পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভুবনের মা মাথা নীচু করে আড়ালে যাবার পর এক চুমুকে মাস খালি করে বলে, মদ কিন্তু সত্যি সত্যি অতিরিক্ত পরিমাণে খেয়েছিল । আগের দিন বোতল খুলেছিলাম, পরদিন সন্ধ্যাবেল বাড়ি ফিরে দেখি-বোতল একাদাম খালি । নন্দিতা বলে, বেশ তো, সেটা তুমি বুঝবে আমি বুঝব-ভুবনের মা পাড়ায্য আকাশ ফাটিয়ে বেড়াবে কেন ? ওরা এত মাথা ব্যথার তো কোন দরকার নেই ? ঃ ভড়কে গেছে । ঃ ভড়কে গিয়ে থাকে। ঘরের ভাত বেশী করে খাক । ও কি জানে, বেচারাকে দুটোদিন সামলে নিতে দিয়েই তুমি আমি দুজনে গিয়ে হাজির হব ওকে ফিরিয়ে আনতে ? ভবানী নতুন কেনা বোতলটা আলমারি থেকে বার করে আনলে নন্দিতা যেন তার হাত থেকে বোতলটা কেড়ে নেয়-ছিপি খুলে গেলাসে ডবল পেগ ঢেলে দিয়ে বলে, কেন খাও ? এ জিনিষটা খেয়েই তুমি গোল্লায় যােচ্ছ cत्रिद्ध *ांछि ना ?

-টের পাই না ? কী করব বল । গোল্লা-পন্থী মানুষগুলির সঙ্গে আমার

কারবার । সমরেশ জানে আরও কিছু টাকা ঢালতেই হবে জেনে সে মরিয়া হয়েও সসাঙ্কোচে ভবানীর কাছে দরবার করতে গেলেও ভবানী নীরবে চেক কেটে দেবে । ভবানী যে তার কারবারের পাই-পয়সার হিসাব রাখে, কিভাবে কাজ চলছে এবং কিভাবে আদায় পত্র হচ্ছে সব খবর রাখে-এটা জানা না থাকায় বছর কাবার হবার মাস তিনেক পরে সমরেশ একদিন গিয়ে হাসিমুখে জানায়, তোমার বিশ্বাস রাখতে পেরেছি মামা । নীট লাভ করেছি। সাড়ে «aीiाइ 6मा क्रिाका । RR o