পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওকে দেখেই সমরেশ নন্দিতার চিঠির মর্মার্থ হৃদয়ঙ্গম করে। নন্দিতা ঠিকই বুঝেছে। গরীব মুখু মেয়েকে যখন এভাবে শুধু আশ্রয় দিয়ে রাখা সম্ভব, ভবানী কখনো বোকার মত তাদের কোন একজনকে আইন সঙ্গত ভাবে বিয়ে করে। ঘাড়ে নিতে চাইবে না । কুমারের সঙ্গে সে গিয়েছে, পিছনে পিছনে গিয়েছে, বসতে বলার পর তবু তাকেই ভবানী তখন প্রশ্ন করে ; সংসার চালাচ্ছিস সমু ? কিভাবে চালাচ্ছিস ? ঃ সংসার চালাচ্ছি না । সংসার এবার অচল হয়েছে । ঃ সংসার কখনো আচল হয় রে বোকা ? তুই চালাতে পারিস কিংবা না পারিস সে হল আলাদা কথা, সংসার চলবেই । 嘎 কুমার ধীরকণ্ঠে বলে, আমায় চিনতে পারছেন ? ভবানী সোজাসুজি পরিচয় অস্বীকার করে বলে, নাঃ । তবে অনুমান করছি তুমি সমরেশের বন্ধু । তখন বিব্রত অন্যমনস্ক সমরেশের খেয়াল হয় যে চা মামলেট খেতে সে আজ মামাবাড়ী আসে নি, কুমারের সঙ্গে ভবানীর পরিচয় করিয়ে দিয়েই তার বিদায় হওয়ার কথা । সে তাড়াতাড়ি বলে, এ আমার ছেলেবেলার বন্ধু। নতুন মামীর সঙ্গেও ছেলেবেলা থেকে জানাশোনা । বিয়ের সময় একলাটি খেটে খুটে সব সামলে দিয়েছিল-মনে নেই ? বাসার ঘরে বাজী হেরে তুমি যে হঠাৎ সোনার একটা হাের আনতে ফরমাস করলে, অত রাতে সোনার গয়না আনতে যেতে অনুষ্ঠা BuD DD BB DBDS DDD DDD DBDS LDDLBDD DBB BBDB YDBDB BB হার এনে দিল ? 0S D S DLDB BDBYSS S SDBD DD DBDBSS SDDBB BB DBDD LLS পাঁচবার ওদের বাড়ী দু’তিন দিন থেকে এসেছে। swo