শেষের পরিচয় $brዪኃ থেকে নেওয়া-ঠিক দেন যাত্রার দলের বক্তৃত। ও-সব কিসের জন্তে লিখতে ঘাবো ? তাহার কথা শুনিয়া রাখাল যতটা হইল বিস্ময়াপন্ন তার ঢের বেশি। চাইল বিপদাপন্ন । বস্তুতঃ লেখাগুলো তাই বটে । সে যাত্রার পালা রচনা করে, নকল করা হয়। অধিকারীদের দেয়, ইহাই তাহার আসল জীবিকা । কিন্তু উপহাসের ভিয়ে বন্ধু মঞ্চলে প্ৰকাশ করেনা, বলে ছেলে পড়ায় । ছেলে পড়ায়না সে তাঙ্গা নয়, কিন্তু এ আয়ে তাহার ট্রামের মা শুলের সঙ্গুলান ক্লয়না । তাহার ইচ্ছা নয় যে উপাৰ্জনের এই পন্থাটা কোথাও ধরা পড়েযেন এ বড় অগৌরবের, ভারি লজ্জার । তাহার এমন সন্দেহও জন্মিল নিজেকে সারদা যতটা অশিক্ষিতা বলিয়া প্রচার করিয়ছিল হয়ত তাঙ্গা সত্য নান্ন, হয়ত বা সম্পূর্ণ মিথ্যা, কি জানি হয়ত বা তাহার চেয়েও-রা: মানের ভিতরটা কেমন জ্বলিয়া উঠিল, কারণ, সে জানে তাহার পল্লব গ্রাঙ্গী বিদ্যা-যতটা জানে আইনষ্টিনের রিলেটিভিটি ততটাই জ্ঞানে সে সাফা :- ক্লিজের অ্যানটিগন অ্যাজাক্স । অন্ধকারে চলার মতো প্ৰতি পদক্ষেপে লৈ তাহার ভয় ছয় পাছে গৰ্ত্তে পা পড়ে । মাত্রার পালা লেখার লজ্জাট ও তুঙ্গার এই জাতীয়। সারদার প্রশ্নের উত্তরে কথা খুজিয়া না পাইঃ বলিয়া উঠিল,-“আগে ত তুমি ঢের ভালোমানুষ ছিলে সারদা, ঠাৎ এমন দৃষ্ট হয়ে উঠলে কি কোরে ? সারদা হাসি চাপিয়া কহিল, দুষ্ট হয়ে উঠেচি ? -ওঠেনি ? ভালো, তোমার মতে দরকারী কাজটা কি শুনি ? --বলচি । আগে আপনি বলুন ছ-সাতদিন আসেননি কেন ? -শরীররটা একটু খারাপ হয়েছিল । A. -মিছে কথা । এই বলিয়া সারদা তাহার মুখের প্রতি কিছুক্ষণ নীরবে চাহিয়া থাকিয়া বলিল, হয়েছিল জ্বর এবং তা-ও খুব বেশি। এ-কে
