পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমরেশ তাই মাঝে মাঝে আশ্চৰ্য হয়ে ভাবে যে জীবনের কী বিচিত্র রূপ আর গতি । সে বুঝতে পেরে গিয়েছে যে নন্দিতা বা অণিমার খাতিরে নয়, তারই নতুন ধারার কাজের প্রক্রিয়াকে খাতির করে ভবানী তার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ कब्रgख्5 माछ्न °ाश् न । একটা বাধ্যতামূলক সার্বজনীন ছুটির দিন তাকে দুপুরে খেতে বলে, পাশাপাশি খেতে বসে, নন্দিতা ও অণিমার সামনেই বলে, যেমন চালাচ্ছিাস চালিযে যা-কিন্তু আমার নামটা জড়াস না । আমার অন্যরকম ব্যাপার, অন্যরকম লোকের সঙ্গে কারবার, বুঝিস তো ? সমরেশ বলে, তোমার নাম জড়াবা কি মামা ? তোমার নাম জড়ালে বরং আমার ক্ষতি হবে । ভবানী খুন্সী হয়ে বলে, আমিও তাই বলছি। আমার নামটা একদম अफुiग 6न्म । অণিমা দু’জনের পাতে মাছের ঝাল দিতে দিতে বলে, ভাগ্নেকে অত বোকা ভেবো না । তোমার চেয়ে বুদ্ধি বেশী চোখা । ভবানী হেসে বলে, সে তো আমার আনন্দের কথা ! ওকে আরেকটা さT豆 Wfe I অণিমা বলে, আরেক রকম মাছ আছে । কাকে কি খেতে দেব। না দেব, তুমি হুকুম চালিও না । যেমন রোধেছি। বেড়েছি তেমনি তো খেতে দেব ! রীতিমত ধমক ৷ সমরেশ মাথা নীচু করে থাকে। ভবানী আবার বলে, আমি যে পেছনে আছি-টাকা পয়সা দিয়ে আর অন্যভাবে সাহায্য করছি, এসব কাউকে বলবি না । সমরেশ বলে, ভয় পাচ্ছি কেন মামা ? আমি নিজের বিচার বুদ্ধি অনুসারে SN6