পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- گهیه মদনমোহন। গোবিন্দজীর মন্দির এবং মন্দিরও স্ববিখ্যাত। ইহাদের মধ্যে সুবৃহৎ প্রাঙ্গণ আছে এবং বহুতীর্থ যাত্রী বহুদেশ হইতে এই সকল বিগ্রহ দর্শন করিবার জন্য সমবেত হয়। রাজপুতানার নামে একজন ধনী গোপীনাথজীর মন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন এবং ইহাই গোপীনাথের পুরাতন মন্দির নামে খ্যাত। ন্ধিতেল্প কে তীর্থ +++ নিধুবন, মধুবন, তালবন, কুমুদবন, রাধাকুণ্ড, শু্যামকুণ্ড, ললিতাকুণ্ড ইত্যাদি। রাধাকুণ্ডে শ্ৰীকৃষ্ণ বৃষরূপে অরিষ্টাস্থরকে বধ করিয়াছিলেন বলিয়া এই গ্রামের নাম আরিটু হইয়াছে। শ্রীরাধা গোবধকারী শ্ৰীকৃষ্ণকে স্পর্শ করিতে অসম্মত হওয়ায় তিনি শ্যামকুণ্ড নামে একটি কুণ্ড খনন করাইয় তাহাতে স্নান করিয়া পাপ মুক্ত ইহা ব্যতীত আরও অনেক আধুনিক মন্দির আছে, যথা লাল বাবুর মন্দির, শেঠের মন্দির ইত্যাদি বৃন্দাবনে যমুনার তীরে অনেক গুলি ঘাট আছে—কেশীঘাট, রাজঘাট, বরাহ ঘাট, আদিত ঘাট, যুগল ঘাট, শুঙ্গারবট ঘাট ইত্যাদি। ইহার নিকটে কতকগুলি বন ও কুণ্ড আছে যে গুলিকে হিন্দুরা খুব পবিত্র বলিয়া মনে করেন, যথা, নিকুঞ্জবন, - ૨૭8૭ হন। স্ত্রীরাধাও শ্যামকুণ্ডের পার্শ্বে নিজ নামে একটি কুণ্ড প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন এবং ইহার নাম রাধাকুণ্ড । যমুনার বাম তীরে অবস্থিত গোকুল গ্রাম বৈষ্ণব ইতিহাসে সুপ্রসিদ্ধ। এখানে গোকুলনাথজীর মন্দির আছে। কংস ভয়ে ভীত হইয়া বসুদেব গ্ৰীকৃষ্ণকে লইয়া যমুনা পার হইয়া মহাবনের নিকটস্থ গোকুলে নন্দভবনে