:
- *
উদ্ভিদের শিকার উপর হইতে সোজা উপরের দিকে উঠে। পরীক্ষা করিলে দেখা যায় ইহার প্রায় সৰ্ব্বদাই মৃত পোকামাকড় দ্বারা পূর্ণ থাকে। গাছ মরিয়া গেলে এই সমস্ত অৰ্দজীর্ণ মৃত পোকামাকড় মাটিতে মিশিয়া মাটিতে জৈব žila (organic manure) w szta +f5 হয় । ইহা ভিন্ন অনেক মাংসাশী প্রাণী কীটপতঙ্গ পূর্ণ এই ফাদ গুলি গষ্টয়া তাতাদের ক্ষুপার নিবৃষ্টি করে । তাঙ্গ হইলে দেখ, ইতালা নিজের শিকার করে, মাংসাশী প্ৰাণীর খাদ্য যোগায়, তালার জমির উরুর ও শক্তিও বুদ্ধি করে। এখানে ৪ ঘটপত্রীর সৌন্দৰ্য্য ও মধুলোভে আকৃষ্ট হইয়াক্ট কাটপতঙ্গ প্রাণ |x | gtsätzătăşi (Darlingtonia) as: তার এক প্রবল ঘটপএী গ1.ছর কথা বলিয়৷ ইষ্ঠদেশ পরিচয় শখ করিব। এষ্ট জাতীয় গাছ আমেরিকার কালিফণিয়া প্রদেশে দেপিতে જા કરાઃ 1રા | সেরাসেনিয়ার মত ইষ্ঠারও প্রত্যেকটী পাতা ফাদ এবং মাটির উপর গুইতে উপরের দিকে প্রসাবিত। ঘটের মুখে মাছের লেজের মত একটি জিহল নীচের দিকে বুলিয়া থাকে। জিহবার রং নীল ও লালে মিশন । ঘটের নীচের দিকটা সবুজবর্ণের, কিন্তু উপরের অংশে লাল লাল শিরা উপশিরা দেখা যায়, আর স্থানে স্থানে পার্টুকিলে ( purple ) রংএর ছিটা দেওয়া । শিরা ও উপশিরার মপ্যের অংশগুলি সাদা ও পাতল হওয়ায়, উতাদের মধ্য দিয়া ঘটের ভিতর আলো প্রবেশ করে। দেখিতে ও কাৰ্য্যতঃ ইহারা কাচনিৰ্ম্মিত জানালার মত। ঘটের মুখের ঠিক নাচেই ভিতরের দিকে মধু থাকে। সবুজ, লাল, পাটুকিলে ও সাদা রংএর বিচিত্র সমাবেশ ফাদটীকে দেখিতে অতি মনোরম করিয়া তুলে। দূর হইতে দেখিলে ՀհՀճ মনে হয় একটা সুন্দর ফুল ফুটিয়া রহিয়াছে। ফুলের মুখে অপূৰ্ব্ব জিহাট ভোজনালয়ের দরজার সাইনপোড়ের মত যেন বলিয়া দেয় এখানে খাবার আছে, স্তে ক্ষুধাওঁ পথিক ! নিঃসন্দেতে ভিতরে প্রবেশ কর । হতভাগ্য পথিক আতিথেয়তার মোঠে ও পেটের জ্বালায় সমস্ত তুলিয়া সন্তাই ভিতর প্রবেশ করে, যার প্রবেশ পথেই দেখে মধু! তখন অজান পথের বিপদের কথা মনে আসে না, আর দরজাতেই এমন অভ্যর্থনা পথিক আর ваў অগ্রসর হইল তারপর কি ইষ্টল মনে নাই, মোত কাটিলে দেখে সে একেবারে অতল গহপরে, কিন্তু দূরে অতিদরে (এক একটা ফাদ ১১" ইঞ্চি পর্য্যন্ত লম্বা হয় ) মাথার উপরে স্তুর্যের তালে দেখা যাইতেছে। ধৃত পতঙ্গ সেইখানে বাহিরে যাইবার জানালা আছে মনে করিয়া উড়িয়া উঠিল, কিন্তু বন্ধ জানালায় মাথা ঠকিয়া আপার নীচে পড়িয়া গেল। আবার উড়িয়া উঠে কিন্তু বা f পাইয়া পুনরায় নীচে পড়ে ; ক্রমে ক্রমে ન્નતિમાજી ૯ ક કામ કે ન fiz૪૬ ટકેઃ পড়ে, র্যাদের মুখ মাটির দিকে থাকায় অন্ধকারাচ্ছন্ন সে মুখের সন্ধান সে আর পায় না। তারপর অমাতারে ও দমবন্ধ হইয়া তাতার সকল কষ্ঠের শেয ! শিকারী গাছ তখন হজমী রস ঢালিয়া তাঙ্গকে জীর্ণ করে ও খাইয়া ফেলে। এখন ধে শ্রেণীর শিকারী উদ্ভিদের সঙ্গে তোমাদের পরিচয় করাষ্টব তাহারা শুধু ফাঁদই পাতে না শিকারের সংস্পৰ্শ পাইলেই তাতাকে চারিদিক হইতে জড়াইয়া ধরিয়া পিষিয়া মারিয়া ফেলে। ইতাদেরই একটা জাতি বীরভূম, বদ্ধমান, দিনাজপুর, রংপুর জেলায় খুব দেখা যায়। সাধারণ লোকে ইহাক পানের পিক্’ বলে। সবুজ ঘাসের কাপেটের উপর স্থানে স্থানে লালবণের এই গাছগুলিকে দেখিলে মনে স্বতঃই আসে কেহ
- - - - - - - - - - -
۴ هجه ها ه ه ها ه به ه
