পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S SAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS


শিশু-ভারতী

বুদ্ধিকেও তার মানায়। শিকার ধরিবার কৌশল ইতাদের সকলেরই এক প্রকারের নতে । শিকারী উদ্ভিদের মধ্যে যাহার। সব চাইতে কম আয়াসে শিকার ধরে তাহারা তাহাদের পাতার সারা গায়ে এক প্রকার তাঠা লাগাষ্ঠয় রাখে, তাতাতে ক্ষুদ্র ক্ষত্র পোক আটকাষ্টয়া ফ্রমশঃ সেইখানেই মারা পড়ে। তারপর হজনী রস নিঃস্তত করির গাছ ততদিগকে জীর্ণ করে । তাদের সঠিত বাজারের নাছিধর কাগজের সঠিত তুলনা করা যাইতে পারে। এ গাছ আমাদের দেশে জন্মায় না। ইতাদিগকে মরক্কো ও পর্তুগাল দেশে দেখিতে পাওয়া যায়। ইহাদের অপেক্ষ যাহার একটু বেশী বুদ্ধিমান তাঙ্গার নিজেদের পাতাকে পরিলণ্ডিত করিয়া শিকার ধরার মাদ প্রস্তুত করে। ফাদ গুলিতে ঢুকিপার দরজা থাকে মাত্র একট, আর তার নিৰ্ম্মাণ কৌশল এমন পরিপটি যে দরজার পাল্ল বাতির হইতে অল্প ঠেলিলেই ভিতরের দিকে খুলিয়া যায়, কিন্তু ভিতর ইষ্টতে তাঞ্জার ঠেলাঠেলি করিলেও খোলে না । এ রকম ফাদ পতিয়া পূৰ্ব্ববঙ্গে গৃহস্থরা নদীতে মাছ ধরে, আর ইদুরের গত হইতে রক্ষা পাইতে ইঙ্গুর ধরিবার এই ব্যবস্থার খাচী বাজারে কিনিতে পাওয়া যায়। এই শ্রেণীর শিকারী উদ্ভিদ আমাদেরই বাংলাদেশের খালে বিলে বৰ্ষাকালে প্রচুর দেখা যায়। উপরোক্ত শিকারী উদ্ভিদ ফাদ পতিয়াই বসিয়া থাকে, শিকারকে ভুলইয়া আনিবার কোন ব্যবস্থা ইতাদের নাই । অম্বা প্রাণীর তাড়া খঙ্গয় কিংবা রাস্তা চলিতে আশ্রয় স্থান পাইপার আশায় কেহ কপাট ঠেলিয়া ভিতরে ঢুকিলে ইঙ্গার। তাঙ্গকে কায়দায় পায়, কিন্তু ইঠাদেরই আর এক গোষ্ঠ বুদ্ধিতে ইতাদিগকে একেধারেই ટાતા છેઃ দিয়াছে, ইহারা পাকা শিকারী । বিজন বনে অপরূপ

সুন্দরী রাজকন্যার মূৰ্ত্তি ধরিয় রাক্ষস বসিয়া কাদিতেছে। রাজপুত্ৰ চলিয়াছেন ঘোড়ায় চড়িয়া। কান্না শুনিয় কাছে আসিয়া দেখিলেন অসহায় সুন্দরী কলা গাছতলায় বসিয়া অঝোরে কাদিতেছেন। তারও কাছে গেলেন –কোথায় গেল রাজকতা, আর প্রাণ হারাষ্টলেন রাজপুত্র! ততার ফাদকে । હમન મનરૂજ્ઞાન તરિક્ષા માદકે શા માત્ર : কীটপতঙ্গ লোভে আসিয় উঠার ভিতর পড়িয় প্রাণ তারায় । এই শ্রেণীর গাছ ও তানদের দেশের আসনের খাসিয়া, গারে পাঠাড়ে প্রচুর জন্মে । আর একপ্রকাল শিপার উদ্ভিদ আছে যাঠারা শুধু সুন্দর ফাদ পঠিয়াই বসিয়া থাকে না, শিপরের - তাহাকে জড়াইয়। পরিয়া দশ বন্ধ করিয়া কিংবা চাপিয়া মারিয় ফেলে। পরে রস চুর্মিয় খায়। ইয়াদেরও &ঙ্গ একটা জাতিকে আমাদেরই ধাংলাদেশে সবুজ ঘাসের তাস্তরণের মধ্যে বদ্ধমান, বীরভূম, দিনাজপুর জেলায় দেখা যায়। আমি এখানে বাংল। দেশের শিকারী উদ্ভিদের কথা দিয়াই তাতাদের সঠিত তোমাদের পরিচয় করাষ্ট্রপ । প্রায় সারা বছর দেখা গেলেও বর্ষাকালেই খালে, বিলে, ডোপায়, ঝিলে একপ্রকার শিকার জলজ উদ্ভিদ প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়। ইতাদিগকে পালি, নীলকপি, লড় পালি বলা হয় । ইংরাজীতে বলে 13|adderworts Al Utricularia Bois’s নদীতে ইতাদিগকে দেখিতে পাইবে না। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতবর্ষের নানাস্থানে ইঠার জন্মে, যেমন করমণ্ডল উপকূল, বঙ্গে, নেপাল, শ্রীহট্ট প্রভৃতি। পাঝির শিকড় থাকে ন| কিন্তু জলের একটু নীচেই ইঙ্গদের বিড়ালের লেজের মত দেখিতে অথচ সবুজ, চতুর্দিকে বিস্তৃত দেহ বড় শুন্দর দেখায় । ইহার সবুজ পাতাগুলি κι κοκ, οι έζσό २१२२