, তাচারা কবে কোথা চইতে এদেশে আসিয়াছে। বোধ হয় ইহার নানা দেশ গরিতে ঘুরিতে এন্ধে ও খামে আসিয। বাস করিতেছে। কোন কোন ঐতিহাসিকের মতে চ৪ার সঙ্গ শতাব্দী BBBB BSBB ggBBS BB BBB B BBB অব শ্যামের বিস্তৃত ধান চাষের জমি ইয়াওরা তাহাদের বাড়ী কাঠ দিয়া তৈরী করে, মেজ মাটী দিয়া গড়ে। ঘরের ভিতরটা ভয়ানক অন্ধকার থাকে। অনবরত চুল্লির ধোয়ায় ঘরের ভিতরটা ভযানক অন্ধকার হইয়া যায়। ইয়াওরাও ধান, তুলা, আফিং, ভূট্ট প্রভৃতির চাষ করে। কঙ্কাদেব গুচপালিত জস্থর মধ্যে গোরু ছাগল, মুগী ও শকব। ধৰ্ম্ম সেই প্রেস্টপূজা। ইহার মৃতদেহ দাঙ্ক করিয়া চিতাভষ্ম কবর দেয়। ইয়াওদের কোন কোন শাখা মুহের কবল দিয়া থাকে। মৃতের সমাধি কালে শকরপলি দেওয়ার প্রপা আছে। --- २७°२ সকলের কণা নাচ বা বলিলাম। প্রায় প্রত্যেক জাতিবহ রীতি নাতি এবং কাহারও ৩াযার বে ঐক্য লহিয়াছে । - কৃষি ও শিল্প-কুর্ষি ও মংগু ব্যবসায় এদেশের প্রধান উপজীবিকা। এ দেশের অধিকাংশ লোকই চাষবাস করিয়া ও মাছ পরিয়া জীবন পালণ করে। ছবিতে দেখ কৃষকের ক্ষেতে বোরো ধান রোপণ করিতেছে আবার ঐ দেখ খামদেশীয় জেলে মাছ পরিতে জাল ফেলিয়াছে। শ্যাম উপসাগরের কাছাকাড়ি একটি ধীবর-পল্লীর চিত্র দিলাম। এই চিত্রে SAASAASAASAAAS
