পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নন্দিতাও বাবের সঙ্গে বলে, মিছে কথা বোলো না ; প্ৰতি কোনদিন মুখ গুজে কাটায় নি- হৈ চৈ করেই কাটিয়েছে। তোমার অবস্থা যখন কাহিল হয়েছিল তখন বরং সামলে সুমলেই চালিয়েছে। অবস্থা ফিরেছে অথচ তুমি ওকে এতটুকু হৈ চৈ করতে দেবে না-এটা ওর সাইল না। ঃ অবস্থা ফিরেছে নাকি আমার ?

ফিরেছে বৈকি। এখন তুমি একটা ছাপাখানার মালিক, মস্ত বড় @दकाशक !

সমরেশ হাসবে না। কঁদবে ভেবে পায় না । कथां अवथ कि । নিজে সব টাকা দিলেও ভবানী। কিন্তু সত্যই ছাপাখানা বা প্ৰকাশনীর কোন রকম মালিকানা নিজের নামে রাখে নি—তাকেই মালিক করে দিয়েছে সব কিছুর। সে রাজী না হলে ছাপাখানা বা প্ৰকাশনী বিক্রি করার ক্ষমতাও ভবানীর নেই। শুধু তাই নয়। ইচ্ছা করলে ভবানীকে সে ছাপাখানায় ঢুকতে পর্যন্ত না দিতে পারে, ঢুকলে গলা ধাক্কা দিয়ে বার করে দিতে পারে। পারে বটে। কিন্তু ভবানীকে বাদ দিয়ে একলা দাড়াবার কল্পনা করার সাধ্য কি আর আছে ? শুধু তাই নয়। " পনের হাজার টাকার একটা বণ্ড ভবানী তাকে লিখিয়ে নিয়েছে প্রেস দেবার আগে । প্রেস চলে না । বই চলে না । ভবানীর মধ্যে যে প্ৰতিক্রিয়া সমরেশ আশঙ্কা করেছিল, তারই যেন ইঙ্গিত *iां\gभी शांभ ५qकनि । እbፖ&9