পাতা:শ্যামল ও কাজল - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্যামল ও কাজল ՎԳՀs “কুঞ্জের দ্বারে ও কে দাড়ায়ে ? ও কি বারিধর, কি গিরিধর, নাকি নবীন মেঘের উদয় হ’ল ?” . -কৃষ্ণকমল । [ খৃষ্টীয় চতুর্থ ও পঞ্চম শতাব্দীতে ঢাকা নগরীর উত্তর পশ্চিম | প্রান্তে অবস্থিত নান্নার গ্রাম-সংলগ্ন বাজােসন বিহার বৌদ্ধাধিকারে একটি প্রধান বিদ্যা-কেন্দ্র ছিল। এই বিহারের অনতিদূরে, পশ্চিম দিকে সুয়াপুরী গ্রাম। আমরা যে সময়ের কথা লইয়া । এই আখ্যায়িকা লিখিতেছি, তাহা চতুৰ্দশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ। ] তখন চন্দ্ৰবংশীয় বৈশ্বােনর গোত্রের রাজার বাজাসন-অঞ্চলে রাজত্ব করিতেছিলেন। ] ) II. আজ মহারাজ দুৰ্জয় সেনের দরবারে একটি চণ্ডাল-বালক আসিয়াছে। তাহার বয়স ১৯২০ । তাহার চেহারার মধ্যে , বেশ একটা বৈশিষ্ট্য আছে। বাঙ্গলার শ্যাম প্রাকৃতিক দৃশ্যে যে একটা স্নিগ্ধ আভা দেখা যায়, বালকের বর্ণে তেমনই খামनौनिभाद्र খেলা-চক্ষুর তৃপ্তিপদ, লাবণ্যের খনি। তাহার নাসিক