পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

EW..........Tyso! ५.५५-प्रस्थान wΑιγινία ΦΕ היחהרישיעיפי שייטינאישייעשהייעייוידעניצוייוויימינוייניויי

আলিবাবা ও চল্লিশ জন দস্থ্য পারস্ত দেশের একটা সইরে কামিম ও আলিবাবা নামে দুই ; ভাই বাস করত। তাছাদের G\ পিত। তাহদের জন্য যে সামান্য কিছু সম্পত্ত্বি রাপিয়া গিয়াছিলেন তাহ। তাছাপা দুই ভায়ে সমান ভাগে ভাগ করিয়া নিমাছিল। কাজেই তাঙ্গাদের অবস্থা যে সচ্ছল ছিল না তাঙ্গা বুঝিতেই পালিতেছ ; কোনরকমে তাছাদের দিন চলিত। কাসিম বিলাই করিয়া তাঙ্গার স্ত্রীর সম্পত্তির দ্বারা বেশ ধনী হইল। এবং শীঘ্রই সে হইল সহরের একজন সেরা বণিক। কিন্তু আলিবাবা বিবাহ করিয়াছিল তাহারি মত সামান্য অবস্থার একজন মহিলাকে, এবং স্ত্রী পুত্রকে ভরণ-পোষণ করিবার তাহার একমাত্র উপায় ছিল বনে কাঠ কাটিয়া তাহা তাহার গাধাগুলির পিঠে চাপাইয়া সহরে লইয়া গিয়া বিক্রী করা। কাসিম কিন্তু দরিদ আলিবাবার দিকে ফিরিয়াও চাহিত না। একদিন আলিবাবার কাঠ কাটা প্রায় শেষ হইয়া আসিয়াছে এমন সময় সে দেখিতে পাইল দূরে ধূলি উড়িয়া প্রায় মেঘের মত হইয়াছে, এবং সেই ধূলার মেঘটা যেন ক্রমেই কাছে আলিতেছে। ক্রমে সে দেখিতে পাইল মস্ত একদল লোক ঘোড়ার পিঠে চড়িয়া দ্রুতবেগে সেদিকে আসিতেছে। আলি F. 6-34 বাবার সন্দেহ হইল যে তাহারা ডাকাত। সে তাড়াতাড়ি একটা উচু গাছে উঠিয ডাল পালার আড়ালে এমন ভাবে লুকাইয় রহিল যেন সে নাচেকার সব কিছুই দেপিতে পায় অথচ তাহাকে কেহ দেখিতে না পায়। গাছটা উঠিয়াছিল একটা উচু পাড়া পাহাড়ের গা ঘেষিয়া । ঘোড়সওয়ারেরা আলিয়। ঠিক সেই পাহাড়ের গোড়াতেই থামিল। তাছাদের চেহারা, রকমসকম ইত্যাদি দেখিয়া আলিবাবার আর বুঝিতে ৰাকী রচিল না যে ইহারা দস্তু্যদল। লাস্তবিকই ইহার। তাছাই । কিন্তু তাছারা ডাকাতি করিত অনেক দূরে দূরে, কাছাকাছি কোথাও নছে। এই জায়গাটা ছিল শুধু তাদের একত্র জড় হইবার জায়গা। আলিবাবা গুণিয়া দেখিল তাহারা সবশুদ্ধ চল্লিশ জন। দম্বাদের প্রত্যেকের পিঠে একটি করিয়া থলে। সে গুলিকে দেখিয়া এমন ভারী মনে ছইতেছিল যে আলিবাবা বুঝিল ঐগুলি নিশ্চয় টাকা ও মোহর ভরা। সকলের আগে যে লোকটা ছিল, আলিবাবা বুঝিল সেই দলের সর্দার। লোকটা দরজা ঠেলিয়া চুকিয়াই চেঁচাইয়

  • সিসেম, খোলো।" বলিতে পা

§ نامه