পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

★*** রমণী আশ্চৰ্য্য হয়ে বললেন যে, এ-অঞ্চলে a্যাকের মতো মহিষের দেখা পাওয়া খুব বিস্ময়ের ব্যাপার, কারণ তার স্বামী হচ্ছে একজন প্রকাগু শক্তিশালী দৈত্য, নরমাংস যার অতিশয় প্রিয় এবং মাহ্য দেখলেই যে তাকে ধ’রে তৎক্ষণাৎ খেয়ে ফেলে। তার ভয়ে কোন মাহন এ-দিকে আসে না ; নরমাংস সংগ্রহের জন্যে রাক্ষল প্রত্যহ পঞ্চাশ মাইল ঘুরে আসে । রমণীব কথা শুন জ্যাকের বুক কেঁপে উঠল ; কিন্তু রাত বেড়ে উঠেছে তখন আর ফিরে যাবার উপায় নেই, তাই সে রমণীকে বললে যে, যদি তিনি তাকে কোনস্থানে লুকিয়ে রাখেন তা লে তার স্বামী তাকে দেখতে পাবে না, সে বড়ই শ্রাস্ত হযে পড়েছে, যিবে যাবার মত শক্তি তার দেহে অব or non- - ابالی۔۔۔ -- -- - - ol. t . o – o' " - . -- i. - - --- | | \ | যত্ন সহকারে তাকে নানাবিধ খাবার খাওয়ালেন દ્ધવ કંઠેIહ ૮ ફે, હજુ વનડે સાહિત્ર મ૭ ઠાઃ আশ্রয় দেওয়া হোক । করুণাময়ী রমণী জ্যাকের কথা শুনে তার কথায় রাজী না হয়ে পারলেন না। তাকে বাড়ীর ভিতরে এনে প্রথমে পরম যত্নসহকারে নানাবিধ খাবার খাওয়ালেন, তারপর তাকে একটা উচুনের মধ্যে লুকিয়ে রাখলেন। শিশু-ভারতী কিছুক্ষণের মধ্যেই সারা বাড়ীখানা পায়ের দাপে কঁপিাতে কঁপাতে দৈত্য ভিতরে এসে বিকট কণ্ঠে বলে উঠ প—“ফী-ফো-ফয —আমি যে মাচুধের গন্ধ পাচ্ছি।" রমণী তাড়াতাড়ি বললেন—“না, না । মার্চুয কোথায় ! এ পথে কি মাতুয় আসে ! তোমার তোমার কাধে যে দুটে বাছুর রয়েছে তুমি তারই গন্ধ পাচ্ছে কাধে যে দুটো বাছুর রয়েছে তুমি তারই গন্ধ পাচ্ছে ।" রাক্ষস আর কোম কথা না বলে আহার করতে বসূল। উক্ষণের ফঁাক দিয়ে জ্যাক তার খাবার বহর দেখে আতঙ্কে রোমাঞ্চিত হয়ে উঠল। অনেকক্ষণ পরে আহার শেষ ক'রে বজের মত আওয়াজে দৈত্য বললে--"আমার মুরগীটাকে নিয়ে এসে।" দৈত্য-পত্নী ভিতরকার ঘর থেকে একটি সুন্দর মুরগী এনে তাকে রাক্ষসের সামনে টেবিলের ওপর বসিয়ে দিলেন। দৈত্য তার দিকে চেয়ে বললে—“ডিম পাড়,” সঙ্গে সঙ্গে মুরগীট একটি নিরেট সোণার ডিম পাড়লে । २१७२