পাতা:শুভাশুভ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নন্দিতায় বাবা একেবারে ছাপানো নিমন্ত্রণপত্র নিয়ে নিমন্ত্রণ করতে আসার আগে সে কল্পনাও করতে পারে নি। নন্দিতা আপিসের চাকরীয়, সন্ধানে ছোটমামার নাগাল ধরতে গিয়ে একেবারে তার বাড়ীতে বৌগিরির চাকরা বাগিয়ে বসবে । কুমার বলে, একরকম তো কতই হচ্ছে ভাই। এক একজন মানুষ থাকে LL D DBB D BB DDSS SBBD DBuuDBDS DBLBS DD DBBYYSLDD মাঝে বন্ধুদের সঙ্গে নতুন নতুন জাগায় হৈ চৈ করেও আসে-কিন্তু বাড়ীতে যেমন তেমন একটা বৌ না হলে দিন কাটে না । একটা অভ্যাস হয়ে যায় আর কি-নেশা দাড়িয়ে যায়। সমরেশ বলে, আমি ছোটমামার কথা ভাবছি না । ছোটমামার বাইরে , যতই ভড়ং থাক, ধাতটা যে সংসারী জমিদারের-তা আমি জানি । ” দরকার হলে ছোটমামা দশটা বিয়ে করবে। কিন্তু নন্দিতা রাজী হল কি বলে ?

মানুষ নিরুপায় হলে এরকম অনেক কিছু করে। সুইসাইড করার চেয়ে ভালো তো ? নন্দিতারা কখনো সুইসাইড করে না ! ভবানীবাবুর কত টাকা সেটাও তো দেখতে হবে ।
তাইতে ভাবছি। কিন্তু ভেবে বুঝে উঠতে পারছি না কি করে নন্দিতাও শেষে টাকার লোভে কাবু হল।
শুধু টাকার লোভে নয়, বিপাকে পড়ে ওদের অবস্থা কাহিল দাড়িয়েছে छाँनि न ?

নেহাৎ ঘটনাচক্রে নয়, নন্দিতার চেষ্টাতেই সমরেশের সঙ্গে তার দেখা হয়ে যায় । bምፍ