পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফেলে দিয়েছে। সে জেনে গিয়েছে যে জগতের কোন পুরুষের চেয়ে সে নীচ নয়, দুর্বল নয়, হেয় নয় । পুরুষ জাতটাকে সে ঘৃণা করে, রাজা সম্রাট গুণ্ড জাতীয় জীব বলে ato qës i সেই সঙ্গে বিশ্বাস করে যে ফুরিয়ে গেছে রাজা সম্রাট গুণ্ডাদের মেয়ে নিয়ে ब्रांनैौत्रिंद्रि cरो-क्रिांख्रि cवश्j|-त्रिंद्रि फ्रांन्नांनांद्र मि ! মানুষের জাতের হিসাবে কে মেয়েমানুষ, এইটুকু মেনে নেওয়ার বেশী কোন মেয়েলিপনার বালাই তার নেই। সকলের সঙ্গেই তার এমন সহজ সরল স্পষ্ট ব্যবহার যে প্ৰথম প্ৰথম সমরেশের বার বার খটকা লাগত যে এটা নন্দিতার কোন বিকারের লক্ষণ না বাহাদুরী । ব্যাপারটা বুঝতে সময় লেগেছে অনেক দিন। তারপর সমরেশ টের পেয়েছে যে তীক্ষুবুদ্ধি দিয়ে বিচার বিবেচনা করে নন্দিতা মানুষের সঙ্গে মেলামেশার এই কায়দাটা নীতি হিসাবে গ্ৰহণ করেছিল, সজ্ঞানে নীতিটা পালন করে চলতে চলতে এখন সেটা প্ৰায় ধাত দাড়িয়ে গেছে, স্বাভাবিক হয়ে ècर्छCछ । নইলে মেলে না, মানে হয় না। এমন ধারালো বুদ্ধি যার, বিশেষ বিশেষ ব্যাপারে যার শক্ত হওয়ার রকম দেখলে তাজব বনে যেতে হয়, হাবাগোবি মেয়ের সরলতা নিশ্চয় তার পক্ষে স্বাভাবিক । বিকার বা বাহাদুরীও নয়। কারণ, তার সহজ স্বচ্ছ সরলতায় কখনো 6छण *igए नl, याडिकभ च नः । বহুদিন ধরে নন্দিতার চরিত্রের এসব বিচার বিশ্লেষণ চলছিল মনে মনে, একদিন ঘটনাচক্রে রাত প্ৰায় দশটার সময় নন্দিতাকে শূন্য ঘরে এক পেয়ে তার সরলতা নকল করেই সে যেন নিজের চিন্তাগুলি তার কাছে পেশ করে দিয়েছিল । নন্দিতা বলেছিল, ও বাবা, আমায় নিয়ে তোমার দিবা।বাত্রি এত চিন্তা SXጋ”