পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাসিমুখে আদর করে বসতে দিয়ে বলে, তোমরাই সত্যি-কারের সত্যযুগের সতী মেয়ে এ কলিযুগে।

কী বলছেন শ্ৰীতিদি ? আমরা একালের মেয়েরা তো মানিই না ওসব সতীত্বপন ।

S DBD DSS DBBB S DBB D SS BBY DBBDYL S DDBD DDD S কড়া নাড়ার আওয়াজ শুনেই জানাল দিয়ে তোমায় দেখে কেটলি চাপিয়েছিলাম। জানি তো সমু বাড়ি নেই। একটু বসে আমাদের সঙ্গে গল্প করে মুখ শুকনো করে ফিরে যাবে ? এক কাপ চা খাইয়ে দুটো মিষ্টি কথা বলব না। তোমাকে ! প্রীতি তাকে ডাকলে অন্য কেউ কাছে আসে না । আড়াল থেকে তফাৎ থেকে তাদের কথা শোনে । সবাই তো জানে একেলে মেযের পুরুষালি চালচলন নিয়ে বিব্রত হবার পক্ষে প্রীতির একবিন্দু সহানুভূতি নেই। সুমিত্ৰাকে সে কি কথাটা বুঝিয়ে দিতে চায় তাও সকলের জানা-সমরেশকে জয় করার এবং বশ করার জন্য সুমিত্ৰা যে কোন উপায় অবলম্বন করুক, সেটা মোটেই দোষের হবে না । নানা ঝনঝাটে মনটা বিগড়ে আছে সমরেশের, তার তেমন উৎসাহ না দেখা যাক-সুমিত্রার উচিত তাদের মিলন যাতে তাড়াতাড়ি ঘটে, সেজন্য চেষ্টা করা, এরকম কুমারী বেশে মাঝে মাঝে না এসে সে যাতে একেবারে বেী সেজে এ বাড়িতে বাস করতে পারে, সেজন্য তারই উঠে পড়ে লেগে যাওয়া দরকার । ধমক দিলে তো শুনবে না বুঝবে না। সুমিত্ৰা । আদর করে তাই তাকে বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করে যে পছন্দ করা ছেলেকে রেহাই না দিয়ে দখল করাই একেলে মেয়ের প্রধান কাজ, তাদের ওটাই সতীত্ব, নারীত্বের শ্রেষ্ঠ বিকাশ । প্ৰণতি চা দিয়ে যায়-দাড়িয়ে এক মিনিট কথাও বলে যায়। সেও যেন S&S SS