পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কারবার চালিয়েছি, তোমার নাম জড়িয়ে আমার কোন লাভ আছে ? তোমার नांभ qफुिभ bळप्लहे दब्र१ च्षांभांब भवन । অণিমা হঠাৎ যেন ক্ষেপে যায়। রেগে আগুন হয়ে বলে, তুমি তো সত্যি সত্যি আজকাল বড় ছোটলোক হয়ে গেছ ভাগ্নে ? ওই সব ব্যবস্থা করে দিল, মুখের ওপর ওকেই তুমি এভাবে অপমান করছি । সমরেশ বুদ্ধিমানের মত মুখ বন্ধ রাখে। ভবানীর সঙ্গে মুখ চাওষা-চাওয়ি 卒°C可1 অণিমার নিজের হাতে বাল মসলা দিয়ে রান্না করা মাছের ঝোল তৃপ্তিব সঙ্গে ঘরে গলানো বিদেশী মাখনের ঘিয়ে তৈরী পরোটা দিয়ে খেতে খেতে ভবানী বলে, আমরা কাজের কথা বলছি, দরকারী কথা বলছি। এসব হল DD D BBS uBD DBD DD BDD SBD D BB SDB S SDDS S S S BDD নাম রাখবে কি রাখবে না সেটা হিসাবের ব্যাপার-তাতে আমার মান অপমানের প্রশ্নই নেই। তুমি কিছু না বুঝে অযথা ওকে গঞ্জনা দিলে। সমরেশ নীরবে খেয়ে যায়। দু’রকম মাছের মেশানো স্বাদে সে যেন qርኞቔTCኝ ሻURጃ CፃU፬ | সমরেশের পার্তে আরেক টুকরা মাছ তুলে দিয়ে অণিমা জিজ্ঞাসা কবে, রাগ করলে নাকি ভাগ নে ? সমরেশ মুখ তুলে বলে, এ রকম মাছ রাঁধতে কোথায় শিখেছি ছোটমামী ? হোটেলকে যে হার মানালে ! ভবানী মাথা নীচু করে খেয়ে যায়। অণিমা খিল খিল করে হাসে । ve