পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

----- দেশে আছে কিনা সন্দেহ। মিশর, পারস্ত ইত্যাদির ধারা লোপ পেয়েছে, কিন্তু ভারতীয় ধারা শুধু বেঁচে নেই, আবার নূতন করে সভাজগতে প্রসার করতে আরম্ভ করেছে। আমাদের জীবিত কালেই এই ধারাকে পুথিবীর শ্ৰেষ্ঠস্থানীয় ব্যায়মধারা হিসাবে আমরা দেশে যেতে পারল হয়ত । এই প্রাচীন বায়ামধাবা দুটি—৪ঠযোগ এবং পায়াত বা অভ্যসম। হঠযোগের কথা তোমরা বড়দের মুখে শুনেছ, কালণ হঠযোগেল খাতি পৃথিলী বিস্তৃত। পায়াত ও ছঠযোগের উৎপত্ত্বি আহ্মানিক সমকালীন ; কিন্তু কোন অজ্ঞত ও অনিবাৰ্মা কারণে পায়াত চিরকাল মালাবার দেশে আবদ্ধ হয়েছিল। লিগত পনেরো সংসারে আমরা জনকয়েক পিস্তুত ক্ষেত্রে তার প্রচার আরম্ভ করেছি | পন্ড চলে তোমরা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করলে যে চিন্দ্র ভারতে পুরানে যা অনুশীলন, প্ৰায সকল গুলিষ্ট ধৰ্ম্মের সঙ্গে বিজড়িত। শরীরচর্চাও পূজা করার সমান গষ্ঠীর ও গুরুত্বপূর্ণ। তাতে ছেলেমানী বা অবহেলার ভাব মোটেই নেই। চঠযোগ ও পায়াতের একটা অংশ উচ্চতর সাধনার অন্তর্গত এ লক্ষ্য যে কেন ওতে যোগ করা হয়েছে বলা শক্ত ; যত দেই সুস্থ পাকলে সাধনাব বিঘ্ন গুপে না বা দীর্ঘজীবি সে সুদীর্ঘকাল সাধন করা সম্ভব হলে এটাই ছিল লক্ষা। কারণ হঠযোগের প্রক্রিয়া দেহকে সম্পূর্ণভাবে মনের দাস করে দিতে সক্ষম | পায়াত বা অভ্যাসমের দুটি অংশ,–একটি সাধারণ, দ্বিতীয়টি গাম্বিক। যেটি সাধারণ তা লক্ষা ৮১যোগের সমকক্ষ ও কাজে অনেকটা ইঠযোগের মত। যাম্বিক অংশগুলিকে সাধারণ অনুশীলনের পর্ণায়ে ফেলা যায়, যদিও তাতে ধন্মের গাষ্ঠীর্য ও আবরণ লিবল নয়। পায়াতের বৈশিষ্ট্য এই যে সাধারণ বা খান্ত্রিক যে আভাসই হোক না কেন প্রত্যেকটিতে উচ্চরবে নাজপ করলার ব্যবস্থা আছে । মন্ত্ৰ জপ করাটা বাজে কথা নয়। পরীক্ষায় জানা যায় যে ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্র উচ্চারণের সময়ে দেহপ্রকরণের অনেক অংশের মুদ্র সম্প্রসারণ ঘটে। বৃহদন্থের শেষ অংশের যে সম্প্রসারণ তা শিশু-ব গনুৱতী مہم جمممممممممم--محم۔ আমরা সহজেই অনুভব করতে পারি। এ ধরণের ব্যায়াম পৃথিবীতে আর নেই। পায়াতে রসাধারণ অংশের নাম সূৰ্য্য নমস্কার। নানা কারণে স্বৰ্য্য নমস্কার অপূর্ব ও অতুলনীয়। এ বাযাম অভ্যাস করার একটি বিশিষ্ট ক্ষণ আছে, যখন তপন এ অভ্যাস চলে না। সে ক্ষণটি কি ? নাম থেকে বোঝা যায় যে স্তয্যের সঙ্গে এই বায়ামের যোগস্থাপন কলা চয়েছিল। প্রভাতে সারশ্মি যখন ৪৫৭ ডিগ্রি কোণে থাকে সেই সময়টি এই বায়াম অভাগের ক্ষণ। পূৰ্প-কালের হিন্দু\ { বিশেষজ্ঞের উপলব্ধি করেছিলেন যে স্টারশ্মি যখন ওই বিশিষ্ট কোণে অবস্থান করে তপন তা মানুষের দেহের পক্ষে অত্যন্ত স্বাস্থ্যপ্রদ। মিশর ও পারস্ত দেশেও আগে স্বর্যারশ্মির লালচাব ছিল । আমাদের কালের জ্ঞান ললে যে প্রভাত স্তম্যের কিরণে আলটাভাযোলেট পশ্মি পাকে, সে বশি স্বাস্থোর উপকার করে ও নানা প্রকারের রোগ আলোগ্য করে । আধুনিক গুর্গাপশ্মি দ্বারা চিকিৎসক চিলিওথেরাপি (Heliotherapy) AFI FI í আধুনিক জগতের চিলিওথেরাপির ব্যবহার অল্পদিনের। মাত্র অষ্টাদশ শতকের শেষাংশে রিকলি নামের এক অষ্টাঘাদেশবাসী চিকিৎসক অষ্টিয়ান টাক্টরোল, প্রদেশের এক স্থানে চিলিওথেরাপিল স্বাস্থ্যালাস প্রতিষ্ঠা করেন, সেইটি এই ধরণের প্রথম স্বাস্থ্যালাস। চিলিওথেলিপেল আরো ব্যবহারিক উন্নতি হয় . মাত্র বিগত শতাব্দীতে। সুইটজারলাগু ও অন্যান্স দেশে অনেক বিশিষ্ট ধরণের সর্ব-স্বাস্থা পাস তৈরী হযেছে। এই বাড়াগুলি এমন ভাবে তৈরী সে প্রয়োজন হলে তার যে কোন পিঠ স্তদারশির দিকে ঘোরাণো যায়। বছর আড়ষ্ট চল ভাবতেও নওয়ানগর শহরে চার লক্ষ টাক খরচ করে আধুনিক এক সোলারিয়াম (Solarium) čså stoltz | "#if:" argiপ্রদ প্রভাব আছে বলেই সভ্যজগতের চারিদিকে এত স্বৰ্য্যস্নানের বা রৌদ্রসেবনের ধূম লেগে গেছে। স্বৰ্য্যরশ্মি দ্বারা যাবতীয় চৰ্ম্মরোগ, যক্ষা, বাত প্রভৃতির চিকিৎসা করা হয়। সমগ্রভাবে স্বর্যানমস্কার একটি মাত্র ব্যায়াম কিন্তু ওতে পরপর দশটি প্রয়োজনীয় পৰ্য্যায় আছে। AASAASAASAASAASAASAASAAAS gAGS AAAAAS \ |