+k++------ ঐকাঞ্চিপূর্ণ প্রতিদিন কাঞ্চী হইতে দেবপূজা করিবার জন্য পুনামেলি নামক গ্রামে গমন করিতেন। ই পেরেমবুদুর ছিল এই দুই স্থানের মধ্যবর্তী। কাঞ্চিপূৰ্ণ জাতিতে শূদ্র চাইলেও ব্রাহ্মণগণ পৰ্য্যস্ত উছকে শ্রদ্ধা ও ভক্তি করিতেন। একদিন সন্ধ্যার সময় রামাজের অধ্যাপকের গৃহ ইতে ফিরিবার পথে ঐকাঞ্চিপূর্ণের সঠিত সাক্ষাৎ হইল। রামায়ুজ অতি বিনীতভাবে তাছাকে শিশু-ভারতী --------- [ R ] ঐরামায়ুজ ষোড়শবর্ষে পদার্পণ করিলে এক সৰ্ব্বাঙ্গমুন্দরী কচ্চার সহিত র্তাচার শুভবিবাহ হইল। পিতা, মাতা, আত্মীয় ও প্রতিবেশিগণের আনন্দের সীমা রছিল না। নৰবধু দেখিয়া পিতা বৃদ্ধ কেশৰাচাৰ্য্য ও মাতা দেবী কান্তিমতী পরম আনন্দলাভ করিলেন। কিন্তু বিধতার বিধান অন্সরূপ, বিবাহের একমাস পরেই সেই রাত্রিটি উঠাদের বাড়ীতে তিক্ষণ করিবার জন্য অতুরোধ করিলেন। শ্ৰীকাঞ্চিপূর্ণও বালকের সুমিষ্ট অস্তুবোধ উপেক্ষা করিতে পারলিন না। তাতাকে অতিথি পাইয়া র মা ; জে র অর আনন্দের অবধি রচিল না। র্ত হা কে লেশ চা রু রূপে ভিক্ষা করাইয় ঐকাঞ্চিপুর্ণের পদসেলা করিতে উদ্যত হ ই লে না। অতি থি তাহাতে সম্মত না হইয়। পি তা কেশবচার্যের মৃত্যু হুইল। যথা সময়ে এাদ্ধাদি সম্পন্ন চলল। ইহার পর রামায়ুজ কিছু দি ন ত্রপেরেমবুহুরে রছিলেন, কিন্তু ঠাখার •ઃ ૭ નિનિ બુબામ *ান্তিলাভ করিতে না পারায় কাঞ্চিপুরে একটি বঃটি নিৰ্ম্মাণ করিয়া তথায় সপরিবারে বাস করিতে লাগিলেন। এ স ম রে কঞ্চি নগরীতে যাদবপ্রকাশ নামে একজন লিখাত কছিলেন,—“আমি নাচ, % অদ্বৈতবাদ আ প্যা পক শূদ্র । আপনি ব্রাহ্মণ ও -- - বহু শিয়ামত বাস করিপরম বৈষ্ণব। কোথায় : مغني جبهة তেন। ত;&র পণ্ডিত্যে আমি আপনার পদসেবা করিল, তাছা না হইয়া আপনি কিনা দাসের সেবা করিতে চাহিতেছেন ?" ঐরামানুজ তাহাতে দুঃখিত হইলেন এবং বলিলেন, *বুঝিলাম, আমার অদৃষ্ট মন্দ সেজন্যই আপনার প্তার মহাপুরুণের সেবার অধিকার পাইলাম না। মহাশয়, উপপীত ধারণ কবিলেই কি ব্রাহ্মণ ছয় ? ধিনি হরি ভক্তিপরাগণ, তিনিই প্রকৃত ব্ৰাহ্মণ। দেখুন তিক্রপ্তান আলোয়ার চণ্ডাল হইয়াও ব্ৰহ্মণের পূজ্য হইয়াছেন।” বলেকের ভক্তি দেখিযা কাঞ্চিপূর্ণ এ্যস্ত আনন্দিত হইলেন এবং এইদিন ষ্টতে উভয়ের মধ্যে গভীর প্রীতির সম্বন্ধ স্থাপিত হইল। তাহা চিরদিন বিদ্যমান ছিল। ---4--> x শ্রীরামানুজ श्लक्ष्८्रं भूश् छ्रूंश्च। যা ইত। যাদবপ্রকাশ অদ্বিতীয় প্রতিভাশালী ব্যক্তি ছিলেন। তাছার প্রচারিত অদ্বৈতবাদ অদ্ব্যাপি—“যদিীয় সিদ্ধাস্ত” বলিয়া প্রসিদ্ধ। তিনি ঈশ্বরের সাকাররূপ স্বীকার করিতেন না –অতি অল্প দিনের মধ্যেই রামাতুজ তাহার একজন প্রধান শিষ্ণু বলিয়া পরিগণিত হইলেন ও যাদবপ্রকাশের অত্যন্ত প্রিয় হইয়৷ উঠিলেন। কিন্তু এই প্রীতি দীর্ঘকাল স্থায়ী হইতে পারিল না। কেন হইতে পারিল না, তাহাই বলিতেছি । একদিন যাদবপ্রকাশ তৈত্তিরীয় উপনিষদের “সত্যংজ্ঞানমনস্তং ব্রহ্ম" এই মন্ত্রের অর্থে –ব্রহ্মাকে সত্যস্বরূপ, জ্ঞানস্বরূপ এবং অনস্তস্বরূপ বলিয়৷ ११२ ج۔
